আজকাল ওয়েবডেস্ক: ধুমধাম করে ২০২০ সালে হয়েছিল উদ্বোধন। মুখ্যমন্ত্রী বিপ্লব কুমার দেবের আমলে জিবি পন্থ হাসপাতালে চালু হয়েছিল বয়স্কদের জন্য বিশেষ চিকিৎসা বিভাগ। চলছিল ভালই। আচমকা চলতি বছরের মার্চে হাসপাতালের ওই বিভাগটি বন্ধ করে দেওয়া হয়। ফলে কর্মহীন হয়ে পড়েছেন ওই বিভাগের অন্তত ২৯ জন চুক্তিভিত্তিক কর্মী।
৬০ ঊর্ধ্ব মানুষদের চিকিৎসার জন্য ওই বিভাগে চিকিৎসক, নার্স, ল্যাব টেকনিশিয়ান, ফিজিওথেরাপিস্টরা ছিলেন। প্রত্যেকেই ছিলেন চুক্তিভিত্তিক কর্মী। চাকরি হারানো এক কর্মীর অভিযোগ, আচমকাই মার্চ মাসের শেষ সপ্তাহে রাজ্য সরকার জানিয়ে দেয়, কেন্দ্রীয় সরকারের সঙ্গে যে চুক্তি হয়েছিল, তা শেষ। তাই ওই বিভাগ বন্ধ করে দেওয়া হচ্ছে। আর এক কর্মীর কথায়, ‘এপ্রিল থেকে আমাদের কাজ নেই। বারবার মুখ্যমন্ত্রী মানিক সাহা ও স্বাস্থ্য সচিব কিরন গিট্টের সঙ্গে সাক্ষাৎ করার চেষ্টা করেছি। কিন্তু দেখা করার সুযোগ পাইনি।’ আর এক কর্মীর কথায়, ‘হাসপাতালের ওই বিভাগ এখন তালাবন্ধ অবস্থায় পড়ে রয়েছে।’
কোনও নোটিশ পিরিয়ড ছাড়াই এভাবে চাকরি চলে যাওয়ায় ওই কর্মীরা আর্থিক সমস্যায় পড়েছেন। চাইছেন, মুখ্যমন্ত্রী এ বিষয়ে হস্তক্ষেপ করুন। সুবিচারের আশায় মন্ত্রীদের দরজায় কড়া নাড়ছেন তারা।
৬০ ঊর্ধ্ব মানুষদের চিকিৎসার জন্য ওই বিভাগে চিকিৎসক, নার্স, ল্যাব টেকনিশিয়ান, ফিজিওথেরাপিস্টরা ছিলেন। প্রত্যেকেই ছিলেন চুক্তিভিত্তিক কর্মী। চাকরি হারানো এক কর্মীর অভিযোগ, আচমকাই মার্চ মাসের শেষ সপ্তাহে রাজ্য সরকার জানিয়ে দেয়, কেন্দ্রীয় সরকারের সঙ্গে যে চুক্তি হয়েছিল, তা শেষ। তাই ওই বিভাগ বন্ধ করে দেওয়া হচ্ছে। আর এক কর্মীর কথায়, ‘এপ্রিল থেকে আমাদের কাজ নেই। বারবার মুখ্যমন্ত্রী মানিক সাহা ও স্বাস্থ্য সচিব কিরন গিট্টের সঙ্গে সাক্ষাৎ করার চেষ্টা করেছি। কিন্তু দেখা করার সুযোগ পাইনি।’ আর এক কর্মীর কথায়, ‘হাসপাতালের ওই বিভাগ এখন তালাবন্ধ অবস্থায় পড়ে রয়েছে।’
কোনও নোটিশ পিরিয়ড ছাড়াই এভাবে চাকরি চলে যাওয়ায় ওই কর্মীরা আর্থিক সমস্যায় পড়েছেন। চাইছেন, মুখ্যমন্ত্রী এ বিষয়ে হস্তক্ষেপ করুন। সুবিচারের আশায় মন্ত্রীদের দরজায় কড়া নাড়ছেন তারা।
