আজকাল ওয়েবডেস্ক : মুর্শিদাবাদ জেলাতে তৃণমূল কংগ্রেসের বহরমপুর-মুর্শিদাবাদ সাংগঠনিক জেলা সভাপতি অপূর্ব সরকারের নেতৃত্ব মেনে আর কাজ করবেন না ভরতপুরের তৃণমূল বিধায়ক হুমায়ুন কবীর। বহরমপুর লোকসভা কেন্দ্রে তৃণমূল প্রার্থী ইউসুফ পাঠানকে জেতানোর জন্য দলের বহরমপুর-মুর্শিদাবাদ সাংগঠনিক জেলা সভাপতি অপূর্ব সরকার 'সদর্থক' ভূমিকা না নেওয়াতেই তাঁর এই সিদ্ধান্ত বলে জানিয়েছেন তৃণমূল বিধায়ক।
নিজের সিদ্ধান্তের কথা জানিয়ে শুক্রবার হুমায়ুন কবীর বলেন," এখন থেকে আমার নেতা অভিষেক ব্যানার্জি এবং নেত্রী মমতা ব্যানার্জি। তাঁরা দু'জন আমাকে মুর্শিদাবাদ জেলাতে যেভাবে সংগঠন চালাতে এবং দল চালাতে নির্দেশ দেবেন আমি সেভাবেই ভবিষ্যতে আমার রাজনৈতিক কাজ পরিচালনা করব।"
হুমায়ুন পরিষ্কার জানিয়ে দেন," এরপর থেকে অপূর্ব সরকার আমাকে কোনও বৈঠকে ডাকলে সেখানে যাব না, তাঁর কোনও মিটিং মিছিলে আমি অংশগ্রহণ করব না।"
হুমায়ুন জানান ,"অপূর্ব সরকারের নিজের বিধানসভা কেন্দ্র কান্দিতে প্রায় ৬৭ শতাংশ মানুষ সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের। উনি নিজের কেন্দ্রে সংখ্যালঘু মানুষের ভোট নিয়ে জয়ী হয়ে বিধানসভাতে যাবেন অথচ নিজের সম্প্রদায়ের ভোটারদের তৃণমূলের দিকে চালিত করতে পারবেন না, তাহলে উনি কিসের নেতা ! এই ধরনের নেতাদের নিজেদের পদে থাকার কোনও অধিকার নেই। ওঁর নিজের উচিত পদ ছেড়ে দেওয়া। "
যদিও নিজের দলের বিধায়ক হুমায়ুন কবীরের এই হুঙ্কারকে নিয়ে কোনও মন্তব্য করতেই রাজি হননি তৃণমূলের বহরমপুর-মুর্শিদাবাদ সাংগঠনিক জেলা সভাপতি অপূর্ব সরকার। প্রশ্ন শোনার পর তিনি বলেন," আমার এই বিষয়ে কোনও কিছুই বলার নেই।"
নিজের সিদ্ধান্তের কথা জানিয়ে শুক্রবার হুমায়ুন কবীর বলেন," এখন থেকে আমার নেতা অভিষেক ব্যানার্জি এবং নেত্রী মমতা ব্যানার্জি। তাঁরা দু'জন আমাকে মুর্শিদাবাদ জেলাতে যেভাবে সংগঠন চালাতে এবং দল চালাতে নির্দেশ দেবেন আমি সেভাবেই ভবিষ্যতে আমার রাজনৈতিক কাজ পরিচালনা করব।"
হুমায়ুন পরিষ্কার জানিয়ে দেন," এরপর থেকে অপূর্ব সরকার আমাকে কোনও বৈঠকে ডাকলে সেখানে যাব না, তাঁর কোনও মিটিং মিছিলে আমি অংশগ্রহণ করব না।"
হুমায়ুন জানান ,"অপূর্ব সরকারের নিজের বিধানসভা কেন্দ্র কান্দিতে প্রায় ৬৭ শতাংশ মানুষ সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের। উনি নিজের কেন্দ্রে সংখ্যালঘু মানুষের ভোট নিয়ে জয়ী হয়ে বিধানসভাতে যাবেন অথচ নিজের সম্প্রদায়ের ভোটারদের তৃণমূলের দিকে চালিত করতে পারবেন না, তাহলে উনি কিসের নেতা ! এই ধরনের নেতাদের নিজেদের পদে থাকার কোনও অধিকার নেই। ওঁর নিজের উচিত পদ ছেড়ে দেওয়া। "
যদিও নিজের দলের বিধায়ক হুমায়ুন কবীরের এই হুঙ্কারকে নিয়ে কোনও মন্তব্য করতেই রাজি হননি তৃণমূলের বহরমপুর-মুর্শিদাবাদ সাংগঠনিক জেলা সভাপতি অপূর্ব সরকার। প্রশ্ন শোনার পর তিনি বলেন," আমার এই বিষয়ে কোনও কিছুই বলার নেই।"
