আজকাল ওয়েবডেস্ক: মালদ্বীপ–ভারত কূটনৈতিক টানাপড়েন চলছে। মালদ্বীপ থেকে সেনা প্রত্যাহার নিয়ে দিল্লিতে বৈঠকে বসেছিল দু’দেশের প্রতিনিধিরা। বৈঠক শেষে ভারতের তরফে জানানো হয়, মিলিতভাবে সমস্যার সমাধান করতে রাজি দুই দেশ। কিন্তু মালদ্বীপের দাবি, ১০ মে’র মধ্যে মালদ্বীপ থেকে ভারতীয় সেনা প্রত্যাহার করা হবে।
এটা ঘটনা চীনপন্থী মহম্মদ মুইজ্জু মালদ্বীপের প্রেসিডেন্ট হওয়ার পরই ভারতের সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পর্কে অবনতি হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির লাক্ষাদ্বীপ ভ্রমণ ও পর্যটন প্রচার ঘিরে রীতিমতো কাদা ছোড়াছুড়ি হয়েছে দুই দেশের মধ্যে। মুইজ্জু মালদ্বীপের প্রেসিডেন্ট হওয়ার দিনই ভারতীয় সেনা প্রত্যাহারের কথা বলেছিলেন। শুক্রবার এই বিষয় নিয়েই আলোচনায় বসেছিল দুই দেশ। বৈঠক শেষে ভারতের বিদেশ মন্ত্রকের তরফে বিবৃতিতে বলা হয়, ‘বৈঠকে দুই পক্ষই দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক ও সহযোগিতাকে মজবুত করতে নানা বিষয় নিয়ে আলোচনা করেছে। দুই পক্ষই ভারতীয় বিমান প্ল্যাটফর্ম, যা মলদ্বীপকে মানবিক ও চিকিৎসা পরিষেবা দেয়, তা নিয়ে সমাধানসূত্র খুঁজে বের করতে রাজি হয়েছে।’ কিন্তু মালদ্বীপের বিদেশ মন্ত্রকের তরফে বিবৃতিতে উল্টো কথা বলা হয়। বলা হয়েছে, ‘দুই পক্ষই সহমত হয়েছে যে আগামী ১০ মে–র মধ্যে ভারত সরকার তাদের সেনা প্রত্যাহার করবে। ১০ মার্চের মধ্যে প্রথম ধাপের সেনা প্রত্যাহার করা হবে।’
প্রসঙ্গত, মালদ্বীপে ভারতের ৮০ জন সেনা জওয়ান মোতায়েন রয়েছেন, যারা ভারতেরই উপহার দেওয়া তিনটি বিমান চালানো ও রক্ষণাবেক্ষণ করেন। এই জওয়ানদের নিয়েই আপত্তি মালদ্বীপের।
এটা ঘটনা চীনপন্থী মহম্মদ মুইজ্জু মালদ্বীপের প্রেসিডেন্ট হওয়ার পরই ভারতের সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পর্কে অবনতি হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির লাক্ষাদ্বীপ ভ্রমণ ও পর্যটন প্রচার ঘিরে রীতিমতো কাদা ছোড়াছুড়ি হয়েছে দুই দেশের মধ্যে। মুইজ্জু মালদ্বীপের প্রেসিডেন্ট হওয়ার দিনই ভারতীয় সেনা প্রত্যাহারের কথা বলেছিলেন। শুক্রবার এই বিষয় নিয়েই আলোচনায় বসেছিল দুই দেশ। বৈঠক শেষে ভারতের বিদেশ মন্ত্রকের তরফে বিবৃতিতে বলা হয়, ‘বৈঠকে দুই পক্ষই দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক ও সহযোগিতাকে মজবুত করতে নানা বিষয় নিয়ে আলোচনা করেছে। দুই পক্ষই ভারতীয় বিমান প্ল্যাটফর্ম, যা মলদ্বীপকে মানবিক ও চিকিৎসা পরিষেবা দেয়, তা নিয়ে সমাধানসূত্র খুঁজে বের করতে রাজি হয়েছে।’ কিন্তু মালদ্বীপের বিদেশ মন্ত্রকের তরফে বিবৃতিতে উল্টো কথা বলা হয়। বলা হয়েছে, ‘দুই পক্ষই সহমত হয়েছে যে আগামী ১০ মে–র মধ্যে ভারত সরকার তাদের সেনা প্রত্যাহার করবে। ১০ মার্চের মধ্যে প্রথম ধাপের সেনা প্রত্যাহার করা হবে।’
প্রসঙ্গত, মালদ্বীপে ভারতের ৮০ জন সেনা জওয়ান মোতায়েন রয়েছেন, যারা ভারতেরই উপহার দেওয়া তিনটি বিমান চালানো ও রক্ষণাবেক্ষণ করেন। এই জওয়ানদের নিয়েই আপত্তি মালদ্বীপের।
