অভিষেক সিংহ: যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের অধ্যাপক সুমন নিহারের রহস্য মৃত্যু ঘিরে তোলপাড় ক্যাম্পাস। রবিবার লালগোলার বাড়িতে ফিরেছিলেন সুমন, মঙ্গলবার দুপুরে তাঁর ট্রেনে কলকাতা ফেরার কথা ছিল। সে দিনই ঘর থেকে তাঁর ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার হয়। প্রাথমিকভাবে আত্মহত্যার ঘটনা বলেই মনে করা হচ্ছে। তবে কারণ স্পষ্ট নয়। পরিবারের লোকজনও বুঝতে পারছেন না মেধাবী যুবকটির মৃত্যুর আসল কারণ কী। তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ।
তবে যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে কান পাতলেই শোনা যাচ্ছে, কিছু ছাত্র-ছাত্রীর নেশা করার প্রতিবাদ করায় তাঁকে মানসিক এবং শারীরিক নিগ্রহের শিকার হতে হয়েছিল। আর উপর চড়াও হয়েছিল ছাত্র-ছাত্রীরা। পুরো ঘটনাটা ইউজিসি থেকে শুরু করে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষকে তিনি জানান। সুমন মানসিকভাবে ভেঙে পড়েছিলেন এই ঘটনার পর। এমনটাই তাঁর চেনা ছাত্রদের বক্তব্য। তবে অধ্যআপকএর চেনা মহলের কেউ কেউ সম্পর্কের টানাপোড়েনকেও আত্মহত্যার কারণ বলে মনে করছেন।
তবে যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে কান পাতলেই শোনা যাচ্ছে, কিছু ছাত্র-ছাত্রীর নেশা করার প্রতিবাদ করায় তাঁকে মানসিক এবং শারীরিক নিগ্রহের শিকার হতে হয়েছিল। আর উপর চড়াও হয়েছিল ছাত্র-ছাত্রীরা। পুরো ঘটনাটা ইউজিসি থেকে শুরু করে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষকে তিনি জানান। সুমন মানসিকভাবে ভেঙে পড়েছিলেন এই ঘটনার পর। এমনটাই তাঁর চেনা ছাত্রদের বক্তব্য। তবে অধ্যআপকএর চেনা মহলের কেউ কেউ সম্পর্কের টানাপোড়েনকেও আত্মহত্যার কারণ বলে মনে করছেন।
