বীরেন ভট্টাচার্য, দিল্লি: মোদি সরকার দেশের সামাজিক বৈষম্যের বিরুদ্ধে মোকাবিলায় অত্যন্ত ধীর গতিতে চলছে এবং লাগাতার গণতন্ত্রের ওপর আঘাত হচ্ছে। ৯ বছরে মোদি সরকারের রিপোর্ট কার্ডে উল্লেখ করেছেন নাগরিক সমাজ এবং শিক্ষাবিদরা। ওয়াদা না তোড়ো অর্থাৎ প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করো ব্যানারে তৈরি রিপোর্ট কার্ডে মোদি সরকারের বিভিন্ন পারফরম্যান্স তুলে ধরা হয়েছে।
রিপোর্টে বলা হয়েছে, বিলগুলি দ্রুত গতিতে পাস করানো হচ্ছে কোনও আলোচনা ছাড়াই, সংসদীয় কমিটিগুলির ভূমিকা খর্ব করা হচ্ছে, স্বল্প সময়ের জন্য সংসদের অধিবেশন হচ্ছে। নাগরিক সমাজের বক্তব্য, সাংসদদের তথ্য না দেওয়া এবং জনপ্রতিনিধিদের বিরুদ্ধে ফৌজদারী মামলা একটি উদ্বেগের বিষয়। এছাড়াও রিপোর্টে বলা হয়েছে, দেশে সাম্প্রদায়িকতা বাড়ছে, সমালোচকদের কণ্ঠরোধ করা হচ্ছে এবং যেভাবে সাংবাদিক ও সংবাদমাধ্যমের ওপর আক্রমণ হচ্ছে, তা সঠিক রাস্তা নয়। ওয়াদা না তোড়ো তাদের রিপোর্টে আরও জানিয়েছে, সাংবাদিক, শিল্পী, সত্যানুসন্ধানী, পড়ুয়া, সমাজকর্মী, অভিনেতা কৌতুকশিল্পীদের ওপর হামলা হচ্ছে তাঁদের নিজেদের অধিকার প্রয়োগ করার জন্য।
অর্থনীতি প্রসঙ্গে বলা হয়েছে, জিডিপি বৃদ্ধি সত্ত্বেও দেশের ২২ শতাংশ সম্পদ কুক্ষিগত রয়েছে ১ শতাংশ নাগরিকের হাতে। বর্তমানে এই পরিস্থিতি সামষ্টিগত এবং গণতান্ত্রিক উন্নয়নের পক্ষে সহায়ক নয় বলে উল্লেখ করা হয়েছে নাগরিক সমাজের রিপোর্টে।
রিপোর্টে বলা হয়েছে, বিলগুলি দ্রুত গতিতে পাস করানো হচ্ছে কোনও আলোচনা ছাড়াই, সংসদীয় কমিটিগুলির ভূমিকা খর্ব করা হচ্ছে, স্বল্প সময়ের জন্য সংসদের অধিবেশন হচ্ছে। নাগরিক সমাজের বক্তব্য, সাংসদদের তথ্য না দেওয়া এবং জনপ্রতিনিধিদের বিরুদ্ধে ফৌজদারী মামলা একটি উদ্বেগের বিষয়। এছাড়াও রিপোর্টে বলা হয়েছে, দেশে সাম্প্রদায়িকতা বাড়ছে, সমালোচকদের কণ্ঠরোধ করা হচ্ছে এবং যেভাবে সাংবাদিক ও সংবাদমাধ্যমের ওপর আক্রমণ হচ্ছে, তা সঠিক রাস্তা নয়। ওয়াদা না তোড়ো তাদের রিপোর্টে আরও জানিয়েছে, সাংবাদিক, শিল্পী, সত্যানুসন্ধানী, পড়ুয়া, সমাজকর্মী, অভিনেতা কৌতুকশিল্পীদের ওপর হামলা হচ্ছে তাঁদের নিজেদের অধিকার প্রয়োগ করার জন্য।
অর্থনীতি প্রসঙ্গে বলা হয়েছে, জিডিপি বৃদ্ধি সত্ত্বেও দেশের ২২ শতাংশ সম্পদ কুক্ষিগত রয়েছে ১ শতাংশ নাগরিকের হাতে। বর্তমানে এই পরিস্থিতি সামষ্টিগত এবং গণতান্ত্রিক উন্নয়নের পক্ষে সহায়ক নয় বলে উল্লেখ করা হয়েছে নাগরিক সমাজের রিপোর্টে।
