আজকাল ওয়েবডেস্ক: সময়মতো জুটল না শয্যা। ফলে প্রয়োজনীয় চিকিৎসার অভাবেই রোগী মৃত্যুর অভিযোগ উঠল রাজ্যের সুপার স্পেশালিটি হাসপাতাল এসএসকেএমের বিরুদ্ধে। শনিবার মৃত ওই রোগীর নাম আখলিমা বেগম। বয়স ৭০। হাওড়ার জগৎবল্লভপুর থেকে তাঁকে নিয়ে আসা হয়েছিল কলকাতায় এসএসকেএম হাসপাতালে। তাঁর পরিবারের অভিযোগ, হাসপাতালের কার্ডিওলজি বিভাগের সামনে শুক্রবার সারারাত কাটিয়ে দিলেও শয্যা জোটেনি তাঁর। শেষপর্যন্ত শনিবার দুপুরে যখন সংজ্ঞাহীন হয়ে পড়েন তখন তাঁকে আইসিইউতে ভর্তি করা হলেও কিছুক্ষণের মধ্যেই মারা যান তিনি। মৃতার পরিবারের অভিযোগ, সময়মতো চিকিৎসা শুরু হলে রোগী বেঁচে যেত।
জানা গিয়েছে, রাত সাড়ে আটটা থেকে শনিবার দুপুর পর্যন্ত একবার এসএসকেএমের জরুরি বিভাগ এবং আরেকবার কার্ডিওলজি বিভাগে ঘোরাঘুরি করে মৃতার পরিবার। কার্ডিওলজিতে শয্যা না থাকার কথা জানিয়ে দেওয়া হয় তাঁদের। শেষপর্যন্ত মৃত্যু হয় আখলিমার।
এবিষয়ে বক্তব্য জানতে চেয়ে এসএসকেএম হাসপাতালের সুপারকে ফোন করা হলেও তিনি ফোন ধরেননি। স্বাভাবিকভাবেই প্রশ্ন উঠেছে যখন এই সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালে সাধারণ মানুষের শয্যা না পাওয়ায় অভিযোগ ওঠে তখন কীভাবে সুজয়কৃষ্ণ ভদ্র বা "কালীঘাটের কাকু"রা সহজেই শয্যা পেয়ে যান? এইমুহুর্তে তিনি হাসপাতালের কার্ডিওলজি বিভাগে ভর্তি। রাজ্য তৃণমূলের মুখপাত্র কুণাল ঘোষ বলেন, "রোগ বেড়েছে। রোগীও বেড়েছে। শয্যা না পাওয়ায় যে কথা বলা হচ্ছে তবে বাকি যারা ওই বিভাগে ভর্তি আছেন তাঁরা কীভাবে শয্যা পেলেন।" সুজয়কৃষ্ণর নাম না করেই কুণাল বলেন, এমন নয় যে তিনি একাই ভর্তি আছেন।"
জানা গিয়েছে, রাত সাড়ে আটটা থেকে শনিবার দুপুর পর্যন্ত একবার এসএসকেএমের জরুরি বিভাগ এবং আরেকবার কার্ডিওলজি বিভাগে ঘোরাঘুরি করে মৃতার পরিবার। কার্ডিওলজিতে শয্যা না থাকার কথা জানিয়ে দেওয়া হয় তাঁদের। শেষপর্যন্ত মৃত্যু হয় আখলিমার।
এবিষয়ে বক্তব্য জানতে চেয়ে এসএসকেএম হাসপাতালের সুপারকে ফোন করা হলেও তিনি ফোন ধরেননি। স্বাভাবিকভাবেই প্রশ্ন উঠেছে যখন এই সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালে সাধারণ মানুষের শয্যা না পাওয়ায় অভিযোগ ওঠে তখন কীভাবে সুজয়কৃষ্ণ ভদ্র বা "কালীঘাটের কাকু"রা সহজেই শয্যা পেয়ে যান? এইমুহুর্তে তিনি হাসপাতালের কার্ডিওলজি বিভাগে ভর্তি। রাজ্য তৃণমূলের মুখপাত্র কুণাল ঘোষ বলেন, "রোগ বেড়েছে। রোগীও বেড়েছে। শয্যা না পাওয়ায় যে কথা বলা হচ্ছে তবে বাকি যারা ওই বিভাগে ভর্তি আছেন তাঁরা কীভাবে শয্যা পেলেন।" সুজয়কৃষ্ণর নাম না করেই কুণাল বলেন, এমন নয় যে তিনি একাই ভর্তি আছেন।"
