এই জয়ের মাধ্যমে আর্জেন্টিনার ঘরোয়া রাজনীতিতে পেরোনিস্ট পার্টির গত ৮৩ বছরের আধিপত্যের অবসান ঘটিয়েছেন জেভিয়ার মিলেই।
আর্জেন্টিনার নিয়ম অনুসারে, প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হওয়ার জন্য একজন প্রার্থীকে অবশ্যই মোট ভোটের ৪৫ শতাংশের বেশি পেতে হবে এবং দ্বিতীয় স্থানে থাকা প্রার্থীর চেয়ে কমপক্ষে ১০ শতাংশ ভোটের ব্যবধানে বিজয়ী হতে হবে।
গত ২২ অক্টোবর আর্জেন্টিনায় প্রথম দফার প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে কোনও প্রার্থী প্রয়োজনীয় সংখ্যক ভোট পাননি। প্রথম দফার নির্বাচনে ৩৬.৭ শতাংশ ভোট পেয়েছিলেন মাসা। মিলেই পেয়েছিলেন ৩০ শতাংশ ভোট। ফলে নির্বাচন দ্বিতীয় দফায় গড়ায়।
নির্বাচনে জয়ের তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া জানাতে গিয়ে মিলেই বলেন, "আমাদের সামনে পর্বতপ্রমাণ সমস্যা অপেক্ষা করছে। এই সমস্যার উৎস মূল্যস্ফীতি, বেকারত্ব এবং দারিদ্র্য। এখন হাত গুটিয়ে বসে থাকার কোনও সুযোগ নেই।"
জেভিয়ার মিলেই এমন সময় আর্জেন্টিনার দায়িত্ব নিতে যাচ্ছেন যখন দেশটির বার্ষিক মূল্যস্ফীতি ১৪০ শতাংশ ছাড়িয়ে গেছে।
