আজকাল ওয়েবডেস্ক: আমেরিকায় ক্রিকেটের প্রসারের স্বার্থে আয়োজন করা হয়েছিল টি২০ বিশ্বকাপের। সুপার এইটে পৌঁছে গিয়েছিল আমেরিকাও। কিন্তু আইসিসি এখন বুঝতে পারছে, মার্কিন মুলুকে বিশ্বকাপ আয়োজন করে আর্থিক লাভ সেভাবে হয়নি। কারণ দেখা যাচ্ছে, বাজেটের চেয়ে সেখানে খরচ হয়েছে বেশি। গোটা বিষয়টি খতিয়ে দেখবে আইসিসি। আগামী ১৯ জুলাই কলম্বোয় আইসিসির বার্ষিক সভায় বিষয়টি নিয়ে আলোচনা হবে।
যদিও বিশ্বকাপের আয়–ব্যয়ের চূড়ান্ত হিসাব এখনও হয়নি। আপাতত যে হিসাব আইসিসির হাতে এসেছে, তাতে দেখা যাচ্ছে শুধু খরচই বেশি হয়নি। লাভের বদলে ক্ষতি হয়েছে আইসিসির। সূত্রের খবর, বিশ্বকাপের আমেরিকা পর্বে আইসিসির ক্ষতির পরিমাণ লক্ষাধিক ডলার। এদিকে, বিশ্বকাপ আয়োজন নিয়ে একাধিক অভিযোগ ওঠায় ইস্তফা দিয়েছেন প্রতিযোগিতার ডিরেক্টর ক্রিস টেটলি। ইংল্যান্ডের এই ক্রিকেট কর্তা প্রতিযোগিতা শুরুর আগেই অবশ্য বিশ্বকাপের আমেরিকা পর্বে আর্থিক ক্ষতির আশঙ্কা প্রকাশ করেছিলেন। আইসিসির এক কর্তা বলেছেন, আমেরিকার আরও কিছু শহরে বিশ্বকাপের ম্যাচ আয়োজন করা যেত। কিন্তু টেটলি নিউইয়র্কের বাইরে ম্যাচ আয়োজন করতে রাজি ছিলেন না। এমনকী বিশ্বকাপের ম্যাচগুলি যে পিচগুলিতে হয়েছে, তাতে প্রতিযোগিতা শুরুর আগে প্রস্তুতি ম্যাচ আয়োজনেরও ব্যবস্থা করা হয়নি। বিশ্বকাপের আমেরিকা পর্বে পিচ নিয়ে বিস্তর অভিযোগ উঠেছিল।
যদিও বিশ্বকাপের আয়–ব্যয়ের চূড়ান্ত হিসাব এখনও হয়নি। আপাতত যে হিসাব আইসিসির হাতে এসেছে, তাতে দেখা যাচ্ছে শুধু খরচই বেশি হয়নি। লাভের বদলে ক্ষতি হয়েছে আইসিসির। সূত্রের খবর, বিশ্বকাপের আমেরিকা পর্বে আইসিসির ক্ষতির পরিমাণ লক্ষাধিক ডলার। এদিকে, বিশ্বকাপ আয়োজন নিয়ে একাধিক অভিযোগ ওঠায় ইস্তফা দিয়েছেন প্রতিযোগিতার ডিরেক্টর ক্রিস টেটলি। ইংল্যান্ডের এই ক্রিকেট কর্তা প্রতিযোগিতা শুরুর আগেই অবশ্য বিশ্বকাপের আমেরিকা পর্বে আর্থিক ক্ষতির আশঙ্কা প্রকাশ করেছিলেন। আইসিসির এক কর্তা বলেছেন, আমেরিকার আরও কিছু শহরে বিশ্বকাপের ম্যাচ আয়োজন করা যেত। কিন্তু টেটলি নিউইয়র্কের বাইরে ম্যাচ আয়োজন করতে রাজি ছিলেন না। এমনকী বিশ্বকাপের ম্যাচগুলি যে পিচগুলিতে হয়েছে, তাতে প্রতিযোগিতা শুরুর আগে প্রস্তুতি ম্যাচ আয়োজনেরও ব্যবস্থা করা হয়নি। বিশ্বকাপের আমেরিকা পর্বে পিচ নিয়ে বিস্তর অভিযোগ উঠেছিল।
