আজকাল ওয়েবডেস্ক: ১৯৮৩ সালে, মৃণাল সেনের 'খারিজ' কান চলচ্চিত্র প্রতিযোগিতায় জুরি পুরস্কার জিতেছিল। গ্র্যান্ড প্রিক্স বা দ্বিতীয় সেরা পুরস্কারটি জিতেছিল মন্টি পাইথনের 'দ্য মিনিং অফ লাইফ'! আবার ৪১ বছর পরে, কলকাতার সঙ্গে ঘটলো কান কানেকশন। সৌজন্যে পায়েল কাপাডিয়ার 'অল উই ইমাজিন অ্যাজ লাইট' - ছবিটি মূল প্রতিযোগিতায় জয় লাভ করেছে। এই ছবির সঙ্গে অবিশ্বাস্য ভাবে রয়েছে সত্যজিৎ রায়ের যোগ। সত্যজিৎ রায়ের প্রয়াণের এক মাস পরেই এই ছবির সঙ্গীত পরিচালকের জন্ম হয়। এবং রায়ের ছবির জনপ্রিয় একটি চরিত্রের নামানুসারে তাঁর নাম রাখা হয় তোপসে। ছবির পরিচালক অনিক দত্ত অবশ্য ৩২ বছর বয়সী তরুণের এই নাম রেখেছেন ধৃতিমান – সেটিও সত্যজিতের ছবির একটি গুরুত্বপূর্ণ চরিত্র।
তোপসে মুম্বইয়ে ডকুমেন্টারি এবং ওয়েব সিরিজের জন্য ফিল্ম এডিটর হিসেবে কাজ করছিলেন। ইতিমধ্যে তিনি বেশ কিছু মিউজিক প্রকাশ করেছেন। কাপাডিয়ার ছবিতে মিউজিক কম্পোজ শুরু করেছিলেন যখন কলকাতায় ফিরে এসেছিলেন তিনি। তোপসের প্রশংসায় কাপাডিয়া মুম্বই সংবাদসংস্থার কাছে বলেন, ''তোপসে একজন অত্যন্ত সংবেদনশীল ব্যক্তি। যা তাঁকে একজন অনন্য সঙ্গীতশিল্পী করে তোলে। তিনি তাঁর সঙ্গীত দিয়ে চলচ্চিত্রে আনন্দ ও বিষণ্ণতা এনেছেন। তাঁর কম্পোজিশন এখন ছবির আত্মা হয়ে উঠেছে।''
তোপসে মুম্বইয়ে ডকুমেন্টারি এবং ওয়েব সিরিজের জন্য ফিল্ম এডিটর হিসেবে কাজ করছিলেন। ইতিমধ্যে তিনি বেশ কিছু মিউজিক প্রকাশ করেছেন। কাপাডিয়ার ছবিতে মিউজিক কম্পোজ শুরু করেছিলেন যখন কলকাতায় ফিরে এসেছিলেন তিনি। তোপসের প্রশংসায় কাপাডিয়া মুম্বই সংবাদসংস্থার কাছে বলেন, ''তোপসে একজন অত্যন্ত সংবেদনশীল ব্যক্তি। যা তাঁকে একজন অনন্য সঙ্গীতশিল্পী করে তোলে। তিনি তাঁর সঙ্গীত দিয়ে চলচ্চিত্রে আনন্দ ও বিষণ্ণতা এনেছেন। তাঁর কম্পোজিশন এখন ছবির আত্মা হয়ে উঠেছে।''
