পল্লবী ঘোষ, ডায়মন্ড হারবার: ভোটের মুখে প্রথমবার নিজের কেন্দ্রের সাধারণ মানুষের মাঝে তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক, ডায়মন্ড হারবার কেন্দ্রের প্রার্থী অভিষেক ব্যানার্জি। ডায়মন্ড হারবার লোকসভা কেন্দ্রে ভোট পয়লা জুন। প্রায় দুমাস আগে ডায়মন্ড হারবারের সাতটি বিধানসভা কেন্দ্রের মধ্যে মেটিয়াবুরুজ থেকেই জনসংযোগ শুরু করলেন তিনি। ইদের তিনদিন আগে সোমবার মেটিয়াবুরুজ বিধানসভা কেন্দ্রে ইফতার পার্টিতে যোগ দেন অভিষেক। অভিষেকের সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন বিধানসভার স্পিকার বিমান বন্দোপাধ্যায়, মেটিয়াবুরুজের বিধায়ক আবদুল খালেক মোল্লা, মেটিয়াবুরুজের ১৩৮ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর ফরিদা পারভিন। সন্ধে সাড়ে ৫টা নাগাদ মেটিয়াবুরুজে পৌঁছন অভিষেক। ইফতার পার্টিতে যোগ দেওয়ার আগে রাস্তার দুধারে দাঁড়িয়ে থাকা স্থানীয়দের কাছাকাছি পৌঁছে কুশল বিনিময় করেন। অভিষেককে দেখেই উচ্ছ্বাসে ফেটে পড়ে জনতা। অভিষেক বলেন, "পবিত্র রমজান মাসে আপনাদের সকলের জন্য দোয়া করছি। আগাম ইদ মুবারক। আজ শুধুমাত্র ইফতার পার্টিতে এসেছি। প্রচারের জন্য খুব শীঘ্রই আসব।"
প্রচার শুরু না করলেও, প্রস্তুতি আগেই শুরু করেছেন অভিষেক। এর আগে মার্চের শেষে তাঁর কেন্দ্রের মহেশতলা এবং বজবজ বিধানসভা কেন্দ্র নিয়ে জোড়া বৈঠক সারেন। বসিরহাট কেন্দ্রে তৃণমূল প্রার্থী হাজি নুরুল ইসলামের সমর্থনে জনসভায় দাঁড়িয়ে অভিষেক বলেছিলেন, এবারের ভোটে ৪ লক্ষ ভোটের ব্যবধানে জয়ী হওয়ার টার্গেট তাঁর। ২০১৯ সালের লোকসভা নির্বাচনে ৩ লক্ষ ২০ হাজার ৫৯৪ ভোটের ব্যবধানে জিতছিলেন অভিষেক। চব্বিশের ভোটে আগের রেকর্ড ভাঙতে ডায়মন্ড হারবারের মন পড়া শুরু হল আজ থেকে। ইতিমধ্যেই মেটিয়াবুরুজ ছেয়ে গেছে বাংলা, হিন্দি, উর্দু, ইংরেজিতে লেখা অভিষেকের নামের দেওয়াল লিখনে। এদিনের ইফতার পার্টি ঘিরে জনতার উন্মাদনা তাঁর আত্মবিশ্বাস অবশ্যই বাড়িয়ে দিল।
প্রচার শুরু না করলেও, প্রস্তুতি আগেই শুরু করেছেন অভিষেক। এর আগে মার্চের শেষে তাঁর কেন্দ্রের মহেশতলা এবং বজবজ বিধানসভা কেন্দ্র নিয়ে জোড়া বৈঠক সারেন। বসিরহাট কেন্দ্রে তৃণমূল প্রার্থী হাজি নুরুল ইসলামের সমর্থনে জনসভায় দাঁড়িয়ে অভিষেক বলেছিলেন, এবারের ভোটে ৪ লক্ষ ভোটের ব্যবধানে জয়ী হওয়ার টার্গেট তাঁর। ২০১৯ সালের লোকসভা নির্বাচনে ৩ লক্ষ ২০ হাজার ৫৯৪ ভোটের ব্যবধানে জিতছিলেন অভিষেক। চব্বিশের ভোটে আগের রেকর্ড ভাঙতে ডায়মন্ড হারবারের মন পড়া শুরু হল আজ থেকে। ইতিমধ্যেই মেটিয়াবুরুজ ছেয়ে গেছে বাংলা, হিন্দি, উর্দু, ইংরেজিতে লেখা অভিষেকের নামের দেওয়াল লিখনে। এদিনের ইফতার পার্টি ঘিরে জনতার উন্মাদনা তাঁর আত্মবিশ্বাস অবশ্যই বাড়িয়ে দিল।
