আজকাল ওয়েবডেস্ক: ভারত এবং বিশ্বের অন্যান্য অংশে পালিত একটি জনপ্রিয় উৎসব হল দোল। বাংলায় এটি জনপ্রিয় বসন্ত উৎসব নামেও। কোথাও আবার এই উৎসবের নাম হোলি। এই রঙের উৎসবে মেতে উঠতে আপনি কোথায় যাবেন?
মথুরা, বৃন্দাবন, উত্তর প্রদেশ:
কৃষ্ণের জন্মস্থান। এখানে হোলি উদযাপনে দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে মানুষ ভিড় করেন। গোবর্ধন, বরসানা এবং নন্দগাঁও এখানকার দর্শনীয় স্থান। বরসানা এবং নন্দগাঁওয়ে বিখ্যাত লাঠমার হোলি। হোলির প্রধান দিনের প্রায় এক সপ্তাহ আগে লাঠমার হোলি হয়। চারদিকে মিষ্টি, আবির ছড়িয়ে রাধা ও কৃষ্ণের আধ্যাত্মিক গান গাওয়া হয়। হোলির উৎসবে বিখ্যাত বাঁকে -বিহারী মন্দিরে যেতে ভুলবেন না যেন। বৃন্দাবনে উৎসবটি এক সপ্তাহ ধরে পালিত হয়।
জয়পুর, রাজস্থান:
হস্তী উৎসব এবং রাজকীয় শোভাযাত্রা দিয়ে উৎসবের মরশুমে সেজে ওঠে গোলাপি শহর। শোভাযাত্রায় নিয়ে যাওয়ার জন্য হাতির গায়ে আঁকা হয় বিশেষ কারুকাজ। যা মন ভাল করবে নিমেষে।
আনন্দপুর সাহেব, পাঞ্জাব:
হোলি মহল্লা উদযাপনের জন্য বিখ্যাত এই শহর। হোলির দিনে মার্শাল আর্ট প্রদর্শনী, নকল যুদ্ধ এবং প্রাণবন্ত রঙের খেলায় মেতে ওঠেন সকলে। এখানে শিখদের অসাধারণ হোলি উপভোগ করুন আনন্দপুর সাহিবে। তখত শ্রী কেশগড় সাহেব শিখ ধর্মের পাঁচটি অস্থায়ী আসনের মধ্যে একটি। যেখানে তিন দিনের উৎসবের সময়ে লক্ষ লক্ষ ভক্ত আশীর্বাদ পেতে আসেন। অত্যন্ত রংবাহারি এই উৎসবে নীল/জাফরান পোশাক পরিহিত নিহাঙ্গরা তাঁদের অস্ত্র নিয়ে ভুয়ো যুদ্ধে লিপ্ত হয়। ভারতের ধর্মীয় সাংস্কৃতিক মেলা উপভোগ করতে হলে এখানে একবার ঢুঁ মারতে পারেন।
শান্তিনিকেতন, পশ্চিমবঙ্গ:
পশ্চিমবঙ্গের এই ছোট শহরটিতে বসন্ত উৎসব উদযাপন শুরু হয়েছিল বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের অনুপ্রেরণায়। সাংস্কৃতিক পরিবেশনা, নাচ এবং গানে মেতে ওঠে বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয়। রবিঠাকুরের গান, আবির, প্রাণের আবেগ সব মিলে মিশে যায় এই রঙের উৎসবে। যেখানে সামিল হতে পারেন আপনারাও।
মথুরা, বৃন্দাবন, উত্তর প্রদেশ:
কৃষ্ণের জন্মস্থান। এখানে হোলি উদযাপনে দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে মানুষ ভিড় করেন। গোবর্ধন, বরসানা এবং নন্দগাঁও এখানকার দর্শনীয় স্থান। বরসানা এবং নন্দগাঁওয়ে বিখ্যাত লাঠমার হোলি। হোলির প্রধান দিনের প্রায় এক সপ্তাহ আগে লাঠমার হোলি হয়। চারদিকে মিষ্টি, আবির ছড়িয়ে রাধা ও কৃষ্ণের আধ্যাত্মিক গান গাওয়া হয়। হোলির উৎসবে বিখ্যাত বাঁকে -বিহারী মন্দিরে যেতে ভুলবেন না যেন। বৃন্দাবনে উৎসবটি এক সপ্তাহ ধরে পালিত হয়।
জয়পুর, রাজস্থান:
হস্তী উৎসব এবং রাজকীয় শোভাযাত্রা দিয়ে উৎসবের মরশুমে সেজে ওঠে গোলাপি শহর। শোভাযাত্রায় নিয়ে যাওয়ার জন্য হাতির গায়ে আঁকা হয় বিশেষ কারুকাজ। যা মন ভাল করবে নিমেষে।
আনন্দপুর সাহেব, পাঞ্জাব:
হোলি মহল্লা উদযাপনের জন্য বিখ্যাত এই শহর। হোলির দিনে মার্শাল আর্ট প্রদর্শনী, নকল যুদ্ধ এবং প্রাণবন্ত রঙের খেলায় মেতে ওঠেন সকলে। এখানে শিখদের অসাধারণ হোলি উপভোগ করুন আনন্দপুর সাহিবে। তখত শ্রী কেশগড় সাহেব শিখ ধর্মের পাঁচটি অস্থায়ী আসনের মধ্যে একটি। যেখানে তিন দিনের উৎসবের সময়ে লক্ষ লক্ষ ভক্ত আশীর্বাদ পেতে আসেন। অত্যন্ত রংবাহারি এই উৎসবে নীল/জাফরান পোশাক পরিহিত নিহাঙ্গরা তাঁদের অস্ত্র নিয়ে ভুয়ো যুদ্ধে লিপ্ত হয়। ভারতের ধর্মীয় সাংস্কৃতিক মেলা উপভোগ করতে হলে এখানে একবার ঢুঁ মারতে পারেন।
শান্তিনিকেতন, পশ্চিমবঙ্গ:
পশ্চিমবঙ্গের এই ছোট শহরটিতে বসন্ত উৎসব উদযাপন শুরু হয়েছিল বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের অনুপ্রেরণায়। সাংস্কৃতিক পরিবেশনা, নাচ এবং গানে মেতে ওঠে বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয়। রবিঠাকুরের গান, আবির, প্রাণের আবেগ সব মিলে মিশে যায় এই রঙের উৎসবে। যেখানে সামিল হতে পারেন আপনারাও।
