আজকাল ওয়েবডেস্ক: বিজেপি নেতা দিলীপ ঘোষ আর বিতর্ক, যেন সমার্থক। ভোটের দুদিন আগে বর্ধমান-দুর্গাপুর লোকসভা কেন্দ্র থেকে বিজেপি প্রার্থী দিলীপকে চড়া সুরে আক্রমণ করলেন অভিষেক ব্যানার্জি।
অভিষেকের কথায়, "বিজেপি এমন একজনকে এই কেন্দ্রে প্রার্থী হিসেবে দাঁড় করিয়েছে, যিনি বাংলার নারীদের সম্মান করতে জানেন না। তিনি কথায় কথায় বাংলার মানুষকে ধমকে, চমকে দিল্লির নেতাদের কাছে নম্বর বাড়ানোর চেষ্টা করেন। কখনও বলেন ৬ ফুট গর্তে পুঁতে দেব, কখনও বা রগড়ে দিতে চান, কখনও আবার মা দুর্গার অপমান করতেও পিছপা হন না। এমন প্রার্থীকে ভরসা কী করে করবেন মা-ভাইয়েরা!"
অভিষেক আরও বললেন, "গত লোকসভা ভোটে মেদিনীপুর থেকে জিতেছিলেন দিলীপ ঘোষ। এবার সেখানে কেন তাঁকে প্রার্থী করল না বিজেপি? কারণ, ৫ বছরের সাংসদ মেদিনীপুরে ৫ সপ্তাহ সময় দেননি। মানুষকে কোনও পরিষেবা দেননি। হারবেন জেনেই মেদিনীপুর থেকে সরিয়ে দিয়েছে দল। ভোটের আগে দিলীপ ঘোষ টাকা বিলি করছেন। আসলে টাকা দিয়ে ভোট কিনতে চাইছেন। কথায় আছে, ঠেলায় না পড়লে বিড়াল গাছে ওঠে না। বাংলার মানুষকে রগড়ে দিতে চেয়েছেন তিনি। এর উত্তর ১৩ মে আপনারা দেবেন।"
কয়লা পাচার কাণ্ড নিয়ে এদিনের সভায় সরব হন তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক। অভিষেকের বক্তব্য, "কয়লা চুরি নিয়ে বিজেপি এত কথা বলে, অথচ বর্ধমানের সবচেয়ে বড় কয়লা চোর জয়দেব খাঁ অমিত শাহকে স্বাগত জানাতে অন্ডাল এয়ারপোর্টে গিয়েছিলেন। সবচেয়ে কুখ্যাত কয়লা মাফিয়া জয়দেবকে দিলীপ ঘোষের পাশে বসে চা খেতেও দেখা যায়। এই হল বিজেপির দশা।"
বর্ধমান-দুর্গাপুর কেন্দ্রে গত লোকসভায় মাত্র আড়াই হাজার ভোটে হেরে গিয়েছিল তৃণমূল। সেবারের জয়ী সাংসদকে এবার আসানসোলে প্রার্থী করেছে বিজেপি। আবার এই কেন্দ্রে মেদিনীপুর থেকে এসে লড়ছেন দিলীপ ঘোষ। অভিষেকের অভিযোগ, বর্ধমান-দুর্গাপুর কেন্দ্রকে ডাম্পিং গ্রাউন্ড হিসেবে ব্যবহার করেছে বিজেপি। তৃণমূল প্রার্থী কীর্তি আজাদের সমর্থনে অভিষেক বলেন, "২০১৪ সালে বিজেপির সবচেয়ে সুসময়ে তিনি দলের দুর্নীতি সামনে এনে সরব হয়েছিলেন। তারপরেই দল থেকে বেরিয়ে যান। তবে এই কেন্দ্রে আমাদের প্রার্থী জিতলে কারও সঙ্গে বেইমানি করবেন না, কথা দিয়ে গেলাম।"
অভিষেকের কথায়, "বিজেপি এমন একজনকে এই কেন্দ্রে প্রার্থী হিসেবে দাঁড় করিয়েছে, যিনি বাংলার নারীদের সম্মান করতে জানেন না। তিনি কথায় কথায় বাংলার মানুষকে ধমকে, চমকে দিল্লির নেতাদের কাছে নম্বর বাড়ানোর চেষ্টা করেন। কখনও বলেন ৬ ফুট গর্তে পুঁতে দেব, কখনও বা রগড়ে দিতে চান, কখনও আবার মা দুর্গার অপমান করতেও পিছপা হন না। এমন প্রার্থীকে ভরসা কী করে করবেন মা-ভাইয়েরা!"
অভিষেক আরও বললেন, "গত লোকসভা ভোটে মেদিনীপুর থেকে জিতেছিলেন দিলীপ ঘোষ। এবার সেখানে কেন তাঁকে প্রার্থী করল না বিজেপি? কারণ, ৫ বছরের সাংসদ মেদিনীপুরে ৫ সপ্তাহ সময় দেননি। মানুষকে কোনও পরিষেবা দেননি। হারবেন জেনেই মেদিনীপুর থেকে সরিয়ে দিয়েছে দল। ভোটের আগে দিলীপ ঘোষ টাকা বিলি করছেন। আসলে টাকা দিয়ে ভোট কিনতে চাইছেন। কথায় আছে, ঠেলায় না পড়লে বিড়াল গাছে ওঠে না। বাংলার মানুষকে রগড়ে দিতে চেয়েছেন তিনি। এর উত্তর ১৩ মে আপনারা দেবেন।"
কয়লা পাচার কাণ্ড নিয়ে এদিনের সভায় সরব হন তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক। অভিষেকের বক্তব্য, "কয়লা চুরি নিয়ে বিজেপি এত কথা বলে, অথচ বর্ধমানের সবচেয়ে বড় কয়লা চোর জয়দেব খাঁ অমিত শাহকে স্বাগত জানাতে অন্ডাল এয়ারপোর্টে গিয়েছিলেন। সবচেয়ে কুখ্যাত কয়লা মাফিয়া জয়দেবকে দিলীপ ঘোষের পাশে বসে চা খেতেও দেখা যায়। এই হল বিজেপির দশা।"
বর্ধমান-দুর্গাপুর কেন্দ্রে গত লোকসভায় মাত্র আড়াই হাজার ভোটে হেরে গিয়েছিল তৃণমূল। সেবারের জয়ী সাংসদকে এবার আসানসোলে প্রার্থী করেছে বিজেপি। আবার এই কেন্দ্রে মেদিনীপুর থেকে এসে লড়ছেন দিলীপ ঘোষ। অভিষেকের অভিযোগ, বর্ধমান-দুর্গাপুর কেন্দ্রকে ডাম্পিং গ্রাউন্ড হিসেবে ব্যবহার করেছে বিজেপি। তৃণমূল প্রার্থী কীর্তি আজাদের সমর্থনে অভিষেক বলেন, "২০১৪ সালে বিজেপির সবচেয়ে সুসময়ে তিনি দলের দুর্নীতি সামনে এনে সরব হয়েছিলেন। তারপরেই দল থেকে বেরিয়ে যান। তবে এই কেন্দ্রে আমাদের প্রার্থী জিতলে কারও সঙ্গে বেইমানি করবেন না, কথা দিয়ে গেলাম।"
