আজকাল ওয়েব ডেস্ক: আজকাল ঘরে ঘরে ডায়াবেটিস রোগী। এদিকে সুগার ধরা পড়লেই জীবনে এন্ট্রি হয় হাজারো একটা বিধি নিষেধের। খাওয়াদাওয়া থেকে দৈনন্দিন যাপন, সবেতেই নিয়মের গেরোয় ফেঁসে যান রোগীরা। কারণ অনিয়ন্ত্রিত সুগারের হাত ধরেই যে শুরু হয় আরও অনেক সমস্যা। তাই সাবধান না থাকলে ঘনিয়ে আসতে পারে বিপদ। ডায়াবেটিস থাকলে চিকিৎসকের পরামর্শে মেনে ওষুধ তো খেতেই হয়। কিন্তু তারপরও রক্তে শর্করা ওঠানামা করতে পারে। তাই ভরসা রাখতে পারেন কয়েকটি ঘরোয়া টোটকার উপর।
ডায়াবেটিকদের নিয়ম করে করলা খাওয়া জরুরি। বিশেষ করে সুগারের রোগীরা খালি পেটে করলার রস খেলে উপকার পাবেন। ভাতের সঙ্গেও করলা সেদ্ধ খেতে পারেন। এছাড়া নিমপাতা খেতে যতোই তিতো লাগুক না কেন, রক্তে সুগারের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে নিমপাতা কিন্তু খুবই কার্যকরী।
ডায়াবিটিস হলে সব ফল খাওয়া যায় না। তবে যে ফলটি ডায়াবেটিকরা চোখ বন্ধ করে খেতে পারেন, তা হল জাম। বিশেষত জামের বীজের গুঁড়ো জলে গুলে খালি পেটে খেলে সুগার অনেকটাই নিয়ন্ত্রণে থাকে।
ডায়াবিটিসে সুস্থ থাকতে ভরসা হতে পারে আদা। শুধু রান্নায় নয়, ডায়াবেটিকরা নিয়মিত আদা-চা খেলে সুফল পাবেন। এছাড়া মশলার মধ্যে দারচিনি গুঁড়ো ব্যবহার করতে পারেন। রোজকার ডায়েটে রাখতে পারেন হলুদও। কাঁচা হলুদ কিংবা হলুদ গুঁড়ো রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখে।
শরীরে ডায়াবেটিস থাবা বসালে নিয়মিত ডায়েটে রাখুন আমলকির রস। আমলকির মধ্যে থাকা ভিটামিন সি শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে। দুপুরে লাঞ্চের পর রোজ একটা করে আমলকি খেতে পারেন। এছাড়াও সকালে খালি পেটে অ্যাপেল সাইডার ভিনিগার এবং মেথি ভেজানো জলও সুগারের রোগীদের জন্য খুবই উপকারী।
ডায়াবেটিকদের নিয়ম করে করলা খাওয়া জরুরি। বিশেষ করে সুগারের রোগীরা খালি পেটে করলার রস খেলে উপকার পাবেন। ভাতের সঙ্গেও করলা সেদ্ধ খেতে পারেন। এছাড়া নিমপাতা খেতে যতোই তিতো লাগুক না কেন, রক্তে সুগারের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে নিমপাতা কিন্তু খুবই কার্যকরী।
ডায়াবিটিস হলে সব ফল খাওয়া যায় না। তবে যে ফলটি ডায়াবেটিকরা চোখ বন্ধ করে খেতে পারেন, তা হল জাম। বিশেষত জামের বীজের গুঁড়ো জলে গুলে খালি পেটে খেলে সুগার অনেকটাই নিয়ন্ত্রণে থাকে।
ডায়াবিটিসে সুস্থ থাকতে ভরসা হতে পারে আদা। শুধু রান্নায় নয়, ডায়াবেটিকরা নিয়মিত আদা-চা খেলে সুফল পাবেন। এছাড়া মশলার মধ্যে দারচিনি গুঁড়ো ব্যবহার করতে পারেন। রোজকার ডায়েটে রাখতে পারেন হলুদও। কাঁচা হলুদ কিংবা হলুদ গুঁড়ো রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখে।
শরীরে ডায়াবেটিস থাবা বসালে নিয়মিত ডায়েটে রাখুন আমলকির রস। আমলকির মধ্যে থাকা ভিটামিন সি শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে। দুপুরে লাঞ্চের পর রোজ একটা করে আমলকি খেতে পারেন। এছাড়াও সকালে খালি পেটে অ্যাপেল সাইডার ভিনিগার এবং মেথি ভেজানো জলও সুগারের রোগীদের জন্য খুবই উপকারী।
