আজকাল ওয়েবডেস্ক: ২০০৮ সাল থেকে অলিম্পিকে কুস্তিতে কোনওদিন খালি হাতে ফেরেনি ভারত। এবারও ফিরল না। পুরুষদের কুস্তিতে ৫৭ কেজি ফ্রিস্টাইলে ব্রোঞ্জ জিতলেন অমন সেহরাওয়াত। শুক্রবার ১৩-৫ এ পোর্তো রিকোর ডারিয়ান দোই ক্রুজকে হারান ভারতীয় কুস্তিগির। প্যারিস অলিম্পিকে ভারতের ষষ্ঠ পদক। কিছুটা ঘুঁচল ভিনেশ ফোগাতের রুপো হাতছাড়া হওয়ার হতাশা। কুস্তিতে প্রথম পদক জেতার কথা ছিল তাঁরই। কিন্তু দুর্ভাগ্যবশত সেটা হয়নি। অবশেষে বিশ্বমঞ্চে ভারতীয় কুস্তিগিরদের মান রাখলেন অমন। বয়স মাত্র ২১ বছর। ভারতের সবচেয়ে কনিষ্ঠতম কুস্তিগির হিসেবে অলিম্পিকে পদক জেতার নজির গড়লেন। প্যারিস অলিম্পিকে কুস্তিতে প্রথম পদক। শুটিং থেকে পরপর তিনটে পদক আসার পর একটা খরা চলছিল। চতুর্থ স্থানে শেষ করেন ভারতের ছ'জন অ্যাথলিট। কিন্তু ভারতীয় হকি দলের ব্রোঞ্জ জয় দিয়ে ফের লকগেট খুলল। দু'দিনে তিনটে পদক ভারতের। আগের রাতে জ্যাভলিনে রুপো জেতেন নীরজ চোপড়া। তার ২৪ ঘণ্টা কাটার আগেই এল আরও একটি পদক। দেশের নাম উজ্জ্বল করলেন অমন। পদক তালিকায় রাখা হয়নি তাঁকে। কিন্তু নিজের প্রথম অলিম্পিকেই ইতিহাসের পাতায়। এদিন প্রতিপক্ষকে কোনওরকম প্রতিরোধ গড়তেই দেননি। প্রথম থেকেই ডারিয়ানকে ব্যাকফুটে ঠেলে দেন। অনবদ্য পারফরম্যান্সে জিতলেন ব্রোঞ্জ।
আগের দিন সেমিফাইনালে হারায় ব্রোঞ্জের জন্য নামেন ভারতীয় কুস্তিগির। সেমিতে পুরুষদের ৫৭ কেজি বিভাগে জাপানের রেই হিগুচির কাছে হারেন অমন। স্কোর ০-১০ ছিল। এর আগে একবার হিগুচির মুখোমুখি হয়েছিলেন ভারতীয় কুস্তিগির। প্রতিরোধ গড়তে পারেনি। ১-১১ তে ম্যাচ হারেন। দাঁড়াতেই পারেননি। কিন্তু সেমিফাইনালে উঠে আশা জাগান। পদকের থেকে মাত্র এক ধাপ দূরে ছিলেন। কিন্তু সোনা বা রুপো হাতছাড়া করেন। প্রথম ম্যাচে উত্তর ম্যাসিডোনিয়ার ভ্লাদিমির এগোরভকে হারান ভারতীয় কুস্তিগির। দাপুটে শুরু করেন। তাঁর পক্ষে স্কোর ১০-০ ছিল। কোয়ার্টার ফাইনালে আলবেনিয়ার জেলিমখান আবাকারোভকে হারান। পুরোপুরি একতরফা ম্যাচ ছিল। বিশ্ব চ্যাম্পিয়নশিপে ব্রোঞ্জ এবং ইউরোপিয়ান চ্যাম্পিয়নশিপে রুপো জয়ীকে ১২-০ তে হারান অমন। যেভাবে এগোচ্ছিলেন, পদকের সম্ভাবনা বেড়ে যায়। শেষমেষ হতাশ করেননি দেশবাসীকে।
আগের দিন সেমিফাইনালে হারায় ব্রোঞ্জের জন্য নামেন ভারতীয় কুস্তিগির। সেমিতে পুরুষদের ৫৭ কেজি বিভাগে জাপানের রেই হিগুচির কাছে হারেন অমন। স্কোর ০-১০ ছিল। এর আগে একবার হিগুচির মুখোমুখি হয়েছিলেন ভারতীয় কুস্তিগির। প্রতিরোধ গড়তে পারেনি। ১-১১ তে ম্যাচ হারেন। দাঁড়াতেই পারেননি। কিন্তু সেমিফাইনালে উঠে আশা জাগান। পদকের থেকে মাত্র এক ধাপ দূরে ছিলেন। কিন্তু সোনা বা রুপো হাতছাড়া করেন। প্রথম ম্যাচে উত্তর ম্যাসিডোনিয়ার ভ্লাদিমির এগোরভকে হারান ভারতীয় কুস্তিগির। দাপুটে শুরু করেন। তাঁর পক্ষে স্কোর ১০-০ ছিল। কোয়ার্টার ফাইনালে আলবেনিয়ার জেলিমখান আবাকারোভকে হারান। পুরোপুরি একতরফা ম্যাচ ছিল। বিশ্ব চ্যাম্পিয়নশিপে ব্রোঞ্জ এবং ইউরোপিয়ান চ্যাম্পিয়নশিপে রুপো জয়ীকে ১২-০ তে হারান অমন। যেভাবে এগোচ্ছিলেন, পদকের সম্ভাবনা বেড়ে যায়। শেষমেষ হতাশ করেননি দেশবাসীকে।
