কারি পাতা পুষ্টিতে ভরপুর, এতে রয়েছে ভিটামিন এ, বি, সি, এবং ই সহ লোহা, ক্যালসিয়াম এবং ফসফরাসের মতো খনিজ পদার্থ। এছাড়াও এতে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং কারবাজোল অ্যালকালয়েডের মতো বায়োঅ্যাকটিভ যৌগ রয়েছে, যা এর চিকিৎসাগত গুণ বাড়ায়।
2
11
হজমশক্তি বৃদ্ধি: কারি পাতা হজম শক্তি বাড়ায় যা পুষ্টি দ্রুত ভাঙতে করতে সাহায্য করে। কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে সাহায্য করে, এবং পেট ফাঁপা এবং বমি ভাব কমায়। খাবারের পর তাজা পাতা চিবানো বা কারি পাতার চা পান করা পেটকে সুস্থ রাখে।
3
11
ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ: গবেষণায় দেখা গেছে যে কারি পাতা রক্তের সুগারের মাত্রা কমাতে পারে এবং ইনসুলিন সংবেদনশীলতা বাড়াতে পারে। পাতার কারবাজোল অ্যালকালয়েড গ্লুকোজে স্টার্চ রূপান্তর ধীর করে টাইপ ২ ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে।
4
11
অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ: কারি পাতা ভিটামিন এ, সি, এবং ই-এর মতো অ্যান্টিঅক্সিডেন্টে পূর্ণ যা অম্বলের ধাত কমায় এবং অক্সিডেটিভ স্ট্রেস ও দীর্ঘস্থায়ী রোগের ঝুঁকি কমায়। এই অ্যান্টিঅক্সিডেন্টগুলি ত্বকের স্বাস্থ্যও বাড়ায় এবং বার্ধক্যের লক্ষণগুলি প্রতিরোধ করে।
5
11
হৃদযন্ত্রের স্বাস্থ্য সুরক্ষা: কারি পাতা
6
11
জ্বলন এবং ব্যথা উপশম: পাতার অ্যালকালয়েডগুলি জ্বালাপোড়া রোধে প্রভাব ফেলে, যা আর্থ্রাইটিসের মতো অবস্থার উপশম দিতে পারে। পেস্ট তৈরি করে প্রয়োগ করা বা খাওয়া জ্বলন এবং ব্যথা কমাতে সাহায্য করতে পারে।
7
11
চুলের স্বাস্থ্য উন্নত করে: কারি পাতায় থাকা প্রোটিন এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট চুল পড়া, খুশকি এবং পাকা চুল রোধ করে। পাতাগুলি নারকেল তেলে সেদ্ধ করে বা খাদ্যতালিকায় যুক্ত করে চুলের স্বাস্থ্য ভাল রাখা যায়।
8
11
চোখের স্বাস্থ্য উন্নত করে: ভিটামিন এ সমৃদ্ধ কারি পাতা দৃষ্টিশক্তি রক্ষা করে এবং চোখের সমস্যা যেমন ছানি প্রতিরোধে সহায়ক। এতে থাকা বিটা-ক্যারোটিন কর্নিয়ার স্বাস্থ্য রক্ষা করে, এটি একটি প্রাকৃতিক চোখের টনিক।
9
11
রক্তাল্পতা প্রতিরোধ করে: কারি পাতায় থাকা লোহা এবং ফলিক অ্যাসিড লোহিত রক্তকণিকা তৈরি করতে সাহায্য করে, যা রক্তাল্পতার সমস্যা দূর করে।
10
11
অ্যান্টিমাইক্রোবিয়াল বৈশিষ্ট্য: কারি পাতায় ব্যাকটেরিয়া এবং ছত্রাকনাশক প্রভাব রয়েছে, বিশেষ করে ই. কোলাই এবং ক্যান্ডিডার বিরুদ্ধে।
11
11
ওজন নিয়ন্ত্রণে সহায়ক: কারি পাতায় থাকা ফাইবার খিদে কমায় এবং অতিরিক্ত খাবার খাওয়া কমায়। কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণ এবং শরীর ডিটক্সিফাই করে ওজন কমাতে সাহায্য করে।