আজকাল ওয়েবডেস্ক: পার্টি হোক বা অফিস- কলেজ হোক বা ক্যান্টিন- কর্পোরেট হোক বা পাড়ার মোড় - একটা বিষয় সব জায়গাতেই সাধারণ। সেটা হল গসিপ। বসের নতুন গাড়ি, সহকর্মীর কত টাকা মাইনে বাড়লো, কে কার সঙ্গে প্রেম করছে বা একটু বেশি কথা বলছে- এই সব নিয়ে আলোচনা না করলে অফিসের কাজে যেন মনই বসতে চায় না। অন্যদিকে শাশুড়ি-বৌমা, বাপেরবাড়ি-শ্বশুরবাড়ি, বাঙাল -ঘটি, বিয়ে - লিভইন, বিয়ে-পরকীয়া , ফ্যাশন-মেকআপ, রোগা -মোটা এসব নিয়ে তো গসিপ চলতেই থাকে। কেউ কেউ মনে করেন গসিপ করা মানেই খারাপ। থেরাপিস্টের মতে, গসিপ করা মানে জীবনে একরাশ খোলা হাওয়া।
গসিপ একজন ব্যক্তির সামাজিক দক্ষতা বিকাশে সহায়তা করতে পারে। কারণ এটি সহকর্মীদের মধ্যে যোগাযোগকে উৎসাহিত করে। গবেষণায় দেখা গিয়েছে যে, গসিপ মানুষের খ্যাতি ও অন্যান্য বিষয়ে তথ্য দেওয়ার ক্ষেত্রে সহায়ক। মনে করুন আপনাকে নিয়ে খুব গসিপ হয়। এর থেকে আপনি চিনতে পারবেন স্বার্থপর ব্যক্তিদের। প্রয়োজনে তাঁদের এড়িয়ে যেতে পারবেন। তাছাড়া, গসিপ করার সময়েও আপনি অনেক মানুষ সম্পর্কে অনেক তথ্য পাবেন। আপনার যোগাযোগ বাড়বে। আপনি ক্রমে অভিজ্ঞ হয়ে উঠবেন। কোন কথা বলা যায় আর বলা যায় না, সেই তফাৎটা বুঝতে পারবেন। তাই দৈনন্দিন জীবনে গসিপ একটা বড় বিষয়। তবে গসিপ যেন ইতিবাচক হয়। গঠনমূলক গসিপ মানসিক সুস্থতা বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে। আপনি যখন মানুষের গুণ নিয়ে কথা বলবেন, তখন আপনি অন্যদের অনুপ্রাণিত করতে পারবেন অনায়াসেই।
গসিপ একজন ব্যক্তির সামাজিক দক্ষতা বিকাশে সহায়তা করতে পারে। কারণ এটি সহকর্মীদের মধ্যে যোগাযোগকে উৎসাহিত করে। গবেষণায় দেখা গিয়েছে যে, গসিপ মানুষের খ্যাতি ও অন্যান্য বিষয়ে তথ্য দেওয়ার ক্ষেত্রে সহায়ক। মনে করুন আপনাকে নিয়ে খুব গসিপ হয়। এর থেকে আপনি চিনতে পারবেন স্বার্থপর ব্যক্তিদের। প্রয়োজনে তাঁদের এড়িয়ে যেতে পারবেন। তাছাড়া, গসিপ করার সময়েও আপনি অনেক মানুষ সম্পর্কে অনেক তথ্য পাবেন। আপনার যোগাযোগ বাড়বে। আপনি ক্রমে অভিজ্ঞ হয়ে উঠবেন। কোন কথা বলা যায় আর বলা যায় না, সেই তফাৎটা বুঝতে পারবেন। তাই দৈনন্দিন জীবনে গসিপ একটা বড় বিষয়। তবে গসিপ যেন ইতিবাচক হয়। গঠনমূলক গসিপ মানসিক সুস্থতা বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে। আপনি যখন মানুষের গুণ নিয়ে কথা বলবেন, তখন আপনি অন্যদের অনুপ্রাণিত করতে পারবেন অনায়াসেই।
