সংবাদসংস্থা মুম্বই: ১৯৯৯ সালের কার্গিল যুদ্ধে ভারতীয় জওয়ানদের পাশে দাঁড়িয়ে ছিলেন অভিনেতা নানা পটেকর। দূর থেকে নয়, রীতিমতো যুদ্ধক্ষেত্রে গিয়ে। ১৯৯৯ সালের মে থেকে জুলাই জম্মু এবং কাশ্মীরের দ্রাস-কার্গিল সেক্টরে পাক হানাদারদের সঙ্গে লড়াই চলে ভারতীয় সেনার। সেই সময়ে ভারতীয় সেনাবাহিনীর মনোবল বাড়ানোর দায়িত্ব নিয়েছিলেন নানা।
সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে কার্গিল যুদ্ধের প্রসঙ্গে এই বর্ষীয়ান অভিনেতা জানান, সেই সময়ে ভারতীয় সেনাবাহিনীর বিশেষ প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত 'কুইক রিয়্যাকশন ফোর্স '-এর অন্যতম সদস্য ছিলেন তিনি। ওই বিশেষ বাহিনীর হয়ে কাজ করেছিলেন তিনি। 'অব তক ছাপান্ন' ছবি খ্যাত অভিনেতার কথায়, "দেশের জন্য এটুকু তো করতেই পারি!"
জানা যায়, কার্গিল যুদ্ধে ভারতীয় সেনাবাহিনীর বিভিন্ন ঘাঁটিতে গিয়ে হাজির হতেন নানা। ভারতীয় জওয়ানদের মনোবল বাড়ানোর কাজে সাহায্য করতেন তিনি। জওয়ানদের উজ্জীবিত করার স্বার্থেই টানা দু'সপ্তাহ ধরে সেনার বিভিন্ন ঘাঁটিতে ঘুরে বেড়িয়েছিলেন 'কোহরাম' ছবির এই অভিনেতা।
অবশ্য ভারতীয় সেনাবাহিনীর প্রতি নানার প্রেম নতুন নয়। ১৯৯১ সালে ভারতীয় সেনার প্রতি ভালবাসার সুবাদেই ভারতীয় সেনার গল্প নিয়ে 'প্রহার' ছবিটি পরিচালনার পাশাপাশি তাতে অভিনয়ও করেছিলেন নানা। একাধিক সাক্ষাৎকারে 'উদয় ভাই' বলেছেন, "দেশের সবথেকে বড় সম্পদ আমাদের জওয়ানরা!"
সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে কার্গিল যুদ্ধের প্রসঙ্গে এই বর্ষীয়ান অভিনেতা জানান, সেই সময়ে ভারতীয় সেনাবাহিনীর বিশেষ প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত 'কুইক রিয়্যাকশন ফোর্স '-এর অন্যতম সদস্য ছিলেন তিনি। ওই বিশেষ বাহিনীর হয়ে কাজ করেছিলেন তিনি। 'অব তক ছাপান্ন' ছবি খ্যাত অভিনেতার কথায়, "দেশের জন্য এটুকু তো করতেই পারি!"
জানা যায়, কার্গিল যুদ্ধে ভারতীয় সেনাবাহিনীর বিভিন্ন ঘাঁটিতে গিয়ে হাজির হতেন নানা। ভারতীয় জওয়ানদের মনোবল বাড়ানোর কাজে সাহায্য করতেন তিনি। জওয়ানদের উজ্জীবিত করার স্বার্থেই টানা দু'সপ্তাহ ধরে সেনার বিভিন্ন ঘাঁটিতে ঘুরে বেড়িয়েছিলেন 'কোহরাম' ছবির এই অভিনেতা।
অবশ্য ভারতীয় সেনাবাহিনীর প্রতি নানার প্রেম নতুন নয়। ১৯৯১ সালে ভারতীয় সেনার প্রতি ভালবাসার সুবাদেই ভারতীয় সেনার গল্প নিয়ে 'প্রহার' ছবিটি পরিচালনার পাশাপাশি তাতে অভিনয়ও করেছিলেন নানা। একাধিক সাক্ষাৎকারে 'উদয় ভাই' বলেছেন, "দেশের সবথেকে বড় সম্পদ আমাদের জওয়ানরা!"
