আজকাল ওয়েবডেস্ক: সারাক্ষণ অনলাইন। নয় কম্পিউটার স্ক্রিন নয়তো মোবাইল স্ক্রিন। ফলে চোখের উপর চাপ বাড়ছে। চোখের ক্লান্তি শুধু উৎপাদনশীলতাকেই প্রভাবিত করে না, বরং শারীরিক ও মানসিক অবসাদেরও কারণ।
থেরাপিস্টের মতে, চোখের যথেষ্ট বিশ্রাম প্রয়োজন। এরজন্য স্ক্রিনের সময় সীমিত করা দরকার । দীর্ঘ সময় ধরে কম্পিউটারের সামনে বসে থাকার পরিবর্তে, আপনার চোখকে বিশ্রাম দিতে বিরতি নিন। আবছা আলো এড়িয়ে চলুন। এতে চোখের ওপর চাপ পড়ে। নিয়মিত কিছু যোগাভ্যাস করুন। সুফল পাবেন।
তাদাসন (পাহাড়ের ভঙ্গি): সোজা হয়ে দাঁড়ান। পেটের পেশীগুলিকে টাইট করুন। পায়ের পেশীগুলিকে সক্রিয় রাখুন। গভীরভাবে শ্বাস নিন। হাতদুটো জোড় করে ওপর দিকে রাখুন।
পদহস্তাসন (স্ট্যান্ডিং ফরওয়ার্ড বেন্ড): সমস্থিথিতে দাঁড়ান। কাঁধ এবং ঘাড় শিথিল রেখে আপনার মাথা নামিয়ে হাঁটুতে ঠেকানোর চেষ্টা করুন। হাঁটু সোজা .রাখতে হবে। ১৫ সেকেন্ড ধরে রাখুন। পুনরায় করুন।
শীর্ষাসন (হেডস্ট্যান্ড): বজ্রাসন করুন। আপনার কনুই মাটিতে রেখে সমস্ত শরীর মাথার ওপর ব্যালান্স করুন। প্রশিক্ষকের সাহায্য নিতে ভুলবেন না।
হলাসন : মেঝেতে শুয়ে হাতের তালু দিয়ে বড় করে আপনার পা জোড়া করে সোজা তুলুন। পা একেবারে মাথার সমান্তরাল ভাবে থাকবে মেঝেতে। পেটের পেশী শক্ত করুন। ১৫ থেকে ২০ সেকেন্ডের জন্য এটি ধরে রাখুন। তিন সেট করুন।
চক্রাসন (চাকার ভঙ্গি): চিৎ হয়ে শুয়ে পড়ুন। পা দুটো ভাঁজ করুন। মাথার পাশে মাটিতে আপনার হাত রাখুন । গভীরভাবে শ্বাস নিন এবং আপনার পুরো শরীরকে শূন্যে তুলুন। ১৫ সেকেন্ড থেকে রিপিট করুন।
ধনুরাসন : উপুর হয়ে শুয়ে পড়ুন। হাতদুটো বুকের সঙ্গে সমান্তরাল রাখুন। শ্বাস নিন এবং হাত দিয়ে দুপায়ের গোড়ালি ধরুন। মাটি থেকে শরীর তুলে ধনুকের মত বেঁকানোর চেষ্টা করুন। উপরের দিকে তাকান। ১৫ সেকেন্ড এই অবস্থান ধরে রাখুন। তিনবার করুন।
থেরাপিস্টের মতে, চোখের যথেষ্ট বিশ্রাম প্রয়োজন। এরজন্য স্ক্রিনের সময় সীমিত করা দরকার । দীর্ঘ সময় ধরে কম্পিউটারের সামনে বসে থাকার পরিবর্তে, আপনার চোখকে বিশ্রাম দিতে বিরতি নিন। আবছা আলো এড়িয়ে চলুন। এতে চোখের ওপর চাপ পড়ে। নিয়মিত কিছু যোগাভ্যাস করুন। সুফল পাবেন।
তাদাসন (পাহাড়ের ভঙ্গি): সোজা হয়ে দাঁড়ান। পেটের পেশীগুলিকে টাইট করুন। পায়ের পেশীগুলিকে সক্রিয় রাখুন। গভীরভাবে শ্বাস নিন। হাতদুটো জোড় করে ওপর দিকে রাখুন।
পদহস্তাসন (স্ট্যান্ডিং ফরওয়ার্ড বেন্ড): সমস্থিথিতে দাঁড়ান। কাঁধ এবং ঘাড় শিথিল রেখে আপনার মাথা নামিয়ে হাঁটুতে ঠেকানোর চেষ্টা করুন। হাঁটু সোজা .রাখতে হবে। ১৫ সেকেন্ড ধরে রাখুন। পুনরায় করুন।
শীর্ষাসন (হেডস্ট্যান্ড): বজ্রাসন করুন। আপনার কনুই মাটিতে রেখে সমস্ত শরীর মাথার ওপর ব্যালান্স করুন। প্রশিক্ষকের সাহায্য নিতে ভুলবেন না।
হলাসন : মেঝেতে শুয়ে হাতের তালু দিয়ে বড় করে আপনার পা জোড়া করে সোজা তুলুন। পা একেবারে মাথার সমান্তরাল ভাবে থাকবে মেঝেতে। পেটের পেশী শক্ত করুন। ১৫ থেকে ২০ সেকেন্ডের জন্য এটি ধরে রাখুন। তিন সেট করুন।
চক্রাসন (চাকার ভঙ্গি): চিৎ হয়ে শুয়ে পড়ুন। পা দুটো ভাঁজ করুন। মাথার পাশে মাটিতে আপনার হাত রাখুন । গভীরভাবে শ্বাস নিন এবং আপনার পুরো শরীরকে শূন্যে তুলুন। ১৫ সেকেন্ড থেকে রিপিট করুন।
ধনুরাসন : উপুর হয়ে শুয়ে পড়ুন। হাতদুটো বুকের সঙ্গে সমান্তরাল রাখুন। শ্বাস নিন এবং হাত দিয়ে দুপায়ের গোড়ালি ধরুন। মাটি থেকে শরীর তুলে ধনুকের মত বেঁকানোর চেষ্টা করুন। উপরের দিকে তাকান। ১৫ সেকেন্ড এই অবস্থান ধরে রাখুন। তিনবার করুন।
