আজকাল ওয়েবডেস্ক: মঙ্গলবার সকাল সাড়ে ছ’ টা। শীতের ভোরে তখনও ঘুম ভাঙেনি সকলের। তার মাঝেই প্রবল তীব্রতায় কেঁপে ওঠে নেপাল, তিব্বত, ভারত এবং চিনের বেশকিছু অংশ। প্রাথমিকভাবে ভূমিকম্পে ক্ষয়ক্ষতির কথা জানা না গেলেও, কয়েকঘণ্টায় জানা গিয়েছে, প্রবল কম্পনে তিব্বতে প্রাণ গিয়েছে বহুজনের। সর্বভারতীয় সংবাদ সংস্থা সূত্রে খবর, অন্তত ৩০ জনের মৃত্যু হয়েছে।
সর্বভারতীয় সংবাদ সংস্থা সূত্রে খবর, কম্পনের উৎসস্থল লেবুচে থেকে ৯৩ কিলোমিটার উত্তরপূর্বে নেপাল-তিব্বত সীমান্তে। এমনিতেই এই অঞ্চলটি ভূমিকম্প প্রবণ এলাকা বলে চিহ্নিত। প্রথম কম্পন অনুভূত হয় সকাল সাড়ে ছ’ টা নাগাদ। তীব্রতা ছিল ৭.১, উৎপত্তিস্থল ছিল ভূপৃষ্ঠ থেকে ১০কিলোমিটার গভীরে। তারপর আরও অন্তত পাঁচবার কেঁপে ওঠে ভূপৃষ্ঠ। শিজাং এবং শিগাতসে তীব্র কম্পন অনুভূত হয়।
EQ of M: 4.7, On: 07/01/2025 07:02:07 IST, Lat: 28.60 N, Long: 87.68 E, Depth: 10 Km, Location: Xizang.
— National Center for Seismology (@NCS_Earthquake)
For more information Download the BhooKamp App https://t.co/5gCOtjdtw0 @DrJitendraSingh @OfficeOfDrJS @Ravi_MoES @Dr_Mishra1966 @ndmaindia pic.twitter.com/3Pt2VY6jRXTweet by @NCS_Earthquake
সর্বভারতীয় সংবাদ সংস্থা জানিয়েছে, ভূমিকম্পে তিব্বতে প্রতিবেদন লেখার সময় পর্যন্ত অন্তত ৩২ জনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গিয়েছে। প্রবল কম্পনের কারণে পরপর বাড়িঘর ধসে গিয়েছে, সেই কারণেই মৃত্যু, জানা গিয়েছে তেমনটাই। আশঙ্কা, মৃতের সংখ্যা বাড়ার।
মঙ্গলবারের ভূমিকম্পে উঠে আসছে ২০১৫ সালের ভয়াবহ কম্পনের কথা। সেবছর নেপাল কেঁপে উঠেছিল ৭.৮ মাত্রায়। তাতে প্রাণ গিয়েছিল প্রায় ন’ হাজার। আহত হয়েছিলেন ২২ হাজারের বেশি মানুষ।
