শনিবার ০৩ মে ২০২৫
সম্পূর্ণ খবর

RD | ১০ ডিসেম্বর ২০২৪ ০৮ : ৪৩Rajit Das
আজকাল ওয়েবডেস্ক: প্রয়াত প্রাক্তন বিদেশমন্ত্রী এস এম কৃষ্ণ। বর্ষীয়ান এই রাজনীতিক কর্নাটকেরমুখ্যমন্ত্রী হিসাবেও দীর্ঘদিন দায়িত্বভার সামলেছেন। ৯২ বছর বয়সে সোমবার রাত ২.৪৫ নাগাদ নিজের বাড়িতেই শেষনিশ্বাস ত্যাগ করেছেন তিনি। বিগত বেশ কিছু দিন ধরেই অসুস্থ ছিলেন এস এম কৃষ্ণ।
বেঙ্গালুরুকে প্রযুক্তির রাজধানীতে পরিণত করার মূল কারিগর এস এম কৃষ্ণ। ১৯৩২ সালের ১ জেলার সোমানহাল্লিতে জন্মগ্রহণ করেছিলেন কংগ্রেসের একসময়ের এই তাবড় নেতা। দীর্ঘদিন কংগ্রেসী রাজনীতি করার পর রাজনৈতিক জীবনের শেষের দিকে বিজেপিতে যোগ দেন তিনি।
কর্নাটকের মুখ্যমন্ত্রী সিদ্দারামাইয়া বলেছেন যে এস এম কৃষ্ণর মৃত্যুতে তিনি শোকাহত। প্রাক্তন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী এবং মুখ্যমন্ত্রী হিসাবে তাঁর পরিষেবা অতুলনীয়। রাজ্যে আইটি-বিটি সেক্টরের বৃদ্ধিতে অবদানের জন্য কর্সনাটক সর্বদা তাঁর কাছে ঋণী থাকবে, বিশেষত মুখ্যমন্ত্রী হিসাবে।" মুখ্যমন্ত্রীর দাবি, কংগ্রেসে যোগদানের প্রথমদিকে তাঁকে সহায়তা করেছিলেন এই প্রবীণ নেতা।
অন্ধ্রপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী এন চন্দ্রবাবু নাইডু জানিয়েছেন য়ে, এস এম কৃষ্ণ একজন সত্যিকারের নেতা যিনি সর্বদা জনগণের কল্যাণকে অগ্রাধিকার দিয়েছিলেন। বলেছেন, "আমাদের বন্ধুত্ব আমাদের নিজ নিজ রাজ্যে বিনিয়োগ আকৃষ্ট করার জন্য আমরা যে প্রতিযোগিতামূলক মনোভাব ভাগ করেছিলাম তাকে ছাড়িয়ে গিয়েছে। তিনি একজন সত্যিকারের নেতা ছিলেন যিনি সর্বদা তার জনগণের কল্যাণকে অগ্রাধিকার দিয়েছিলেন। এই কঠিন সময়ে তাঁর পরিবার এবং বন্ধুদের প্রতি আমার আন্তরিক সমবেদনা রইল"
এস এম কৃষ্ণ মাইসুর মহারাজার কলেজ থেকে স্নাতক এবং বেঙ্গালুরুর সরকারি আইন কলেজ থেকে আইন ডিগ্রি অর্জন করেন। পরে তিনি ডালাসের সাউদার্ন মেথডিস্ট ইউনিভার্সিটিতে এবং ফুলব্রাইট স্কলার হিসেবে জর্জ ওয়াশিংটন ইউনিভার্সিটিতে পড়ার জন্য মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে যান।
বিশিষ্ট কংগ্রেস রাজনীতিবিদ কেভি শঙ্কর গৌড়াকে পরাজিত করেন ১৯৬২ সালে নির্দল প্রার্থী হিসাবে মাদুর বিধানসভা আসনে জয়ী হয়েছিলেন কৃষ্ণ। মাণ্ডা উপনির্বাচনে জয়লাভের পর ১৯৬৮ সালে তিনি সাংসদ হন, কিন্তু পদত্যাগ করেন ফের ১৯৬২ সালে রাজ্য রাজনীতিতে ফিরে আসেন। তিনি ১৯৮০ সালে আবার লোকসভার সদস্য নির্বাচিত হয়েছিলেন।
রাজনৈতিক জীবনের বেশ কয়েকবছর এস এম কৃষ্ণ প্রজা সমাজতান্ত্রিক দলের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। ১৯৭১ সালে তিনি কংগ্রেসের সদস্য হন। ১৯৯৯ সালে, তিনি প্রদেশ কংগ্রেসে সভাপতি হিসাবে কংগ্রেসকে জয়ী করেন এবং মুখ্যমন্ত্রী হন।২০০৪-০৮ সাল পর্যন্ত মহারাষ্ট্রের গভর্নর হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন এবং ২০০৯ সালে ইউপিএ সরকারের আমলে বিদেশমন্ত্রী হয়েছিলেন।
নানান খবর

নানান খবর

দিল্লি হাই কোর্টে রামদেবের বিরুদ্ধে নির্দেশ, ‘শরবত জিহাদ’ মন্তব্যে আদালতের ক্ষোভ

প্রথমে বিরোধীতা,সম্মানহানি, পরে জনগণের চাপে মান্যতা! বার বার অবস্থান বদলই বিজেপির প্যাটার্ন, বলছে কংগ্রেস

ভারতে প্রতি বছর ১ লক্ষেরও বেশি লোক আক্রান্ত হচ্ছেন কোলন ক্যান্সারে, এই রোগের প্রাথমিক লক্ষণ কী?

ভারতের একমাত্র এই ট্রেনেই মেলে তিন-বেলা বিনামূল্যে পেটভরা খাবার! জানেন কোন ট্রেন?

লাভ-জিহাদে অভিযুক্তদের নির্বীজকরণ করা হোক, বিতর্ক উস্কে দাবি মধ্যপ্রদেশের বিজেপি সাংসদের

রাজা, সম্রাট, ছত্রপতি, নবাব, বাদশাহ-র মধ্যে পার্থক্য কী? জেনে নিন

ভারত-পাক উত্তাপে জাফরানের রেকর্ড দাম বৃদ্ধি, এক কেজির দাম পাঁচ লক্ষ!

কাঁপছে ইসলামাবাদ, ভারতের হাত থেকে রক্ষায় এবার রাজস্থান সীমান্তে ঘুঁটি সাজাচ্ছে পাক বাহিনী

‘সকলকে বেছে বেছে জবাব দেওয়া হবে’, পহেলগাঁও কাণ্ডে মুখ খুললেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী শাহ, কড়া হুঙ্কার

যদ্ধের আবহে ভারতীয় শিখ সেনাদের তাতাতে মরিয়া প্রয়াস খালিস্তানি পান্নুর, পাকিস্তানকে সহায়তার ঘোষণা

দাড়ির জন্য ডিভোর্স! মীরাটে দেওরকে নিয়ে চম্পট দিল বৌদি!

দিল্লির সাতটি মুঘল স্মারকে অবৈধ দখল: তথ্যের অধিকার আইন

‘চুল ছুঁয়ে বেরিয়ে গেল গুলি’, পহেলগাঁওয়ে বেঁচে গিয়েছেন এক চুলের জন্য, সামনে এল শিউরে ওঠা কাহিনি

স্বচ্ছ ভারত মিশনের দশ বছরে, নিকাশী শ্রমিকদের জন্য নিরাপত্তা ও সম্মান এখনো অধরা

গুগল ম্যাপের বিভ্রাটের কারণে ভাঙতে বসেছিল বিয়ে, ঘটনা শুনলে অবাক হবেন আপনিও