মিল্টন সেন, হুগলি: চন্দননগরে নির্বাচনী প্রচারে দুই তারকা। একজন অভিনেত্রী রচনা ব্যানার্জি, অপরজন গায়ক ইন্দ্রনীল সেন। এই দুই মুখই সকলের কাছে খুব পরিচিত। গায়ক ইন্দ্রনীল সেন চন্দননগরের বিধায়ক হলেও সাধারণের কাছে এখনও তাঁর গ্রহণযোগ্যতা পাহাড় প্রমাণ। তাই দুই তারকাকে দেখতে ভিড় উপচে পড়ল রাস্তার দুপাশে। মঙ্গলবার চন্দননগর বোড়াইচন্ডীতলা মন্দিরে পুজো দিয়ে প্রচার শুরু করেন অভিনেত্রী রচনা ব্যানার্জি। ফুল, মালা, সন্দেশ ও কাপড় দিয়ে সংকল্প করেন। পুজো দেন হুগলি লোকসভার সাধারণ মানুষের শুভ কামনায়। এরপর সেখান থেকে পায়ে হেঁটে মোল্লা হাজী বাগান মসজিদে পৌঁছে চাদর চড়ান। স্থানীয় ক্লাবে গিয়েও জনসংযোগ করেন। বোড়াইচন্ডীতলা থেকে বেরিয়ে বিন্দুবাসিনী পাড়া হয়ে লক্ষ্মীগঞ্জ বাজার পৌঁছন। তার পাশেই উর্দ্দি বাজারে গিয়ে বিভিন্ন পাড়ায় ঘুরে প্রচার করেন তৃণমূল প্রার্থী। সঙ্গে ছিলেন বিধায়ক অসীমা পাত্র, চন্দননগরের মেয়র রাম চক্রবর্তী, ডেপুটি মেয়র মুন্না আগরওয়াল, এমআইসি পার্থ দত্ত সহ জেলা তৃণমূল কংগ্রেস নেতৃত্ব।
এদিন প্রচারে বেরিয়ে হুগলির সাংসদের কাজকর্ম নিয়ে প্রশ্ন তোলেন রচনা। বিজেপি প্রার্থী লকেট চ্যাটার্জির নাম না করে বলেন, বিগত কয়েকদিন হুগলি লোকসভা এলাকা তিনি ঘুরে দেখেছেন। কোথাও কোনও কাজ হয়নি। তিনি জানতে চান পাঁচ বছরে হুগলির সাংসদ কি কি কাজ করেছেন? সাধারণ মানুষ জানতে চায়, সাংসদ কোটার ১৭ কোটি টাকা উনি কোথায় খরচ করেছেন। এদিকে প্রচারে বেরিয়ে লকেট চ্যাটার্জির করা অভিযোগের জবাব দিয়েছেন রচনা। সম্প্রতি প্রচারে বেরিয়ে লকেট বলেছেন, রচনা রাজনীতিতে নতুন। সবে মাত্র তৃণমূল দলে যোগ দিয়েছে। তিনি জানেন না তৃণমূল দলে কত দুর্নীতি। ধীরে ধীরে তিনি জানতে পারবেন। সেই অভিযোগ প্রসঙ্গে রচনার স্পষ্ট স্বীকারোক্তি, লকেট বলছেন বলুন। তৃণমূল দল দুর্নীতিগ্রস্ত, উনি বললেই সেটা তিনি মেনে নেবেন না। কারণ তিনি এখনও তাঁর চোখে কোনও দুর্নীতি দেখেননি। তাই লকেটের বক্তব্য কোনওভাবেই তাঁর কাছে সমর্থনযোগ্য নয়। জনসংযোগে বেরিয়ে হুগলির সাংসদের কাজকর্ম নিয়ে মানুষের মধ্যে ব্যাপক ক্ষোভ তাঁর নজরে পড়েছে। রচনার দাবি, ইতিমধ্যেই তিনি ছয়টি বিধানসভা এলাকা ঘুরেছেন। প্রচুর মানুষের সাড়া পেয়েছেন। তাঁর লক্ষ্য আগামীদিনে মানুষের জন্য কাজ করার। রচনার কথায়, রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জি তাঁকে সুযোগ দিয়েছেন। তিনি দিদি নম্বর ওয়ান হতেই হুগলিতে এসেছেন। জেতার বিষয়ে তিনি নিশ্চিত বলেই জানান রচনা। এদিন দুপুরে স্বাগতম লজে কর্মিসভা শেষে একতা ভোজে অংশ নেন রচনা। নিজের হাতে উপস্থিত কয়েকশো দলীয় কর্মিদের খাবার পরিবেশন করেন।
এদিন প্রচারে বেরিয়ে হুগলির সাংসদের কাজকর্ম নিয়ে প্রশ্ন তোলেন রচনা। বিজেপি প্রার্থী লকেট চ্যাটার্জির নাম না করে বলেন, বিগত কয়েকদিন হুগলি লোকসভা এলাকা তিনি ঘুরে দেখেছেন। কোথাও কোনও কাজ হয়নি। তিনি জানতে চান পাঁচ বছরে হুগলির সাংসদ কি কি কাজ করেছেন? সাধারণ মানুষ জানতে চায়, সাংসদ কোটার ১৭ কোটি টাকা উনি কোথায় খরচ করেছেন। এদিকে প্রচারে বেরিয়ে লকেট চ্যাটার্জির করা অভিযোগের জবাব দিয়েছেন রচনা। সম্প্রতি প্রচারে বেরিয়ে লকেট বলেছেন, রচনা রাজনীতিতে নতুন। সবে মাত্র তৃণমূল দলে যোগ দিয়েছে। তিনি জানেন না তৃণমূল দলে কত দুর্নীতি। ধীরে ধীরে তিনি জানতে পারবেন। সেই অভিযোগ প্রসঙ্গে রচনার স্পষ্ট স্বীকারোক্তি, লকেট বলছেন বলুন। তৃণমূল দল দুর্নীতিগ্রস্ত, উনি বললেই সেটা তিনি মেনে নেবেন না। কারণ তিনি এখনও তাঁর চোখে কোনও দুর্নীতি দেখেননি। তাই লকেটের বক্তব্য কোনওভাবেই তাঁর কাছে সমর্থনযোগ্য নয়। জনসংযোগে বেরিয়ে হুগলির সাংসদের কাজকর্ম নিয়ে মানুষের মধ্যে ব্যাপক ক্ষোভ তাঁর নজরে পড়েছে। রচনার দাবি, ইতিমধ্যেই তিনি ছয়টি বিধানসভা এলাকা ঘুরেছেন। প্রচুর মানুষের সাড়া পেয়েছেন। তাঁর লক্ষ্য আগামীদিনে মানুষের জন্য কাজ করার। রচনার কথায়, রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জি তাঁকে সুযোগ দিয়েছেন। তিনি দিদি নম্বর ওয়ান হতেই হুগলিতে এসেছেন। জেতার বিষয়ে তিনি নিশ্চিত বলেই জানান রচনা। এদিন দুপুরে স্বাগতম লজে কর্মিসভা শেষে একতা ভোজে অংশ নেন রচনা। নিজের হাতে উপস্থিত কয়েকশো দলীয় কর্মিদের খাবার পরিবেশন করেন।
