আজকাল ওয়েবডেস্ক: টানা কয়েকদিনের অচলাবস্থা কাটিয়ে মঙ্গলবার রাত থেকেই সীমিত আকারে ইন্টারনেট পরিষেবা চালু করা হবে বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশের তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পালক। বাংলাদেশের সংবাদ সংস্থা সূত্রে খবর তেমনটাই। মঙ্গলবার বিকেলে সংবাদ সম্মেলনে জানিয়েছেন, প্রাথমিক পর্যায়ে পরীক্ষামূলকভাবে কেবল ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট পরিষেবা চালু হবে। সেটাও সর্বত্র নয়। কেবলমাত্র ঢাকা এবং চট্টগ্রামে। একই সঙ্গে জানানো হয়েছে, ওই নির্দিষ্ট জায়গায় ইন্টারনেট পরিষেবা শুরু হলেও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম, যেমন ফেসবুক, ইউটিউব ব্যবহার করা যাবে না।
টানা কয়েকদিন দেখা গিয়েছিল বিক্ষোভে উত্তাল বাংলাদেশকে। কোটা সংস্কারের দাবিতে বিক্ষোভ, সংঘর্ষ, মৃত্যু মিছিল। অন্যদিকে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে সে দেশের সরকার সমগ্র দেশের ইন্টারনেট পরিষেবা বন্ধ করে দিয়েছে, বন্ধ ট্রেন চলাচল, চলছে সাধারণ ছুটি, দেশজুড়ে জারি কারফিউ। বৃহস্পতিবার সকালের দিকে মোবাইল ইন্টারনেট এবং রাতে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট বন্ধ করে দেওয়া হয়।
রবিবার সে দেশের আপিল বিভাগ কোটায় আমূল সংস্কারের রায় দিয়েছে। সুপ্রিম কোর্টের সেই রায়কে মেনে নিয়েছে সরকারও। তবে কোটা বিরোধী আন্দোলনকারীরা সরকারের কাছে চারদফা দাবি জানিয়ে, ৪৮ ঘণ্টা আন্দোলন বন্ধ রাখা হবে বলে জানিয়েছে। নাহিদ ইসলাম বলেছেন, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তাঁরা কোনও বিক্ষোভ করবেন না। বদলে দাবি, সরকার কারফিউ প্রত্যাহার করুক, ইন্টারনেট চালু করুক, ছাত্র আন্দোলনকারীদের নিরাপত্তা প্রদান করুক এবং ক্যাম্পাসে চালু হোক পঠন-পাঠন। ৪৮ ঘণ্টায় সরকারের অবস্থানের উপর ভিত্তি করে নিজেদের পরবর্তী পদক্ষেপ গ্রহণ করবেন আন্দোলনকারীরা।
তবে মঙ্গলবার রাত থেকে নির্দিষ্ট স্থানে পরীক্ষামূলক এবং শর্তসাপেক্ষ ইন্টারনেট চালু হলেও কারফিউ জারি থাকবে বুধ এবং বৃহস্পতিবারও। যদিও, স্থানীয় সংবাদ মাধ্যম জানিয়েছে, ওই দু' দিন অফিস খোলা থাকবে, তবে তারজন্যও নয়া নিয়মাবলী জারি থাকবে। ঢাকা, নরসিংদী, মুন্সীগঞ্জ, নারায়ণগঞ্জে বুধ এবং বৃহস্পতি সকাল ১০ থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত কারফিউ শিথিল থাকবে। অন্যান্য জেলায় কারফিউর কড়াকড়ির বিষয়টি থাকছে স্থানীয় জেলা প্রশাসনের হাতে।
টানা কয়েকদিন দেখা গিয়েছিল বিক্ষোভে উত্তাল বাংলাদেশকে। কোটা সংস্কারের দাবিতে বিক্ষোভ, সংঘর্ষ, মৃত্যু মিছিল। অন্যদিকে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে সে দেশের সরকার সমগ্র দেশের ইন্টারনেট পরিষেবা বন্ধ করে দিয়েছে, বন্ধ ট্রেন চলাচল, চলছে সাধারণ ছুটি, দেশজুড়ে জারি কারফিউ। বৃহস্পতিবার সকালের দিকে মোবাইল ইন্টারনেট এবং রাতে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট বন্ধ করে দেওয়া হয়।
রবিবার সে দেশের আপিল বিভাগ কোটায় আমূল সংস্কারের রায় দিয়েছে। সুপ্রিম কোর্টের সেই রায়কে মেনে নিয়েছে সরকারও। তবে কোটা বিরোধী আন্দোলনকারীরা সরকারের কাছে চারদফা দাবি জানিয়ে, ৪৮ ঘণ্টা আন্দোলন বন্ধ রাখা হবে বলে জানিয়েছে। নাহিদ ইসলাম বলেছেন, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তাঁরা কোনও বিক্ষোভ করবেন না। বদলে দাবি, সরকার কারফিউ প্রত্যাহার করুক, ইন্টারনেট চালু করুক, ছাত্র আন্দোলনকারীদের নিরাপত্তা প্রদান করুক এবং ক্যাম্পাসে চালু হোক পঠন-পাঠন। ৪৮ ঘণ্টায় সরকারের অবস্থানের উপর ভিত্তি করে নিজেদের পরবর্তী পদক্ষেপ গ্রহণ করবেন আন্দোলনকারীরা।
তবে মঙ্গলবার রাত থেকে নির্দিষ্ট স্থানে পরীক্ষামূলক এবং শর্তসাপেক্ষ ইন্টারনেট চালু হলেও কারফিউ জারি থাকবে বুধ এবং বৃহস্পতিবারও। যদিও, স্থানীয় সংবাদ মাধ্যম জানিয়েছে, ওই দু' দিন অফিস খোলা থাকবে, তবে তারজন্যও নয়া নিয়মাবলী জারি থাকবে। ঢাকা, নরসিংদী, মুন্সীগঞ্জ, নারায়ণগঞ্জে বুধ এবং বৃহস্পতি সকাল ১০ থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত কারফিউ শিথিল থাকবে। অন্যান্য জেলায় কারফিউর কড়াকড়ির বিষয়টি থাকছে স্থানীয় জেলা প্রশাসনের হাতে।
