আজকাল ওয়েবডেস্ক: জন্মদিন হোক বা যেকোনও অজুহাতে, আপনি আপনার সন্তানকে উপহার দিয়ে থাকেন প্রায়শই। সবথেকে সেরা উপহার কী হতে পারে? বিশেষজ্ঞরা সেক্ষেত্রে উল্লেখ করছেন পোষ্যের কথা। বিশেষত কুকুর।
টেলিথন ইনস্টিটিউট এবং দ্য ইউনিভার্সিটি অফ ওয়েস্টার্ন অস্ট্রেলিয়ার গবেষকরা, ছোটদের স্বাস্থ্যে কুকুরের প্রভাব দেখার জন্য জন্য ৩ বছরের মধ্যে দুই থেকে সাত বছর বয়সী ৬০০ শিশুকে নিয়ে একটি বিশেষ পরীক্ষা করেছেন। সেখানে দেখা গিয়েছে বাড়িতে পোষ্য আছে এমন বাচ্চারা অনেক বেশি সক্রিয়।
পোষ্যের সঙ্গে থাকলে শিশুরা সারাদিন সতর্ক এবং মনোযোগী থাকতে পারে। কুকুরের সঙ্গে খেললে, হাঁটলে মন ভাল থাকে। সারাদিন সক্রিয় থাকার ফলে শিশুদের স্বাস্থ্য ভাল থাকে। ওদের খিদে ভাল হয়। যা তাদের সার্বিক বৃদ্ধিকে প্রভাবিত করে।
সমীক্ষায় দেখা গিয়েছে, অটিজম -এ ভুগছে এরকম শিশুরা পোষ্যদের সঙ্গে সহজেই যোগাযোগ স্থাপন করতে পারে। এতে তারা আনন্দে থাকে এবং মানসিক চাপ কমে।
পোষ্যদের সঙ্গে মিশলে বাচ্চারা সহজেই বন্ধুত্ব করতে শেখে। তাদের মধ্যে দায়িত্ব ও সহানুভূতির বোধ জাগে। অন্য প্রাণীর যত্ন নিতে শেখে তারা। অনেকেই হয়তো জানেন না শিশুদের মধ্যেও অনেক সময় হতাশা তৈরি হয়। পোষ্যদের সঙ্গে সময় কাটালে অক্সিটোসিন নিঃসরণ বাড়ে। যা আনন্দে থাকতে সাহায্য করে।
ছোট থেকেই পোষ্যদের সঙ্গে থাকার অভ্যাস হলে অ্যালার্জি এবং হাঁপানি হওয়ার ঝুঁকি কমতে পারে বলে মনে করা হয়। কুকুর বাড়িতে বিভিন্ন ব্যাকটেরিয়া আনতে পারে। যা পরোক্ষভাবে একটি শিশুর রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাকে শক্তিশালী করতে সাহায্য করতে পারে।
টেলিথন ইনস্টিটিউট এবং দ্য ইউনিভার্সিটি অফ ওয়েস্টার্ন অস্ট্রেলিয়ার গবেষকরা, ছোটদের স্বাস্থ্যে কুকুরের প্রভাব দেখার জন্য জন্য ৩ বছরের মধ্যে দুই থেকে সাত বছর বয়সী ৬০০ শিশুকে নিয়ে একটি বিশেষ পরীক্ষা করেছেন। সেখানে দেখা গিয়েছে বাড়িতে পোষ্য আছে এমন বাচ্চারা অনেক বেশি সক্রিয়।
পোষ্যের সঙ্গে থাকলে শিশুরা সারাদিন সতর্ক এবং মনোযোগী থাকতে পারে। কুকুরের সঙ্গে খেললে, হাঁটলে মন ভাল থাকে। সারাদিন সক্রিয় থাকার ফলে শিশুদের স্বাস্থ্য ভাল থাকে। ওদের খিদে ভাল হয়। যা তাদের সার্বিক বৃদ্ধিকে প্রভাবিত করে।
সমীক্ষায় দেখা গিয়েছে, অটিজম -এ ভুগছে এরকম শিশুরা পোষ্যদের সঙ্গে সহজেই যোগাযোগ স্থাপন করতে পারে। এতে তারা আনন্দে থাকে এবং মানসিক চাপ কমে।
পোষ্যদের সঙ্গে মিশলে বাচ্চারা সহজেই বন্ধুত্ব করতে শেখে। তাদের মধ্যে দায়িত্ব ও সহানুভূতির বোধ জাগে। অন্য প্রাণীর যত্ন নিতে শেখে তারা। অনেকেই হয়তো জানেন না শিশুদের মধ্যেও অনেক সময় হতাশা তৈরি হয়। পোষ্যদের সঙ্গে সময় কাটালে অক্সিটোসিন নিঃসরণ বাড়ে। যা আনন্দে থাকতে সাহায্য করে।
ছোট থেকেই পোষ্যদের সঙ্গে থাকার অভ্যাস হলে অ্যালার্জি এবং হাঁপানি হওয়ার ঝুঁকি কমতে পারে বলে মনে করা হয়। কুকুর বাড়িতে বিভিন্ন ব্যাকটেরিয়া আনতে পারে। যা পরোক্ষভাবে একটি শিশুর রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাকে শক্তিশালী করতে সাহায্য করতে পারে।
