আজকাল ওয়েবডেস্ক: একসময়ে বলা হত, বেন্ড ইট লাইক বেকহ্যাম। ফ্রি কিক থেকে বলকে তিনি কথা বলাতেন। রামধনুর মতো বাঁক খাওয়ানো ফ্রি কিক থেকে প্রতিপক্ষের গোলকিপারকে বোকা বানাতেন, সেই ডেভিড বেকহ্যাম পেলেন 'নাইটহুড' সম্মান।
ইংল্যান্ডের হয়ে ১১৫টি ম্যাচ খেলা বেকহ্যাম অতীতে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড,রিয়াল মাদ্রিদ, এসি মিলান ও পিএসজির জার্সি পিঠে চাপিয়ে চুটিয়ে খেলেছিলেন।
ইউনাইটেডের হয়ে চ্যাম্পিয়ন্স লিগ-জয়ী এই তারকা আবার লিও মেসির ইন্টার মায়ামি দলের মালিকও বটে।
বেকহ্যামের নামের সঙ্গে এবার থেকে যোগ হবে 'স্যর' উপাধি। বেকহ্যাম এখন গ্লোবাল আইকন। রাজা তৃতীয় চার্লসের জন্মদিনের ‘অনার্স লিস্ট’–এ তাঁকে নাইটহুড দেওয়া হয়। অথচ এই বেকহ্যামই একসময়ে দেশের সবচেয়ে ঘৃণিত ব্যক্তি ছিলেন। ১৯৯৮ বিশ্বকাপে দিয়েগো সিমিওনের সঙ্গে ঝামেলা হয়েছিল মাঠের ভিতরেই।
রেফারি লাল কার্ড দেখিয়েছিলেন সাত নম্বর জার্সিধারী বেকহ্যামকে। তার পর থেকেই তাঁর দিকে উড়ে এসেছিল সমালোচনা। আবার ২০১২ অলিম্পিক আয়োজনের দায়িত্ব লন্ডনকে পাইয়ে দেওয়ার ক্ষেত্রে বড় ভূমিকা ছিল বেকহ্যামের। তার পর থেকেই নাইটহুড পাওয়ার দৌড়ে বেকহ্যামের নাম শোনা যাচ্ছিল। অবশেষে বেকহ্যাম পেলেন নাইটহুড সম্মান। তাঁর নামের আগে বসবে স্যর উপাধি।
