আজকাল ওয়েবডেস্ক: মস্তিষ্ক কুড়ে খাচ্ছে বিপদজনক অ্যামিবা। এই খবর ইতিমধ্যেই অনেকে জেলে ফেলেছেন। কিন্তু জানেন কী আপনার পাড়ার পুকুর থেকেই হয়তো আসতে পারে এই অ্যামিবা। দক্ষিণ কেরালার তিন রোগীর মস্তিষ্ক স্ক্যান করে এই মগজখেকো অ্যামিবা পাওয়া গিয়েছে। তারা সকলেই জানিয়েছেন বাড়ির পাশের পুকুরেই তারা স্নান করতেন। সেখান থেকেই হয়তো তাঁদের মাথায় বাসা বেঁধেছে এই ভয়ঙ্কর অ্যামিবা।
জানা গিয়েছে কয়েকদিন আগে তিরুবনান্তপুরমে যে ব্যক্তির মৃত্যু হয়েছে তার মাথাতেও এই ভয়ঙ্কর অ্যামিবা পাওয়া গিয়েছিল। মারণ এই অ্যামিবা মগজকে প্রায় ধ্বংস করে দিচ্ছে যার ফল হিসাবে রোগীর মৃত্যু ঘটছে। নতুন যে তিনডন রোগীর মগজে এই অ্যামিবা পাওয়া গিয়েছে তাঁদের সকলকেই তিরুবনান্তপুরম মেডিক্যাল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। এই ভাইরাসটি পুকুর থেকেই দেহে প্রবেশ করেছে বলেই মনে করছেন চিকিৎসকরা। স্বাস্থ্য দপ্তরের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে পুকুরে বিভিন্ন সময়ে নানা পশুদের স্নান করানো হয়। ফলে সেখান থেকেই এই ভাইরাস তার জাল ছড়িয়েছে।
এই ধরণের পুকুরের জল যে স্নানের কাজে ব্যবহার করা যায় না তা সাধারণ মানুষকে বোঝাতে হিমসিম খাচ্ছে রাজ্য সরকার। চলতি বছরের জুলাই মাসে বছর চোদ্দোর একটি ছেলে এই ধরণের ভাইরাসের কবলে পড়েই মৃত্যুবরণ করেছিল। চিকিৎসকরা মনে করছেন স্নানের সময় নাক দিয়ে এই ভাইরাস চুপিসাড়ে দেহে প্রবেশ করছে। তারপর সেখান থেকে মগজে যেতে তার বেশি সময় লাগছে না। মগজখেকো এই অ্যামিবা নিয়ে এখনই সতর্ক না হলে আগামীদিনে আরও মানুষ এর শিকার হবে তা নিয়ে সন্দেহ নেই।
জানা গিয়েছে কয়েকদিন আগে তিরুবনান্তপুরমে যে ব্যক্তির মৃত্যু হয়েছে তার মাথাতেও এই ভয়ঙ্কর অ্যামিবা পাওয়া গিয়েছিল। মারণ এই অ্যামিবা মগজকে প্রায় ধ্বংস করে দিচ্ছে যার ফল হিসাবে রোগীর মৃত্যু ঘটছে। নতুন যে তিনডন রোগীর মগজে এই অ্যামিবা পাওয়া গিয়েছে তাঁদের সকলকেই তিরুবনান্তপুরম মেডিক্যাল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। এই ভাইরাসটি পুকুর থেকেই দেহে প্রবেশ করেছে বলেই মনে করছেন চিকিৎসকরা। স্বাস্থ্য দপ্তরের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে পুকুরে বিভিন্ন সময়ে নানা পশুদের স্নান করানো হয়। ফলে সেখান থেকেই এই ভাইরাস তার জাল ছড়িয়েছে।
এই ধরণের পুকুরের জল যে স্নানের কাজে ব্যবহার করা যায় না তা সাধারণ মানুষকে বোঝাতে হিমসিম খাচ্ছে রাজ্য সরকার। চলতি বছরের জুলাই মাসে বছর চোদ্দোর একটি ছেলে এই ধরণের ভাইরাসের কবলে পড়েই মৃত্যুবরণ করেছিল। চিকিৎসকরা মনে করছেন স্নানের সময় নাক দিয়ে এই ভাইরাস চুপিসাড়ে দেহে প্রবেশ করছে। তারপর সেখান থেকে মগজে যেতে তার বেশি সময় লাগছে না। মগজখেকো এই অ্যামিবা নিয়ে এখনই সতর্ক না হলে আগামীদিনে আরও মানুষ এর শিকার হবে তা নিয়ে সন্দেহ নেই।
