আজকাল ওয়েবডেস্ক : আরও চাপে দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়ালের আপ্তসহায়ক বৈভব কুমার। স্বাতী মালিওয়াল মামলায় বৈভব কুমারের জামিন নাকচ হল দিল্লি হাইকোর্টে। এদিন আদালত স্পষ্ট জানিয়ে দেয় যে মামলায় বৈভবকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে তাতে জামিন সম্ভব নয়।
বৈভব কুমার বর্তমানে জেল হেপাজতে রয়েছেন। ১৩ মে কেজরিওয়ালের বাড়িতে তাঁর সঙ্গে দেখা করতে যান আপ সাংসদ স্বাতী মালিওয়াল। সেইসময় তাঁকে মারধর এবং গালিগালাজ করার অভিযোগ ওঠে বৈভবের বিরুদ্ধে। দিল্লি পুলিশের কাছে লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন স্বাতী মালিওয়াল। অভিযোগের পর ১৮ মে বৈভবকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। আদালতে বৈভব জানায় সমস্ত অভিযোগ মিথ্যা। তবে ভারতীয় দণ্ডবিধির বেশ কয়েকটি ধারায় অভিযুক্ত করা হয় বৈভবকে। এরপরই জেল হেপাজতের নির্দেশ দেওয়া হয়।
এদিনও আদালত জানিয়ে দেয় এই মামলায় শুনানি শেষ না হওয়া পর্যন্ত বৈভবের জামিন হবে না। তাঁকে জেল হেপাজতেই থাকতে হবে। প্রসঙ্গত, কেজরিওয়ালের বাড়িতে স্বাতী মালিওয়ালের হেনস্থা কাণ্ডে আপ শিবিরকে কোণঠাসা করেছিল বিজেপি শিবির। পাল্টা আপের দাবি ছিল বিজেপির হয়ে কাজ করছেন স্বাতী।
বৈভব কুমার বর্তমানে জেল হেপাজতে রয়েছেন। ১৩ মে কেজরিওয়ালের বাড়িতে তাঁর সঙ্গে দেখা করতে যান আপ সাংসদ স্বাতী মালিওয়াল। সেইসময় তাঁকে মারধর এবং গালিগালাজ করার অভিযোগ ওঠে বৈভবের বিরুদ্ধে। দিল্লি পুলিশের কাছে লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন স্বাতী মালিওয়াল। অভিযোগের পর ১৮ মে বৈভবকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। আদালতে বৈভব জানায় সমস্ত অভিযোগ মিথ্যা। তবে ভারতীয় দণ্ডবিধির বেশ কয়েকটি ধারায় অভিযুক্ত করা হয় বৈভবকে। এরপরই জেল হেপাজতের নির্দেশ দেওয়া হয়।
এদিনও আদালত জানিয়ে দেয় এই মামলায় শুনানি শেষ না হওয়া পর্যন্ত বৈভবের জামিন হবে না। তাঁকে জেল হেপাজতেই থাকতে হবে। প্রসঙ্গত, কেজরিওয়ালের বাড়িতে স্বাতী মালিওয়ালের হেনস্থা কাণ্ডে আপ শিবিরকে কোণঠাসা করেছিল বিজেপি শিবির। পাল্টা আপের দাবি ছিল বিজেপির হয়ে কাজ করছেন স্বাতী।
