আজকাল ওয়েবডেস্ক: উত্তরপ্রদেশে স্কুলের হোমওয়ার্ক না করায় দশম শ্রেণির পড়ুয়াকে বেধড়ক মারধর শিক্ষকের। মারতে মারতে পড়ুয়ার দাঁতও ভেঙে দিলেন তিনি। গুরুতর আহত অবস্থায় স্কুলেই জ্ঞান হারায় পড়ুয়া। তড়িঘড়ি করে তাকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। বর্তমানে তার শারীরিক অবস্থা স্থিতিশীল।
পুলিশ সূত্রে খবর, ঘটনাটি ঘটেছে রায়বরেলির এক বেসরকারি স্কুলে। গরমের ছুটি শেষ হওয়ার পর মঙ্গলবার স্কুলে গিয়েছিল পড়ুয়ারা। সকলের হোমওয়ার্ক দেখতে চেয়েছিলেন অভিযুক্ত শিক্ষক মহম্মদ আসিফ। কিন্তু পারিবারিক সমস্যার কারণে হোমওয়ার্ক শেষ করতে পারেনি বলে জানায় ওই পড়ুয়া। তখনই লাঠি দিয়ে তাকে মারধর শুরু করেন শিক্ষক। মেরে তার দাঁত ভেঙে দেন। বেধড়ক মারধরের পর জ্ঞান হারিয়ে মাটিতে লুটিয়ে পড়ে ওই ছাত্র। দ্রুত ঘটনাস্থল ছেড়ে পালিয়ে যান আসিফ।
সেদিনই প্রিন্সিপালকে গিয়ে গোটা ঘটনাটি জানায় পড়ুয়ার সহপাঠীরা। তাকে হাসপাতালে নিয়ে যান স্কুল কর্তৃপক্ষ। পড়ুয়ার পরিবার জানিয়েছে, তার গায়ে চিহ্ন রয়েছে। যদিও বর্তমানে শারীরিক অবস্থা স্থিতিশীল। হাসপাতাল থেকেও ছাড়া পেয়েছে সে। পরিবারের অভিযোগের ভিত্তিতে আসিফকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। ঘটনাটি ঘিরে তদন্ত কমিটি গঠন করেছেন স্কুল কর্তৃপক্ষ।
পুলিশ সূত্রে খবর, ঘটনাটি ঘটেছে রায়বরেলির এক বেসরকারি স্কুলে। গরমের ছুটি শেষ হওয়ার পর মঙ্গলবার স্কুলে গিয়েছিল পড়ুয়ারা। সকলের হোমওয়ার্ক দেখতে চেয়েছিলেন অভিযুক্ত শিক্ষক মহম্মদ আসিফ। কিন্তু পারিবারিক সমস্যার কারণে হোমওয়ার্ক শেষ করতে পারেনি বলে জানায় ওই পড়ুয়া। তখনই লাঠি দিয়ে তাকে মারধর শুরু করেন শিক্ষক। মেরে তার দাঁত ভেঙে দেন। বেধড়ক মারধরের পর জ্ঞান হারিয়ে মাটিতে লুটিয়ে পড়ে ওই ছাত্র। দ্রুত ঘটনাস্থল ছেড়ে পালিয়ে যান আসিফ।
সেদিনই প্রিন্সিপালকে গিয়ে গোটা ঘটনাটি জানায় পড়ুয়ার সহপাঠীরা। তাকে হাসপাতালে নিয়ে যান স্কুল কর্তৃপক্ষ। পড়ুয়ার পরিবার জানিয়েছে, তার গায়ে চিহ্ন রয়েছে। যদিও বর্তমানে শারীরিক অবস্থা স্থিতিশীল। হাসপাতাল থেকেও ছাড়া পেয়েছে সে। পরিবারের অভিযোগের ভিত্তিতে আসিফকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। ঘটনাটি ঘিরে তদন্ত কমিটি গঠন করেছেন স্কুল কর্তৃপক্ষ।
