আজকাল ওয়েবডেস্ক: বাড়তি ওজন নিয়ে চিন্তিত অনেকেই। ওবেসিটি মানেই ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ, হার্টের সমস্যার ঝুঁকি। এছাড়া ফ্যাশনেবল পোশাক পরে আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে নিজেকে মেদহীন নিখুঁত দেখতে কার না ভাললাগে! সোশ্যাল মিডিয়ায় এই মুহর্তে ভাইরাল ওজন কমানোর কোরিয়ান দাওয়াই! অনেকেই মনে করছেন এই উপায়ে ৭ দিনেই হবে বাজিমাত!
যথাযথ ওজন নিয়ন্ত্রণ করতেই হবে, কোরিয়ায় নাকি এমনটাই প্রচলিত। একথা ঠিক যে, নির্দিষ্ট নিয়ম মেনে ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখা খুবই চ্যালেঞ্জিং । এক্ষেত্রে নিয়মিত কয়েকটি অভ্যাস কার্যকরী হতে পারে।
রান্না করার হেলদি উপায় মেনে চলেন কোরিয়ানরা। গ্রিলিং, স্টিমিং , বয়েলিং - এই তিনটি উপায়েই সব খাবার তৈরি করেন কোরিয়ানরা। ডিপ ফ্রাই একেবারেই না। এতে খাবারের পুষ্টি গুণ বজায় থাকে। বাড়তি ফ্যাট হয় না।
কোরিয়ান খাবারের একটি বিশেষ বৈশিষ্ট্য হল- প্রত্যেক মিলের সঙ্গে কিছু না কিছু সবজি রাখেন তাঁরা। এই উপায়ে অনেকটা সময় ধরে পেট ভর্তি থাকে। যা ওজন কমানোর ক্ষেত্রে খুবই উপকারী।
সারাদিন কোনও না কোনও শারীরিক কার্যকলাপে জড়িয়ে থাকেন কোরিয়ানরা। অফিসে বা স্কুলে যাওয়ার সময় সাইক্লিং বা হাঁটাহাঁটি করেন তাঁরা। জিমে যাওয়ার সময় যদি না পান তাহলে এই কৌশল ব্যবহার করে দেখতে পারেন। ওজন কমানোর জন্য নিয়মিত শরীরচর্চা করা ভীষণ উপকারী।
অল্প পরিমাণে খাবার খেতে হবে। এটাই কোরিয়ানদের আরও একটি গুরুত্বপূর্ণ কৌশল। ওরা স্ন্যাক্স খেতে পছন্দ করে না। পরিবর্তে প্রচুর সবজি খান মিলে, যা তাঁদের খিদে নিয়ন্ত্রণ করে। পাশাপাশি ওই দেশে খুবই জনপ্রিয় একটি খাবার হল কিমচি। ফাইবারে ভরপুর এই খাবারের ক্যালরি কম, আর প্রোবায়োটিক্সে সমৃদ্ধ। পরিপাক তন্ত্রের জন্য প্রোবায়োটিক্স খুবই উপকারী। এছাড়াও অ্যান্টি-অক্সিড্যান্টে ভরপুর গ্রিন -টি"য়ে ঘন ঘন চুমুক দিতে পছন্দ করেন কোরিয়ানরা। এই উপায়ে আপনারাও নিজেদের মেটাবলিজম বাড়াতে পারেন। ওজন কমানোর ক্ষেত্রে এটি খুবই উপকারী।
যথাযথ ওজন নিয়ন্ত্রণ করতেই হবে, কোরিয়ায় নাকি এমনটাই প্রচলিত। একথা ঠিক যে, নির্দিষ্ট নিয়ম মেনে ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখা খুবই চ্যালেঞ্জিং । এক্ষেত্রে নিয়মিত কয়েকটি অভ্যাস কার্যকরী হতে পারে।
রান্না করার হেলদি উপায় মেনে চলেন কোরিয়ানরা। গ্রিলিং, স্টিমিং , বয়েলিং - এই তিনটি উপায়েই সব খাবার তৈরি করেন কোরিয়ানরা। ডিপ ফ্রাই একেবারেই না। এতে খাবারের পুষ্টি গুণ বজায় থাকে। বাড়তি ফ্যাট হয় না।
কোরিয়ান খাবারের একটি বিশেষ বৈশিষ্ট্য হল- প্রত্যেক মিলের সঙ্গে কিছু না কিছু সবজি রাখেন তাঁরা। এই উপায়ে অনেকটা সময় ধরে পেট ভর্তি থাকে। যা ওজন কমানোর ক্ষেত্রে খুবই উপকারী।
সারাদিন কোনও না কোনও শারীরিক কার্যকলাপে জড়িয়ে থাকেন কোরিয়ানরা। অফিসে বা স্কুলে যাওয়ার সময় সাইক্লিং বা হাঁটাহাঁটি করেন তাঁরা। জিমে যাওয়ার সময় যদি না পান তাহলে এই কৌশল ব্যবহার করে দেখতে পারেন। ওজন কমানোর জন্য নিয়মিত শরীরচর্চা করা ভীষণ উপকারী।
অল্প পরিমাণে খাবার খেতে হবে। এটাই কোরিয়ানদের আরও একটি গুরুত্বপূর্ণ কৌশল। ওরা স্ন্যাক্স খেতে পছন্দ করে না। পরিবর্তে প্রচুর সবজি খান মিলে, যা তাঁদের খিদে নিয়ন্ত্রণ করে। পাশাপাশি ওই দেশে খুবই জনপ্রিয় একটি খাবার হল কিমচি। ফাইবারে ভরপুর এই খাবারের ক্যালরি কম, আর প্রোবায়োটিক্সে সমৃদ্ধ। পরিপাক তন্ত্রের জন্য প্রোবায়োটিক্স খুবই উপকারী। এছাড়াও অ্যান্টি-অক্সিড্যান্টে ভরপুর গ্রিন -টি"য়ে ঘন ঘন চুমুক দিতে পছন্দ করেন কোরিয়ানরা। এই উপায়ে আপনারাও নিজেদের মেটাবলিজম বাড়াতে পারেন। ওজন কমানোর ক্ষেত্রে এটি খুবই উপকারী।
