
সোমবার ০৫ মে ২০২৫
আজকাল ওয়েবডেস্ক: মহাকুম্ভে এবার নজর কাড়ছেন রাবড়ি বাবা। আদতে তিনি শ্রী পঞ্চায়েতি আখড়া মহানির্বাণীর শ্রী মহন্ত। সকালে উঠে নিজে হাতেই রাবড়ি তৈরি করে মহন্ত। তারপর আশীর্বাদ হিসাবে কুম্ভে আসা ভক্তদের তা বিলিও করেন নিজেই। এমন মিষ্টি আশীর্বাদ পেয়ে বেজায় খুশি ভক্তকুল।
রাত দু'টোর ঘুম থেকে উঠে স্নান, যোগব্য়ায়াম, ধ্যানের পর রাত আড়াইটের সময় রাবড়ি তৈরি শুরু করেন এই সাধু। তারপর ভোগ হিসাবে সেই রাবড়ি ঈশ্বরকে নিবেদন করেন। সকাল আটটা বাজলেই ভক্তদের জন্য আশীর্বাদ রূপে শুরু হয় সেই রাবড়ি বিলি। রাত নটা থেকে সাড়ে নয়টা পর্যন্ত এই রাবড়ি তৈরি ও বিলির প্রক্রিয়া জারি থাকে। নিজে হাতেই সব করেন রাবড়ি বাবা।
কেন এমন ভাবনা সাধুর? রাবড়ি বাবা বলেন, "কোনও বাড়তি প্রচারের জন্য নয়, বরং আত্মাকে পরমেশ্বরের সঙ্গে এবং পরমেশ্বরকে চূড়ান্ত সিংহাসনের সঙ্গে সংযুক্ত করার লক্ষ্যেই আমার এই উদ্য়োগ।" সাধুর দাবি, ২০১৯ সালে থেকেই রাবড়ি বিলির ধারনাটি তাঁর বিবেচনায় ছিল। সেই সয়য় প্রায় মাস দেড়েক ভক্তদের মিষ্টি বিতরণ করেছিলেন সাধু, যা বহু মানুষের হৃদয় জয় করেছিল। সেই অভিজ্ঞতার পর আনন্দের সঙ্গে রাবড়ি বিলির সিদ্ধান্ত নেন ওই সাধু। যা করছেন এবারের কুম্ভ মেলাতেও।
কুম্ভে হাজির মহন্তের মতে, এটি কোনও প্রচার স্টান্ট নয়। বরং দেবী মহাকালীর আশীর্বাদে অনুপ্রাণিত একটি ঐশ্বরিক কাজ। মহাকুম্ভে উপস্থিত সকলকে উষ্ণ আমন্ত্রণ জানিয়ে রাবড়ি বাবা জানান যে, তাঁর তৈরি রাবড়ির মিষ্টি স্বাদ গ্রহণের জন্য সকলকে স্বাগত। রাবড়ি বাবার কথায়, "হাজার হাজার মানুষ এই রাবড়ির স্বাদ গ্রহণ করছে। আমার মাথায় এই ধারনাটি ২০১৯ সালে এসেছিল। মানুষের আশীর্বাদে আমি শ্রী পঞ্চায়েতি আখড়া মহানির্বাণীর শ্রী মহন্ত হয়েছি। এই রাবড়ি প্রথমে কপিল মুনি, দেবতাদের উদ্দেশ্যে নিবেদন করা হয় এবং তারপর জনগণের মধ্যে বিতরণ করা হয়। এটি কেবল মানুষের সেবার জন্য, কোনও প্রচাররের জন্য নয়।"
এর আগে, উত্তরপ্রদেশের প্রতাপগড়ের একজন চা বিক্রেতা দীনেশ স্বরূপ ব্রহ্মচারী ওরফে "চা-ই ওয়ালা বাবা" মহাকুম্ভে পরিচিতি পেয়েছিলেন। যিনি গত ৪০ বছর ধরে সিভিল সার্ভিস প্রার্থীদের জন্য বিনামূল্যে প্রশিক্ষণ প্রদান করে আসছেন। দীনেশ স্বরূপ ব্রহ্মচারী কোনও কথা বলেন না এবং খাবার খাওয়া থেকেও বিরত থাকেন। এই সাধু প্রতিদিন কেবল দশ কাপ চা খেয়ে বেঁচে থাকবেন এবং হোয়াটসঅ্যাপের মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের পথ দেখান।
১২ বছর পর মহাকুম্ভ উদযাপিত হচ্ছে। প্রায় ৪৫ কোটিরও বেশি ভক্ত এবার মহাকুম্ভে যোগ দেবেন বলে আশা করা হচ্ছে। মকর সংক্রান্তিতে কুম্ভ চলাকালীন, গঙ্গা, যমুনা এবং সরস্বতী নদীর সঙ্গমস্থলে ভক্তরা পবিত্র স্নান করার জন্য সমবেত হবেন। মহাকুম্ভ শেষ হবে আগামী ২৬ ফেব্রুয়ারি।
মালিকের গোপনাঙ্গে পোষ্য কুকুরের আক্রমণ, প্রবল রক্তক্ষণে প্রাণ গেল যুবকের, হায়দ্রাবাদে হৃদয়বিদারক কাণ্ড
তন্দুরি রুটি নিয়ে চরম বিবাদ, হাতাহাতি, বিয়েবাড়িতে খেতে এসে প্রাণ গেল ২ জনের
ভারতের পাশে রাশিয়া, মোদিকে ফোন করে বড় প্রতিশ্রুতি পুতিনের, এবার কী করবে পাকিস্তান?
IMF-এ ভারতের প্রতিনিধি হিসেবে অস্থায়ীভাবে নিযুক্ত পারমেশ্বরন আইয়ার
জয়পুরে NEET-UG পরীক্ষায় জালিয়াতি, পাঁচজন গ্রেপ্তার
“ভূতের নাচে দেবতা হয়ে ওঠা”—দক্ষিণ ভারতের প্রাচীন ভূতা কোলার গল্প
“আমার দায়িত্ব”—১৯৮৪ শিখবিরোধী দাঙ্গা নিয়ে কংগ্রেসের ভুল স্বীকার করলেন রাহুল গান্ধী
'যোগ্য জবাব', শত্রুদের বড় হুঙ্কার দিয়ে দেশবাসীর চাহিদাপূরণের অঙ্গীকার প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথের
পাকিস্তানকে কোণঠাসা করতে নয়া চাল, পাকিস্তানের প্যানেলিস্টদের আমন্ত্রণ জানানো নিয়ে বিরাট ঘোষণা
ভয়ঙ্কর, হুড়মুড়িয়ে ভেঙে পড়ল হাসপাতালের করিডর! চাপা পড়ে নিহত তিন রোগী
গঙ্গা-যমুনা-সিন্ধু নয়, জানেন ভারতের প্রাচীনতম নদী কোনটি? এখনও বয়ে চলেছে
রাজস্থানে আটক পাক সেনা, সীমান্ত পেরিয়ে ঢুকে পড়েছিলেন ভারত-সীমান্তে
নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস ও গাড়ির সংঘর্ষ, সজোরে ধাক্কা বাইকেরও, ভয়াবহ দুর্ঘটনা প্রাণ কাড়ল ৬ জনের
'জেনেশুনে আশ্রয় দান...', পাকিস্তানি মহিলাকে গোপনে বিয়ে করায় বরখাস্ত সিআরপিএফ কনস্টেবল মুনির আহমেদ
পাকিস্তানের বিরুদ্ধে আরও এক কড়া পদক্ষেপ ভারতের, বন্ধ হল স্থল-আকাশপথে সব ডাক ও পার্সেল আদানপ্রদান