আজকাল ওয়েবডেস্ক: সকলেই তাকে বাবা ভাঙ্গা বলেই চেনেন। তার করা প্রতিটি কথা ফলে যায় অক্ষরে অক্ষরে। ২০২৫ সালের ভূমিকম্প এবং প্রাকৃতিক বিপর্যয় নিয়ে কী জানিয়েছিলেন বাবা ভাঙ্গা। তার মতে, চলতি বছরে পৃথিবীর প্রতিটি অংশ প্রাকৃতিক বিপর্যয়ের মুখে পড়বে। এর মাধ্যমে যে পরিমান মানুষের মৃত্যু হবে তাতে পৃথিবীর জনসংখ্যা অনেকটাই কমবে। মঙ্গলবার সকালেই বেশ কয়েকটি ভূমিকম্প হয়েছে হিমালয়ের কাছে। ফলে সেখানকার বাসিন্দারা এখন আতঙ্কিত। তবে চলতি বছরে এমন অনেক ভূমিকম্প হবে বলেই আগে থেকেই জানিয়ে দিয়েছিলেন এই জ্যোতিষী।

 


বাবা ভাঙ্গার মতে এবারের ভূমিকম্পগুলি অন্যবারের তুলনায় অনেক বেশি ক্ষতিকর হবে। ফলে প্রচুর মানুষের জীবনহানি ঘটবে। এই ধরণের পরিস্থিতি এর আগে কখনও আসেনি বলেই তিনি সতর্কতা জারি করেছেন। পৃথিবীর এবার তার উপর অত্যাচারের প্রতিশোধ নেবে বলেই জানিয়েছিলেন এই জ্যোতিষী। ফলে পৃথিবীর বিভিন্ন অংশে ভূমিকম্পের মতো ঘটনা বাড়বে। 


জানুয়ারি মাসের প্রথমেই দুটি বিরাট ভূমিকম্প হয়েছে। তবে সেগুলি সম্পর্কে মানুষ তেমন কিছু বুঝতে পারেননি। তবে শেষ যে ভূমিকম্পটি হয়েছে সেখানে মানুষ প্রকৃতির রোষ সম্পর্কে অনেকটাই অনুমান করতে পেরেছে। কীভাবে এবং কোথায় যে এই ভূমিকম্পগুলি হবে তা নিয়ে আগে থেকেই জানিয়ে দিয়েছিলেন এই প্রবীণ জ্যোতিষী। 

 


আধুনিক যুগের প্রযুক্তিতে তৈরি করা বাড়িগুলিতে অনেক সময় ভূমিকম্প টের পাওয়া যায় না। সেখানে চলতি বছরে এমন বেশ কয়েকটি কম্পন হবে যেগুলি এতটাই ভয়াবহ হবে যার আঁচ টের পাবেন সকলেই। এমনটাই আগাম সতর্কতা দিয়েছেন বাবা ভাঙ্গা। সেখানে অনেকেই হয়তো জানেন মানুষের থেকে প্রাণীরা আগে থেকে এই ভূমিকম্পের আগাম সতর্কতা টের পায়। সেজন্য আগে থেকেই তাদের সেইমতো অস্থিরতা শুরু হয়ে যায়।  


তবে হঠাৎ করে যদি মানুষ ভূমিকম্পের সামনে পড়ে যায় তবে তিনি যেন নিজের উপস্থিত বুদ্ধি না হারান। বাবা ভাঙ্গার মতে, চলতি বছরে পৃথিবীর উপর নানা ধরণের বিপর্যয় নেমে আসবে। তারই একটি অংশ হিসাবে থাকবে এই ভূমিকম্পের তীব্রতা। তার মতে যেকোনও ধরণের ধ্বংস থেকে মানুষকে বাঁচাতে পারে সে নিজেই। তবে তার জন্য মানুষ উদাসীন। তাই তাকে এই যন্ত্রণা ভোগ করতেই হবে।