আজকাল ওয়েবডেস্ক: ধেয়ে আসছে অতিভারী ঘূর্ণিঝড়। আন্তর্জাতিক আবহাওয়া সংস্থার পূর্বাভাস, কেরালা উপকূলে চলতি বছরের অক্টোবর–নভেম্বরে তীব্র ঘূর্ণিঝড় আঘাত হানতে পারে। এদিকে, ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অফ ওশানোগ্রাফি সমীক্ষা করে জানিয়েছে, আগস্ট–সেপ্টেম্বরে ভারতের পশ্চিম উপকূলে অতিভারী বৃষ্টির সতর্কতা রয়েছে।
এল নিনোর বিদায় ও লা নিনোর প্রবেশের জেরে এই পরিস্থিতির তৈরি হতে পারে। বাতাসে জলীয় বাষ্পর অত্যধিক আধিক্যর জেরে অতিভারী বৃষ্টির সতর্কতা থাকছে। ফলে দেশ থেকে বর্ষা বিদায়ে বিলম্ব হতে পারে। আর বর্ষা বিদায়ের পর আরব সাগরে একাধিক ঘূর্ণিঝড়ের আশঙ্কা রয়েছে।
১৯৬০ থেকে ২০২২ অবধি সমীক্ষা চালিয়ে একটি পরিসংখ্যান তৈরি করা হয়েছে। যেখানে বলা হয়েছে, অক্টোবর–নভেম্বরের মধ্যে দেশে একাধিক ঘূর্ণিঝড়ের আশঙ্কা রয়েছে। যা বঙ্গোপসাগরে আছড়ে পড়তে পারে। ফলে বাংলাতেও ঘূর্ণিঝড়ের তীব্র প্রভাব পড়ার আশঙ্কা। কিন্তু এতদিন আগে ঘূর্ণিঝড়ের পূর্বাভাস দেওয়া সম্ভব? আবহাওয়াবিদদের মতে, আরব সাগর যেটি কয়েক দশক আগে বঙ্গোপসাগরের চেয়ে শীতল ছিল। সাম্প্রতিক বছরগুলিতে দ্রুত হারে উষ্ণ হতে শুরু করেছে। আরব সাগরের সমুদ্রপৃষ্ঠের তাপমাত্রা সাম্প্রতিক দশকগুলিতে প্রতি বছর ১০ থেকে ১২ মিলিমিটার ডিগ্রি সেলসিয়াস বৃদ্ধি পেয়েছে। যা ঘূর্ণিঝড়ের সম্ভাবনা বাড়িয়েছে। আর অক্টোবর–নভেম্বরে লা নিনো প্রভাব যখন শীর্ষে উঠবে তখন জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে আরব সাগরের দ্রুত উষ্ণায়নের সঙ্গে ঘূর্ণিঝড়ের জন্য অনুকূল পরিস্থিতি তৈরি করবে।
এল নিনোর বিদায় ও লা নিনোর প্রবেশের জেরে এই পরিস্থিতির তৈরি হতে পারে। বাতাসে জলীয় বাষ্পর অত্যধিক আধিক্যর জেরে অতিভারী বৃষ্টির সতর্কতা থাকছে। ফলে দেশ থেকে বর্ষা বিদায়ে বিলম্ব হতে পারে। আর বর্ষা বিদায়ের পর আরব সাগরে একাধিক ঘূর্ণিঝড়ের আশঙ্কা রয়েছে।
১৯৬০ থেকে ২০২২ অবধি সমীক্ষা চালিয়ে একটি পরিসংখ্যান তৈরি করা হয়েছে। যেখানে বলা হয়েছে, অক্টোবর–নভেম্বরের মধ্যে দেশে একাধিক ঘূর্ণিঝড়ের আশঙ্কা রয়েছে। যা বঙ্গোপসাগরে আছড়ে পড়তে পারে। ফলে বাংলাতেও ঘূর্ণিঝড়ের তীব্র প্রভাব পড়ার আশঙ্কা। কিন্তু এতদিন আগে ঘূর্ণিঝড়ের পূর্বাভাস দেওয়া সম্ভব? আবহাওয়াবিদদের মতে, আরব সাগর যেটি কয়েক দশক আগে বঙ্গোপসাগরের চেয়ে শীতল ছিল। সাম্প্রতিক বছরগুলিতে দ্রুত হারে উষ্ণ হতে শুরু করেছে। আরব সাগরের সমুদ্রপৃষ্ঠের তাপমাত্রা সাম্প্রতিক দশকগুলিতে প্রতি বছর ১০ থেকে ১২ মিলিমিটার ডিগ্রি সেলসিয়াস বৃদ্ধি পেয়েছে। যা ঘূর্ণিঝড়ের সম্ভাবনা বাড়িয়েছে। আর অক্টোবর–নভেম্বরে লা নিনো প্রভাব যখন শীর্ষে উঠবে তখন জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে আরব সাগরের দ্রুত উষ্ণায়নের সঙ্গে ঘূর্ণিঝড়ের জন্য অনুকূল পরিস্থিতি তৈরি করবে।
