আজকাল ওয়েবডেস্ক: প্রাণ বাঁচাতে চারতলা থেকে ঝাঁপ দিলেন দুই ভাই। এক ভাইয়ের ভাঙল দুই পা। আরেকজনের পা না ভাঙলেও শরীরের বিভিন্ন স্থানে আঘাত পেলেন। সেই অবস্থায় কোনওরকমে পেট্রাপোল সীমান্তে এসে অ্যাম্বুল্যান্স করে বাড়ি ফিরে যাচ্ছেন। আহত দুই ভাইয়ের একজন শাহিদ আলি এবং অপরজন রবিউল ইসলাম। শাহিদের পা ভাঙে এবং আগুনে রবিউলের শরীরের বিভিন্ন অংশ পুড়ে যায়।
মঙ্গলবার পেট্রাপোল সীমান্তে অ্যাম্বুল্যান্সে শুয়ে থাকা শাহিদ বলেন, তাঁরা দুজনেই অসমের বাসিন্দা। ব্যবসার কাজে তিনি তাঁর দাদা রবিউলের সঙ্গে যশোরে গিয়েছিলেন। উঠেছিলেন সেখানকার একটি হোটেলে। সোমবার দুপুরে খাওয়ার জন্য যখন তাঁরা হোটেলের একটি তলে যাচ্ছিলেন তখন গোলমালের আওয়াজ কানে আসে। হোটেলের জানালা দিয়ে তাকিয়ে দেখেন গোটা হোটেল ঘিরে ফেলেছে বিক্ষোভকারীরা।
এই অবস্থায় হোটেল থেকে বেরিয়ে যাওয়ার জন্য তাঁরা সিঁড়ি বেয়ে নিচে নামতে শুরু করলেও দেখতে পান হোটেলে ইতিমধ্যেই আগুন ধরিয়ে দেওয়া হয়েছে। শাহিদ জানান, হোটেলের জানালা দিয়ে পাশেই একটি বাড়িতে ঝাঁপ দেন তাঁরা। সেখান থেকে লাফিয়ে নিচে নামেন।
চারতলা থেকে ঝাঁপ দিয়ে নামার জন্য পা ভেঙে যায় শাহিদের। অন্যদিকে আগুনে পুড়ে যায় রবিউলের শরীরের বিভিন্ন অংশ। কোনওরকমে সীমান্তে এসে অ্যাম্বুল্যান্স করে ফিরছেন দুই ভাই। দু'জনের মুখেই আতঙ্কের ছাপ স্পষ্ট।
মঙ্গলবার পেট্রাপোল সীমান্তে অ্যাম্বুল্যান্সে শুয়ে থাকা শাহিদ বলেন, তাঁরা দুজনেই অসমের বাসিন্দা। ব্যবসার কাজে তিনি তাঁর দাদা রবিউলের সঙ্গে যশোরে গিয়েছিলেন। উঠেছিলেন সেখানকার একটি হোটেলে। সোমবার দুপুরে খাওয়ার জন্য যখন তাঁরা হোটেলের একটি তলে যাচ্ছিলেন তখন গোলমালের আওয়াজ কানে আসে। হোটেলের জানালা দিয়ে তাকিয়ে দেখেন গোটা হোটেল ঘিরে ফেলেছে বিক্ষোভকারীরা।
এই অবস্থায় হোটেল থেকে বেরিয়ে যাওয়ার জন্য তাঁরা সিঁড়ি বেয়ে নিচে নামতে শুরু করলেও দেখতে পান হোটেলে ইতিমধ্যেই আগুন ধরিয়ে দেওয়া হয়েছে। শাহিদ জানান, হোটেলের জানালা দিয়ে পাশেই একটি বাড়িতে ঝাঁপ দেন তাঁরা। সেখান থেকে লাফিয়ে নিচে নামেন।
চারতলা থেকে ঝাঁপ দিয়ে নামার জন্য পা ভেঙে যায় শাহিদের। অন্যদিকে আগুনে পুড়ে যায় রবিউলের শরীরের বিভিন্ন অংশ। কোনওরকমে সীমান্তে এসে অ্যাম্বুল্যান্স করে ফিরছেন দুই ভাই। দু'জনের মুখেই আতঙ্কের ছাপ স্পষ্ট।
