আজকাল ওয়েবডেস্ক: ষষ্ঠ দিনে পড়েছে উত্তরাখণ্ডের ভেঙে পড়া টানেলে উদ্ধারকার্য। ১২০ ঘণ্টারও বেশি সময় ধরে ধ্বংসস্তূপের ভেতর আটকে রয়েছেন ৪০ জন শ্রমিক। জানা গিয়েছে, মাটির নিচে ৬০ মিটার খুঁড়ে সেখানে একটি ৯০০ মিলিমিটার চওড়া পাইপ ঢোকাতে হবে। সেই পাইপ বেয়েই একে একে অপরের উঠে আসবেন আটকে থাকা শ্রমিকরা। জানা গিয়েছে, দিল্লি থেকে উন্নত মানের ড্রিলিং মেশিন এনে কাজ শুরু হয়। ২৫ মিটার খোঁড়ার পর মেশিনটি মাটির নিচে কোনো ধাতব অংশে আঘাত করে।
সুড়ঙ্গ খুঁড়তে গেলে ওই ধাতব অংশের ওপর দিয়েই যেতে হবে। আধিকারিকরা জানিয়েছেন, গ্যাস কাটার এনে ওই জায়গায় কাটার চেষ্টা চলছে। ফলে, ড্রিলিংয়ের কাজ আপাতত বন্ধ রাখা হয়েছে। ইন্দোর থেকে আরও একটি মেশিন উড়িয়ে নিয়ে আসা হচ্ছে ঘটনাস্থলে। শনিবার সকাল থেকে দুটি মেশিনই ব্যবহার করা হবে উদ্ধারকার্যে। প্রসঙ্গত, গত ১২ নভেম্বর এই ভয়াবহ দুর্ঘটনা ঘটে উত্তরাখণ্ডে। দিওয়ালির সকাল, অন্যান্য দিনের মতোই দিনের শুরু হওয়ার আগেই কাকভোরে ভেঙে পড়ে নির্মীয়মাণ টানেল এটি চারধাম প্রকল্পের অংশ।বদ্রীনাথ, কেদারনাথ, গঙ্গোত্রী এবং যমুনোত্রীর সংযোগ বাড়াতেই এই উদ্যোগ।
সুড়ঙ্গ খুঁড়তে গেলে ওই ধাতব অংশের ওপর দিয়েই যেতে হবে। আধিকারিকরা জানিয়েছেন, গ্যাস কাটার এনে ওই জায়গায় কাটার চেষ্টা চলছে। ফলে, ড্রিলিংয়ের কাজ আপাতত বন্ধ রাখা হয়েছে। ইন্দোর থেকে আরও একটি মেশিন উড়িয়ে নিয়ে আসা হচ্ছে ঘটনাস্থলে। শনিবার সকাল থেকে দুটি মেশিনই ব্যবহার করা হবে উদ্ধারকার্যে। প্রসঙ্গত, গত ১২ নভেম্বর এই ভয়াবহ দুর্ঘটনা ঘটে উত্তরাখণ্ডে। দিওয়ালির সকাল, অন্যান্য দিনের মতোই দিনের শুরু হওয়ার আগেই কাকভোরে ভেঙে পড়ে নির্মীয়মাণ টানেল এটি চারধাম প্রকল্পের অংশ।বদ্রীনাথ, কেদারনাথ, গঙ্গোত্রী এবং যমুনোত্রীর সংযোগ বাড়াতেই এই উদ্যোগ।
