আজকাল ওয়েবডেস্ক: ভালবেসে পালিয়ে গিয়ে বিয়ে করার মাত্র চার দিনের মাথায় উদ্ধার হল এক যুবকের ঝুলন্ত দেহ। ঘটনাকে কেন্দ্র করে ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে মুর্শিদাবাদের রঘুনাথগঞ্জ থানার তেঘরী গ্রাম পঞ্চায়েতের রামপুরা গ্রামে। মৃত যুবকের পরিবারের অভিযোগ, মেয়ের বাড়ির লোকেরা তাঁদের ছেলেকে অপহরণ করে খুন করেছে। ইতিমধ্যেই দেহটি ময়নাতদন্তের জন্য পাঠিয়েছে পুলিশ। গোটা ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে রঘুনাথগঞ্জ থানা। পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, মৃত যুবকের নাম রাম দাস (২০)।
স্থানীয় সূত্রে খবর, রামপুরা গ্রামের বাসিন্দা রাম দাসের সঙ্গে ওই গ্রামেরই একটি মেয়ের দীর্ঘদিনের ভালবাসার সম্পর্ক ছিল। গত ২২ ডিসেম্বর দু’জনে বাড়ির অমতে পালিয়ে গিয়ে বিয়ে করে। এরপরই মেয়ের পরিবারের তরফে রাম এবং তাঁর পরিবারের বিরুদ্ধে রঘুনাথগঞ্জ থানায় একটি অপহরণের অভিযোগ দায়ের করা হয়।
মৃত যুবকের বাবা বাবলু দাস জানান, ‘থানায় অভিযোগ দায়ের হতেই নিজের ছেলে ও মেয়েটিকে উদ্ধার করি। পুলিশের অনুমতি নিয়ে মেয়েটিকে তাঁর পরিবারের হাতে তুলে দেওয়া হয়।’ তাঁর অভিযোগ, ‘এরপর থেকেই মেয়ের পরিবার আমাকে ও ছেলেকে হুমকি দিচ্ছিল।’ তাঁর অভিযোগ, সোমবার দুপুর তিনটের পর তিনি আর ছেলের কোনও খোঁজ পাননি। এরপর মঙ্গলবার সকালে রামপুরা গ্রামে একটি গাছ থেকে রামের ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার হয়।
স্থানীয় সূত্রে খবর, রামপুরা গ্রামের বাসিন্দা রাম দাসের সঙ্গে ওই গ্রামেরই একটি মেয়ের দীর্ঘদিনের ভালবাসার সম্পর্ক ছিল। গত ২২ ডিসেম্বর দু’জনে বাড়ির অমতে পালিয়ে গিয়ে বিয়ে করে। এরপরই মেয়ের পরিবারের তরফে রাম এবং তাঁর পরিবারের বিরুদ্ধে রঘুনাথগঞ্জ থানায় একটি অপহরণের অভিযোগ দায়ের করা হয়।
মৃত যুবকের বাবা বাবলু দাস জানান, ‘থানায় অভিযোগ দায়ের হতেই নিজের ছেলে ও মেয়েটিকে উদ্ধার করি। পুলিশের অনুমতি নিয়ে মেয়েটিকে তাঁর পরিবারের হাতে তুলে দেওয়া হয়।’ তাঁর অভিযোগ, ‘এরপর থেকেই মেয়ের পরিবার আমাকে ও ছেলেকে হুমকি দিচ্ছিল।’ তাঁর অভিযোগ, সোমবার দুপুর তিনটের পর তিনি আর ছেলের কোনও খোঁজ পাননি। এরপর মঙ্গলবার সকালে রামপুরা গ্রামে একটি গাছ থেকে রামের ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার হয়।
