আজকাল ওয়েবডেস্ক : স্বামী কার!" বুধবার রাতে এক শিক্ষকের মৃত্যুর পর তার দেহ নিয়ে তিন স্ত্রী-র বিবাদের সাক্ষী থাকল মুর্শিদাবাদের সামশেরগঞ্জ। সামশেরগঞ্জের রতনপুর স্টেশন মোড় এলাকার এই ঘটনায় শোরগোল পড়েছে ওই এলাকায়।
তিন স্ত্রীর বাদানুবাদ শেষে অবশেষে পুলিশের হস্তক্ষেপে মিলেছে সুরাহা। বৃহস্পতিবারই সামশেরগঞ্জের রতনপুর স্টেশন মোড় এলাকা থেকে বিহারের মধুবনী জেলার বলরামপুর থানা এলাকায় প্রথম পক্ষের স্ত্রীর কাছে নিয়ে যাওয়া হল শিক্ষক রাজিন্দর মাহাতোর মৃতদেহ।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে- বিহারের মধুবনী জেলার বলরামপুর থানা এলাকার বাসিন্দা রাজিন্দর মাহাতো প্রায় ৩০ বছর ধরে সামশেরগঞ্জের কোহেতপুর প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষকতা করতেন।
ওই শিক্ষকের তিনজন স্ত্রী বলেই দাবি পরিবারের। প্রথম পক্ষের স্ত্রী সঙ্গীতা মাহাতোর বাড়ি বিহারের জঞ্জারপুর। তার তিন সন্তান রয়েছে। দ্বিতীয় পক্ষের স্ত্রী ডলি মাহাতোর বাড়ি মুর্শিদাবাদের সামশেরগঞ্জের বাসুদেবপুর। তার এক সন্তান রয়েছে। পাশাপাশি বছর কয়েক আগে সামশেরগঞ্জ ব্লকেরই ঘোষপাড়া এলাকাতে বন্দনা সাহা নামে এক মহিলাকে বিয়ে করেন রাজিন্দর ।
গত কয়েক বছর বন্দনা সাহা মাহাতোকে নিয়েই সামশেরগঞ্জের রতনপুর স্টেশন মোড় এলাকায় একটি বাড়িতে ভাড়া থাকতেন রাজিন্দর মাহাতো। গত কয়েকদিন ধরে অসুস্থ থাকার পর বুধবার সন্ধে নাগাদ মারা যান রাজিন্দর । তারপরই শুরু হয় গন্ডগোল।
দীর্ঘদিন ধরে স্বামীর সঙ্গে আলাদা থাকলেও মৃত্যুর খবর পেয়েই ছুটে আসেন বাকি দুই স্ত্রী। সম্পত্তির ভাগ বাটোয়ারা নিয়ে দ্বিতীয় এবং তৃতীয় স্ত্রীর মধ্যে বচসা বাঁধে। রাজিন্দর মৃত্যুর আগে তাকেই সব স্থাবর -অস্থাবর সম্পত্তি লিখে দিয়েছে বলেও দাবি করেন তৃতীয় স্ত্রী। যদিও বন্দনার সেই দাবি মানতে নারাজ ছিলেন ডলি।
বৃহস্পতিবার দুপুর নাগাদ বিশেষ অ্যাম্বুলেন্সে চাপিয়ে বিহারের উদ্দেশ্যে রওনা দেয় শিক্ষক রাজেন্দর মাহাতোর মৃতদেহ।
তিন স্ত্রীর বাদানুবাদ শেষে অবশেষে পুলিশের হস্তক্ষেপে মিলেছে সুরাহা। বৃহস্পতিবারই সামশেরগঞ্জের রতনপুর স্টেশন মোড় এলাকা থেকে বিহারের মধুবনী জেলার বলরামপুর থানা এলাকায় প্রথম পক্ষের স্ত্রীর কাছে নিয়ে যাওয়া হল শিক্ষক রাজিন্দর মাহাতোর মৃতদেহ।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে- বিহারের মধুবনী জেলার বলরামপুর থানা এলাকার বাসিন্দা রাজিন্দর মাহাতো প্রায় ৩০ বছর ধরে সামশেরগঞ্জের কোহেতপুর প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষকতা করতেন।
ওই শিক্ষকের তিনজন স্ত্রী বলেই দাবি পরিবারের। প্রথম পক্ষের স্ত্রী সঙ্গীতা মাহাতোর বাড়ি বিহারের জঞ্জারপুর। তার তিন সন্তান রয়েছে। দ্বিতীয় পক্ষের স্ত্রী ডলি মাহাতোর বাড়ি মুর্শিদাবাদের সামশেরগঞ্জের বাসুদেবপুর। তার এক সন্তান রয়েছে। পাশাপাশি বছর কয়েক আগে সামশেরগঞ্জ ব্লকেরই ঘোষপাড়া এলাকাতে বন্দনা সাহা নামে এক মহিলাকে বিয়ে করেন রাজিন্দর ।
গত কয়েক বছর বন্দনা সাহা মাহাতোকে নিয়েই সামশেরগঞ্জের রতনপুর স্টেশন মোড় এলাকায় একটি বাড়িতে ভাড়া থাকতেন রাজিন্দর মাহাতো। গত কয়েকদিন ধরে অসুস্থ থাকার পর বুধবার সন্ধে নাগাদ মারা যান রাজিন্দর । তারপরই শুরু হয় গন্ডগোল।
দীর্ঘদিন ধরে স্বামীর সঙ্গে আলাদা থাকলেও মৃত্যুর খবর পেয়েই ছুটে আসেন বাকি দুই স্ত্রী। সম্পত্তির ভাগ বাটোয়ারা নিয়ে দ্বিতীয় এবং তৃতীয় স্ত্রীর মধ্যে বচসা বাঁধে। রাজিন্দর মৃত্যুর আগে তাকেই সব স্থাবর -অস্থাবর সম্পত্তি লিখে দিয়েছে বলেও দাবি করেন তৃতীয় স্ত্রী। যদিও বন্দনার সেই দাবি মানতে নারাজ ছিলেন ডলি।
বৃহস্পতিবার দুপুর নাগাদ বিশেষ অ্যাম্বুলেন্সে চাপিয়ে বিহারের উদ্দেশ্যে রওনা দেয় শিক্ষক রাজেন্দর মাহাতোর মৃতদেহ।
