শুক্রবার ১৭ অক্টোবর ২০২৫

সম্পূর্ণ খবর

Wife Shurovi Monem recollects legendary footballer from Bangladesh Monem Munna spt

খেলা | ১২-র গেরোয় থমকে গেল ভালবাসা, ওপার-এপার কাঁপানো ফুটবলার মুন্নার স্মৃতি আগলে স্ত্রী সুরভী

KM | ১৪ ফেব্রুয়ারী ২০২৫ ১৭ : ০৬Krishanu Mazumder

কৃশানু মজুমদার: রোদন ভরা এ বসন্ত। এরকমই এক বসন্তে ঝরে গিয়েছিলেন বাংলাদেশ ফুটবলের সেরা 'পোস্টার বয়' মোনেম মুন্না। 

ওপার কাঁপিয়ে এপারেরও মন জিতে নিয়েছিলেন তিনি। ইস্টবেঙ্গলের জার্সিতে রূপকথা লিখে গিয়েছিলেন। সবুজ গালচেতে যিনি কখনওই হারতে চাইতেন না। সেই তাঁকেই হার মানতে হল। 

এ তো পৃথিবীরই নিয়ম। মধু কবিও তো লিখে গিয়েছেন, ''জন্মিলে মরিতে হবে, অমর কে কোথা কবে।''  কিন্তু তাই বলে মাত্র ৩৮-এই জীবনের পাঠ চুকিয়ে চলে যেতে হবে অনন্তের পথে!  

২০০৫ সালের ১২ ফেব্রুয়ারি মোনেম মুন্না হেরে গেলেন। কিডনির অসুখ অকালে থামিয়ে দিল এক মহাজীবনকে। হাপুস নয়নে সেদিন কেঁদেছিল বাংলাদেশ। কলকাতাও কি কাঁদেনি? 

কুড়ি বছর হয়ে গিয়েছে মুন্না চলে গিয়েছেন। কেমন আছেন তাঁর স্ত্রী সুরভী? কেমন আছে মুন্নার পরিবার? জানতে ওপার বাংলায় খোঁজ নিয়েছিল আজকাল ডট ইন। 

 

স্ত্রী সুরভী প্রাক্তন তারকার স্মৃতি দিয়ে যেন নকশি কাঁথা বুনে চলেছেন। স্মৃতিচারণ করে সুরভী বলেন, ''অকালেই তো চলে গেল সে। আমাদের বারো বছরের সংসার। এখন খুব কষ্ট হয়। আমিই এখন ছেলেমেয়েদের বাবা, আবার আমিই ওদের মা। দুটো ভূমিকাতেই অবতীর্ণ হতে হচ্ছে আমাকে।'' 

১২ সংখ্যার সঙ্গে মোনেম মুন্নার সুখ-দুঃখ জড়িয়ে। শুধু কি মুন্না! সুরভীর জীবনের সঙ্গেও তো বারোর যোগ আর বিয়োগের খেলা!

১৯৯৩ সালের ১২ ফেব্রুয়ারি বিয়ে হয়েছিল মুন্না-সুরভীর। ২০০৫-এর ১২ ফেব্রুয়ারি পার্থিব এ জগতের মায়া কাটিয়ে চলে গিয়েছিলেন সবার ভালবাসার মোনেম মুন্না। তার দু'দিন পরই যে ভালবাসার দিন। ১৪ ফেব্রুয়ারি। ভ্যালেন্টাইন্স ডে।  

১২ বছরের দাম্পত্য জীবন এক নিমেষেই শেষ। ১২-র গেরোয় থমকে গেল দুটি প্রাণের ভালবাসা।  শুরু আর শেষ এসে মিশে গেল একই বিন্দুতে। 

সুরভী বলে চলেন, ''আমাদের সময়ে তো ভ্যালেন্টাইন্স ডে ছিল না। ফাল্গুনে হলুদ শাড়ি পরে কলেজে যেতাম। এক পারিবারিক অনুষ্ঠানেই প্রথম মুন্নার সঙ্গে দেখা হয়েছিল। ফোন নম্বর দেওয়া-নেওয়া, তার পরে ফোনে কথাবার্তা হত অল্প স্বল্প। বিয়ের প্রস্তাব মুন্নাই দিয়েছিল। প্রথমটায় আমার বাবার আপত্তি ছিল। আমার মামাই বুঝিয়ে সুঝিয়ে বাবাকে রাজি করান।'' 

এ সব গল্প শুনতে শুনতে মনে হয়, কে বলে গো সেই প্রভাতে নেই তুমি! মুন্না তো আছেন। আমাদের সঙ্গেই রয়েছেন। 
 
কত স্মৃতি তাঁকে নিয়ে, কত গল্প ছড়িয়ে রয়েছে বাংলাদেশ-কলকাতার ধুলোমাখা মাঠে, তার ইয়ত্তা নেই। 

কৃষ্ণেন্দু রায়ের মতো প্রাক্তন ফুটবলার বলছেন, ''সময়ের থেকে অনেক এগিয়েছিল মুন্না।'' কথিত রয়েছে, সৈয়দ নইমউদ্দিন একবার এক ম্যাচের আগে মুন্নাকে প্রথম একাদশ তৈরি করতে দিয়েছিলেন।
 
সুরভী স্মৃতিচারণ করে বলছিলেন, ''বিয়ের পরে কলকাতায় গিয়ে দেখেছি মুন্নাকে কী অসম্ভব ভালবাসে সেখানকার মানুষ।'' 

ইস্টবেঙ্গলের শঙ্কর মালি বাংলাদেশের তারকা ফুটবলার সম্পর্কে বলতেন, ''মানুষের বেশে স্বয়ং ঈশ্বর নেমে এসেছেন ধরিত্রীতে।''

শোনা যায়, এই বঙ্গের এক দোকানি তাঁর আরাধ্য দেবতার পাশে রাখা মুন্নার ছবিতে ধুপধুনো দিয়ে পুজো করতেন। ইস্টবেঙ্গল ক্লাব তাঁবুতে রয়েছে মোনেম মুন্নার ছবি। 

Former India stars remember Munna and Rumi legacy

একজন ফুটবলার এতটাই ছাপ ফেলেছিলেন যে সাফ গেমসের আগে বহুল প্রচারিত এক বাংলা সংবাদপত্রে  শিরোনাম হয়েছিল, ''শাহবাজ, ঊষা ও মুন্নার গেমস আজ শুরু।''  
 
টুকরো টুকরো এই ছবিগুলো দিয়েই মালা গাঁথা যায়। যে মালার নাম মোনেম মুন্না। সুরভী বলে চলেন, ''বাড়িতে খুব বেশি কথা বলত না। একটা প্রশ্ন একাধিকবার করলে তবে উত্তর পাওয়া যেত। ওর জীবন জুড়ে ছিল খেলা। কীভাবে খেলবে, কীভাবে খেলার আরও উন্নতি করা দরকার, এই চলত ওর হৃদয় জুড়ে। আমিও কোনওদিন ওর খেলায় বাধা দিইনি। বাইরে ওর সঙ্গে গিয়ে বুঝেছি কী ভীষণ জনপ্রিয়তা মুন্নার।'' 

দু'দফায় ইস্টবেঙ্গলে খেলেছেন মুন্না।  ১৯৯১ থেকে ১৯৯৩ ইস্টবেঙ্গলে খেলেছেন। পরে আবার ১৯৯৫ সালে এসেছিলেন লাল-হলুদে। খেলার সময়ে তাঁর জনপ্রিয়তা আকাশ ছঁয়েছিল। জনশ্রুতি বলে, সেই সময়ে কলকাতার ইডেন গার্ডেন্সের অবিসংবাদী নায়ক ছিলেন ভারতের প্রাক্তন অধিনায়ক মহম্মদ আজহারউদ্দিন। ইস্টবেঙ্গলে আসার পরে মুন্নার জনপ্রিয়তাও আকাশ ছুঁয়েছিল। সেই সময়ে সংবাদমাধ্যমে খবর হয়েছিল, আজহার ও মুন্নার সমান সংখ্যক পোস্টার বিক্রি হয়েছিল কলকাতায়।  

যিনি ছিলেন একসময়ের সেরা ক্রাউডপুলার, তাঁর খেলা মাঠে বসে মাত্র একবারই দেখেছেন স্ত্রী সুরভী। স্মৃতির পাতা উলটে তিনি বলছিলেন, ''মাত্র একটা ম্যাচ আমি মাঠে বসে দেখেছি মুন্নার। জাতীয় দলের একটা ম্যাচ ছিল। সম্ভবত মালয়েশিয়ার সঙ্গে। অনেক দিন আগের কথা। সব আর মনে করতে পারি না।'' 

আবাহনী অন্ত প্রাণ ছিলেন মুন্না। আবাহনীই তাঁর যৌবনের তপোবন, বার্ধক্যের বারাণসী। সেই আবাহনী আর তাঁর ভালবাসা প্রসঙ্গে প্রচলিত মিথ, মুন্নার রক্তের গ্রুপ হয়তো এ। এ ফর আবাহনী। 

দীর্ঘ কুড়ি বছরে অনেক জল গড়িয়ে গিয়েছে গঙ্গা-পদ্মা দিয়ে। মুন্না কি আগের মতোই প্রাসঙ্গিক? সুরভী বলছেন, ''এখনকার প্রজন্ম তো ওর কথা জানেই না। বছর দুয়েক আগে এক গ্রামে গিয়েছিলাম। সেখানকার অল্পবয়সীরা বলছিল মুন্নার নাম ওরা শোনেনি। একেই তো ভুলে যাওয়া বলে।'' 

মুন্নাকে জীবন্ত করে রাখার কি কোনও চেষ্টা করেছে বাংলাদেশের ফুটবল জগৎ? ধানমুন্ডির আট নম্বর রোডের ব্রিজে একটি নামফলক থাকলেও সেটা পোস্টারের আড়ালেই ঢাকা থাকে বলে বাংলাদেশের সংবাদ মাধ্যমে খবর।  সুরভী বলছিলেন, ''প্রতিবছর ১২ তারিখ আসে সাংবাদিকরা মুন্নার কথা জিজ্ঞাসা করেন। ১২ তারিখ চলে গেলে আবার সব ধামাচাপা পড়ে যায়। সাংবাদিকরা ছাড়া মুন্নাকে নিয়ে কারও কোনও উৎসাহ আছে বলে তো মনে হয় না।'' 

অভিমানে ধরে আসে সুরভীর গলা। উল বোনার মতো গল্পের পর গল্প জুড়ে চলেছেন মুন্নার স্ত্রী। ভিন দেশের অপরিচিত এক প্রতিবেদকের কাছে বলছিলেন, ''গোটা পরিবারের চাপ কাঁধে নিতে হয়েছিল মুন্নাকে। ভাইকে দাঁড় করানো, বোনের বিয়ে দেওয়া সবই নিজের হাতে করেছে মুন্না।'' 

এসব শুনতে শুনতে মনে হয় এ তো আর পাঁচটা গৃহস্থ বাড়ির কথাই শুনছি। কোনও ভিনেদশি দেশনায়ক বা তারকা ফুটবলারের জীবন বৃত্তান্ত নয়।

সুরভী এক নিঃশ্বাসে বলে চলেন, ''বিয়ের পরে বেশিরভাগ সময়ই আমি শ্বশুরবাড়ি নারায়ণগঞ্জে ছিলাম।  খেলার জন্য মুন্না থাকত ঢাকায়। যেদিন খেলা থাকত তার আগেরদিন ও ক্লাবে থাকত। খেলা হয়ে গেলে বাড়ি ফিরে আসত।''  

খেলার কথা নিয়ে বাড়িতে বেশি আলোচনা করতেন না। বিভিন্ন ধরনের গান শুনতে ভালবাসতেন মুন্না। যেদিন ভাল খেলতেন মন ভাল থাকত, ভাল খেলতে না পারলে নিজেকে গুটিয়ে রাখতেন নিজের মধ্যেই। 

এবারের ১২ ফেব্রুয়ারি কী করলেন সুরভী? সারাটা দিন কি মুন্নাকে নিয়েই ভেবে গেলেন? 

মুন্নার স্ত্রী বলছেন, ''শুধু কি একটা দিন? ওর কথা তো সবসময়েই মনে হয়। ৯ তারিখ ছেলের বিয়ের রিসেপশন ছিল। খুব ব্যস্ততার মধ্যে কেটেছে। মুন্না যেখানে সমাহিত, সেখানে এবার আর যাওয়া হয়নি। জানেন এখন মনে হয়, বড্ড তাড়াতাড়ি চলে গেল ও। ছেলের বিয়ের অনুষ্ঠানটা আমায় একাই করতে হয়েছে। আজ যদি মুন্না থাকত, তাহলে আমার উপরে এই কাজের চাপটা তো কমে যেত। বড্ড কষ্ট হয়।'' 

শুঁটকি মাছ দিয়ে ভাত-ডাল মেখে খেতে ভালবাসতেন মুন্না। বিভিন্ন ধরনের ছোট মাছ ছিল পছন্দ। পছন্দের তালিকায় ছিল বিরিয়ানিও। সুরভী নস্ট্যালজিক।

কিন্তু এই সময় যে বড় কঠিন। সাংসারিক সমস্ত দায়দায়িত্ব সুরভীর উপরে। তিনি বলছিলেন, ''সকাল থেকে সন্ধ্যা কীভাবে যে কেটে যায়, বুঝতেই পারি না। এত কাজ আমার। সন্ধ্যার দিকে একটু ফুরসত পাই।'' 

সব শুনে জনপ্রিয় গানের সেই লাইনগুলোই যেন মনে গুনগুনিয়ে ওঠে, মনে পড়লেও আজকে তোমায় মনে করা বারণ!

মুন্নার বুট জোড়া মিউজিয়ামে দিয়ে দিয়েছেন সুরভী, বাড়িতে রয়ে গিয়েছে কিংবদন্তির কয়েকটা জার্সি। মানুষটাই চলে গিয়েছেন। স্মৃতিরা ঘুরে বেড়ায়, কড়া নেড়ে যায় মনের দরজায়। অস্ফুটে সুরভী যেন বলে চলেন, ''বইছে বাতাস, যাবে আর কতদূরে! তোমার অভাবে এ হৃদয় উপবাসে, গন্ধে দ্বিগুণ তোমাকেই ভালবাসে।''
 

 


নানান খবর

নামের পাশে বসেছে ‘ব্রাজিলের হালান্ড’ আখ্যা, ওত পেতে বসে আছে ম্যান সিটি-এসি মিলান, চেনেন ১৭ বছরের এই তরুণকে?

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ছাড়পত্র পেল আমিরশাহি, ২০টি দলই চূড়ান্ত

এশিয়া কাপে ভারতের কাছে টানা হারের কঠিন 'শাস্তি' পাচ্ছেন পাক অধিনায়ক সলমন

চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি জিতে পোজ দিয়েছিলেন মেসির মতোই, দিল্লিতে আর্জেন্টাইন তারকার সঙ্গে দেখা করতে চলেছেন শুভমান গিল

অস্ট্রেলিয়ায় পদাপর্ণ করতেই বিরাট-রোহিতের কাছে অটোগ্রাফের আবেদন পাকিস্তানি ভক্তের, দুই তারকার আচরণে মুহূর্তে স্তব্ধ নেটপাড়া

বিশ্বকাপে পাকিস্তানের আশায় জল ঢেলে দিল বৃষ্টি, বেঁচে গেল ইংল্যান্ড

'কারও বাবার ক্ষমতা থাকলে, ওদের থামিয়ে দেখাক', রোহিত-কোহলির জন্য বিরাট মন্তব্য প্রাক্তন ক্রিকেটারের

দু'দশক পরে কমনওয়েলথ গেমস ফিরছে ভারতে, আয়োজন করবে আহমেদাবাদ

'ক্রিকেটার না হলে ব্যবসায়ী হতাম, প্রচুর টাকার মালিক হতাম', অবসরের বড় ইঙ্গিত দিলেন সূর্য

ভারত-শ্রীলঙ্কায় হবে ২০২৬ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ, ছাড়পত্র পেল নেপাল ও ওমান

'২৯ বারের শিল্ডজয়ী ইস্টবেঙ্গল, আমাদের সঙ্গে কেন এই ব্যবহার?', বিস্মিত অস্কারের প্রশ্ন

হ্যান্ডশেক বিতর্কের পর 'হাই ফাইভ', পাকিস্তানের সঙ্গে দূরত্ব মেটাল ভারতীয় হকি দল

নেশনস কাপে সাফল্যের নটে গাছটি মুড়োল, এশিয়ান কাপ অধ্যায় শেষ খালিদ জামিলের ভারতের

পাখির চোখ ২০২৬ বিশ্বকাপ, অ্যানচেলোত্তির ভাবনায় নেইমার, তবে দিলেন এক শর্ত

এই তারকাকে বল করতে না দেখে বিস্মিত আকাশ চোপড়া, সিরিজ জিতলেও গিলের সিদ্ধান্ত নিয়ে প্রশ্ন

'গাজায় ঢুকে মারব', যুদ্ধবিরতির পরও হামাসের কার্যকলাপে তিতিবিরক্ত ট্রাম্প, হামাসকে দিলেন হাড়হিম হুমকি!

জুবিন গর্গকে কলকাতায় শ্রদ্ধার্ঘ্য

মঞ্চ এবার মোবাইলে! মুঠোফোনে ধরা দেবে ৩০০টির বেশি নাটক, দেখবেন কোন অ্যাপে?

সুযোগ পেলেই পরপুরুষকে ঘরে ডাকেন স্ত্রী! স্বামীর সন্দেহ তীব্র হতেই মহিলার ভয়াবহ পরিণতি, মুর্শিদাবাদে ব্যাপক চাঞ্চল্য

মুখ্যমন্ত্রীর দপ্তরের আধিকারিক সেজে প্রতারণা! নিউটাউন থেকে গ্রেপ্তার এক

বেশভূষা দেখে মনে হবে গরীব চাষী, তিনিই শো-রুমে ঢুকে কিনলেন ৩ কোটির মার্সিডিজ! কৃষকের কাণ্ডে তোলপাড় নেটদুনিয়া

সুদ ৯.১০ শতাংশ পর্যন্ত, এই ১০ ব্যাঙ্ক থেকে এফডি-তে চমকপ্রদ রিটার্নের সুযোগ

স্বাচ্ছন্দের অবসর, প্রতি মাসে মিলবে ৯২৫০ করে, পোস্ট অফিসের এই প্রকল্পে কত টাকা বিনিয়োগে কেল্লাফতে?

সোনাক্ষীর পেটে হাত দিয়ে কি সত্যিই সন্তান আসার ইঙ্গিত দিয়েছিলেন জাহির? সত্যিটা শিকার করলেন সোনাক্ষী 

আফগান মাটি থেকে পাকিস্তানকে জ্বালিয়ে-পুড়িয়ে মারছে, কে এই ইসলামাবাদের নয়া শত্রু?

অস্ত্রোপচার না ছেলেখেলা? ১২ বছরের সন্তানকে দিয়ে রোগীর মাথায় ড্রিল করালেন সার্জেন!

আচমকা স্তব্ধ হয়ে গেল দিল্লির রাস্তা, 'রেড মোড'-এ গুগল ম্যাপ, রাজধানীর রাস্তায় নড়ছে না একটি গাড়িও! কারণ জানলে চমকে যাবেন

বারাণসীতে শুরু ‘মির্জাপুর’ ছবির শুটিং, ভাইরাল ‘কালিন ভাইয়া’র ভিডিও! কী করতে দেখা গেল পঙ্কজ ত্রিপাঠিকে?

মেয়েকে নিয়ে প্রথমবার জনসমক্ষে এলেন সিদ্ধার্থ-কিয়ারা, বাবা না মা? কার মতো দেখতে হল একরত্তিকে?

'শুনছো, ও প্রেম করে', ছেলের প্রেমিকার কথা শুনে হাউহাউ করে কান্নাকাটি মায়ের! বাবা আবার যা করে বসলেন...

ট্রাম্প 'মিথ্যাবাদী', দাবি ভারতের, রুশ তেল আমদানি নিয়ে মোদির সঙ্গে ফোনালাপের দাবি নস্যাৎ

তখন অনেক রাত, দূর থেকে ভেসে আসছিল গোঙানির শব্দ: আভেরি

দিনভর চেয়ারে বসে কাজ করলেই মেরুদণ্ডের সর্বনাশ! কীভাবে ঠেকাবেন পিঠের রোগ?

'পরশুরাম'কে সামলে বড়পর্দায় তৃণা সাহা! কার সঙ্গে জুটি বাঁধবেন নায়িকা?

স্বাদে পনির, আসলে বিষ! খেলেই ভয়ঙ্কর রোগের ঝুঁকি, কেনার আগে কীভাবে ভেজাল পনির চিনবেন?

সাধারণ মাথাব্যথা নয়, এই সব তুচ্ছ লক্ষণেও লুকিয়ে থাকতে পারে ব্রেন টিউমারের মারাত্মক বিপদ! কখন সতর্ক হবেন?

‘আমার সবচেয়ে সুপুরুষ বন্ধু...’ ‘কর্ণ’-এর মৃত্যুতে ‘দ্রৌপদী’র চোখে জল, শোকস্তব্ধ রূপা গাঙ্গুলি

'এআই ধ্বংস করে দেবে...', পথে বসবেন হাজার হাজার মানুষ! অর্থনীতিতে নোবেল পেয়েই বড় সতর্কবার্তা হাউইটের

‘মমতা মায়ের মতো, ভুল বলে থাকলে ক্ষমা করবেন’, দু’দিনে মত পাল্টে বাংলার মুখ্যমন্ত্রীর উপরেই আস্থা দুর্গাপুরের নির্যাতিতার বাবার

সোশ্যাল মিডিয়া