বীরেন ভট্টাচার্য, দিল্লি: চীনের সঙ্গে আলোচনার মাধ্যমে সংঘাত দমনের পক্ষে সওয়াল করলেন প্রধানমন্ত্রী মোদি। কূটনৈতিক আলোচনার মাধ্যমে চীনের সঙ্গে সমস্যা মেটানো দ্রুত প্রয়োজন বলে মন্তব্য করেন তিনি। মার্কিন পত্রিকাকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে প্রধানমন্ত্রীর এই মন্তব্যকে ভীরুতার প্রকাশ বলে কটাক্ষ করেছে কংগ্রেস। পাশাপাশি দেশবাসীর কাছে প্রধানমন্ত্রীর ক্ষমা চাওয়ারও দাবি তোলা হয়েছে কংগ্রেসের তরফে।
ইন্দো-চীন স্থায়ী কূটনৈতিক সম্পর্ক ফেরানো প্রয়োজন বলে মন্তব্য করেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। দুই দেশের দেশের সীমান্ত সমস্যা নিয়ে দ্রুত আলোচনায় বসা উচিত বলেও দাবি তাঁর। প্রধানমন্ত্রীর এই মন্তব্য সামনে আসতেই কটাক্ষ করেছে কংগ্রেস। দলের সাধারণ সম্পাদক এবং প্রবীণ সাংসদ জয়রাম রমেশ বলেছেন, "মার্কিন পত্রিকা নিউজউইকে সাক্ষাৎকারে প্রধানমন্ত্রী সবচেয়ে বেশি ভীরুতার পক্ষে সওয়াল করেছেন। ভারতের সার্বভৌমত্বের ওপর চীনের লাগাতার আঘাত সম্পর্কে তিনি বলেছেন, ইন্দো-চীন সীমান্ত সমস্যা মেটাতে দ্রুত আলোচনায় বসে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কে যে সমস্যাগুলি রয়েছে, তা দূর করা প্রয়োজন।" জয়রামের অভিযোগ, "চীনকে কঠোর বার্তা দেওয়ার সুযোগ ছিল প্রধানমন্ত্রীর। তাঁর অকার্যকর এবং দুর্বল জবাব শুধুমাত্র চীনকে আবার ভারতের ভুখণ্ডকে নিজেদের বলে দাবি করায় উৎসাহ জোগাবে।" কংগ্রেস নেতার দাবি, প্রধানমন্ত্রীর মন্তব্য শুধুমাত্র লজ্জাজনকই নয়, একইসঙ্গে ইন্দো-চীন সীমান্তে শহিদ হওয়া জওয়ানদের প্রতি অসম্মান।
ইন্দো-চীন স্থায়ী কূটনৈতিক সম্পর্ক ফেরানো প্রয়োজন বলে মন্তব্য করেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। দুই দেশের দেশের সীমান্ত সমস্যা নিয়ে দ্রুত আলোচনায় বসা উচিত বলেও দাবি তাঁর। প্রধানমন্ত্রীর এই মন্তব্য সামনে আসতেই কটাক্ষ করেছে কংগ্রেস। দলের সাধারণ সম্পাদক এবং প্রবীণ সাংসদ জয়রাম রমেশ বলেছেন, "মার্কিন পত্রিকা নিউজউইকে সাক্ষাৎকারে প্রধানমন্ত্রী সবচেয়ে বেশি ভীরুতার পক্ষে সওয়াল করেছেন। ভারতের সার্বভৌমত্বের ওপর চীনের লাগাতার আঘাত সম্পর্কে তিনি বলেছেন, ইন্দো-চীন সীমান্ত সমস্যা মেটাতে দ্রুত আলোচনায় বসে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কে যে সমস্যাগুলি রয়েছে, তা দূর করা প্রয়োজন।" জয়রামের অভিযোগ, "চীনকে কঠোর বার্তা দেওয়ার সুযোগ ছিল প্রধানমন্ত্রীর। তাঁর অকার্যকর এবং দুর্বল জবাব শুধুমাত্র চীনকে আবার ভারতের ভুখণ্ডকে নিজেদের বলে দাবি করায় উৎসাহ জোগাবে।" কংগ্রেস নেতার দাবি, প্রধানমন্ত্রীর মন্তব্য শুধুমাত্র লজ্জাজনকই নয়, একইসঙ্গে ইন্দো-চীন সীমান্তে শহিদ হওয়া জওয়ানদের প্রতি অসম্মান।
