আজকাল ওয়েবডেস্ক: নেতাজি ইনডোরে দলীয় নেতা, কর্মীদের বৈঠক থেকে বিজেপিকে কড়া হুঁশিয়ারি দিলেন তৃণমূল সুপ্রিমো মমতা ব্যানার্জি। কেন্দ্রের ‘গৈরিকীকরণ’ নিয়ে ফের সরব হলেন মমতা। প্রসঙ্গত, বিশ্বকাপ ফাইনালে হারের পর বিরোধীরা একযোগে প্রধানমন্ত্রীকে নিশানা করা শুরু করেছেন। এদিন সেই সুরেই মমতা বলেন, ‘ফাইনাল কলকাতা কিংবা ওয়াংখেড়েতে হলে ভারত জিতত। আমরা ১০টা ম্যাচ জিতলাম। যেই পাপিষ্ঠরা গেল, ওমনি হেরে গেল!’ প্রসঙ্গত, বিশ্বকাপ চলাকালীন ভারতের প্রাকটিস জার্সি নিয়েও প্রশ্ন তুলেছিলেন মমতা।
এদিনের সভা থেকে ফের ১০০ দিনের কাজে কেন্দ্রীয় বঞ্চনার কথা তুলে ধরেন মমতা। সঙ্গে জুড়ে দেন, ‘প্রকল্পগুলির রং গেরুয়া না করলে টাকা দেবে না। কত বড় সাহস!’
শাসক শিবিরের একাধিক নেতা–মন্ত্রী রয়েছেন জেলে। এদিন পার্থ, জ্যোতিপ্রিয়, অনুব্রত, মাণিক ভট্টাচার্যদের পাশে দাঁড়ান মমতা। তাঁর কথায়, ‘বিশ্বাস করি না ওরা চোর।’ এরপরই মমতা বিজেপিকে আক্রমণ করে বলেন, ‘গরু বিএসএফের আন্ডারে। গরু পাহারা থেকে সীমান্ত পাহারা দেয় বিএসএফ। বিএসএফ তো কেন্দ্রের আন্ডারে।’ মহুয়া মৈত্রের পাশেও এদিন দাঁড়িয়েছেন মমতা। বলেছেন, ‘মহুয়াকেও তাড়িয়ে দিতে চাইছে। তাতে তো ও পপুলার হয়ে যাবে।’ পাশাপাশি জানাতে ভোলেননি, ‘যাঁরা তৃণমূলে আসতে চান, তাঁদের স্বাগত। তবে সুব্রত বক্সীর অনুমতি নিতে হবে।’
এদিনের সভা থেকে ফের ১০০ দিনের কাজে কেন্দ্রীয় বঞ্চনার কথা তুলে ধরেন মমতা। সঙ্গে জুড়ে দেন, ‘প্রকল্পগুলির রং গেরুয়া না করলে টাকা দেবে না। কত বড় সাহস!’
শাসক শিবিরের একাধিক নেতা–মন্ত্রী রয়েছেন জেলে। এদিন পার্থ, জ্যোতিপ্রিয়, অনুব্রত, মাণিক ভট্টাচার্যদের পাশে দাঁড়ান মমতা। তাঁর কথায়, ‘বিশ্বাস করি না ওরা চোর।’ এরপরই মমতা বিজেপিকে আক্রমণ করে বলেন, ‘গরু বিএসএফের আন্ডারে। গরু পাহারা থেকে সীমান্ত পাহারা দেয় বিএসএফ। বিএসএফ তো কেন্দ্রের আন্ডারে।’ মহুয়া মৈত্রের পাশেও এদিন দাঁড়িয়েছেন মমতা। বলেছেন, ‘মহুয়াকেও তাড়িয়ে দিতে চাইছে। তাতে তো ও পপুলার হয়ে যাবে।’ পাশাপাশি জানাতে ভোলেননি, ‘যাঁরা তৃণমূলে আসতে চান, তাঁদের স্বাগত। তবে সুব্রত বক্সীর অনুমতি নিতে হবে।’
