আজকাল ওয়েবডেস্ক: ১৮৯৩ সালে আমেরিকার শিকাগো ধর্ম–মহাসভায় ঐতিহাসিক বক্তব্য বিশ্ববাসীর মন জয় করে। এরপর চার বছর বিশ্বের নানা দেশ ভ্রমণ করে দেশের উদ্দেশে রওনা দেন। স্বামীজির আসার কথা ছিল খিদিরপুর ডকে। কিন্তু ১৮৯৭ সালের ১৮ই ফেব্রুয়ারি স্বামীজির মোম্বাসা জাহাজটি তৎকালীন বজবজ পোর্ট সংলগ্ন জেটিতে দাঁড়িয়ে পড়ে। ওইদিন স্বামীজি সারা রাত জাহাজে কাটিয়ে পরদিন সকালে (১৮৯৭ সালের ১৯ ফেব্রুয়ারি) পায়ে হেঁটে বজবজ স্টেশন থেকে শিয়ালদহের দিকে রওনা দেন। শিয়ালদহে প্রায় ২০ হাজার মানুষ স্বামীজিকে নিয়ে বিশাল শোভাযাত্রা করে আলমবাজার মঠে যান। এই ঐতিহাসিক দিনটি স্বামীজির ঘরে ফেরার দিন হিসেবে পালিত হয়। সোমবার বজবজে অনুষ্ঠিত হল ‘বিবেক ম্যারাথন’। আয়োজক বিবেক সংহতি। নতুন প্রজন্মের কাছে স্বামীজির পদধূলিধন্য ঐতিহাসিক স্থানটির মাহাত্ম্য বোঝাতে এই ম্যারাথন। পতাকা নেড়ে ম্যারাথনের সূচনা করেন প্রাক্তন জাতীয় ফুটবলার শুভময় ঘোষ। প্রায় ৩০০ জন কিশোর–কিশোরী ও তরুণ–তরুণী স্বামীজির ছবি সমৃদ্ধ টি–শার্ট, টুপি ও ব্যাজ সহকারে ম্যারাথনে অংশগ্রহণ করে।
সোমবার পূর্ব রেলের উদ্যোগে সকাল ৯টা ৫৫ মিনিটে বিশেষ ট্রেন স্বামীজির প্রতিকৃতি নিয়ে রওনা দেয় শিয়ালদহের উদ্দেশে। হাজির ছিলেন রামকৃষ্ণ মঠ মিশনের তরফে স্বামী অনিশানন্দ, স্বামী কবীশানন্দ, স্বামী শ্রীদানন্দ–সহ বেশ কয়েকজন সন্ন্যাসী। বজবজ স্টেশনে স্বামীজির প্রতিকৃতি নিয়ে অনুষ্ঠানে হাজির ছিলেন স্থানীয় বিধায়ক অশোক দেব, বজবজ পুরসভার পুরপ্রধান গৌতম দাশগুপ্ত, কাউন্সিলর অভিষেক সাউ, কৌশিক রায়, হাসিবা সাঁফুই ও রেলের স্টেশন ম্যানেজার–সহ বিশিষ্ট অতিথিরা।
সোমবার পূর্ব রেলের উদ্যোগে সকাল ৯টা ৫৫ মিনিটে বিশেষ ট্রেন স্বামীজির প্রতিকৃতি নিয়ে রওনা দেয় শিয়ালদহের উদ্দেশে। হাজির ছিলেন রামকৃষ্ণ মঠ মিশনের তরফে স্বামী অনিশানন্দ, স্বামী কবীশানন্দ, স্বামী শ্রীদানন্দ–সহ বেশ কয়েকজন সন্ন্যাসী। বজবজ স্টেশনে স্বামীজির প্রতিকৃতি নিয়ে অনুষ্ঠানে হাজির ছিলেন স্থানীয় বিধায়ক অশোক দেব, বজবজ পুরসভার পুরপ্রধান গৌতম দাশগুপ্ত, কাউন্সিলর অভিষেক সাউ, কৌশিক রায়, হাসিবা সাঁফুই ও রেলের স্টেশন ম্যানেজার–সহ বিশিষ্ট অতিথিরা।
