আজকাল ওয়েবডেস্ক: জীবন জুড়ে নানা লড়াই। কত ওঠানামা পেরিয়ে সফল হতে হয়- সেক্ষেত্রে প্রত্যেক মানুষের স্ট্রাগল আলাদা। পৃথিবীতে এমন কোনও মানুষ নেই যিনি খারাপ সময় বা মন খারাপের মুখোমুখি হননি। আসলে একটা খারাপ দিন ঠিক হয়, এর কোনও নির্দিষ্ট সমীকরণ নেই। ঘুম থেকে উঠেও কারও মন খারাপ হতে পারে। কেউ আবার অফিসে, পথে-ঘাটে কোনও পরিস্থিতির কারণে মন খারাপের শিকার হতে পারেন। এই অবস্থায় কোন কাজগুলো করার পরামর্শ দিচ্ছেন থেরাপিস্টরা ?
১. শরীরের দিকে খেয়াল রাখা, এটাই সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ। শরীরের সাধারণ প্রয়োজন যেমন, সারাদিন পর্যাপ্ত ঘুম হয়েছে কিনা, যথেষ্ট পরিমাণে জল খেয়েছেন কিনা, সুষম আহার করেছেন কিনা এবং অতি অবশ্যই কিছু শরীরচর্চা বা কমপক্ষে একটু হাঁটাহাঁটি করেছেন কিনা। এই কয়েকটি কাজে শুধু শরীর নয়, মন ও ভাল থাকে।
২. সারাদিনের চেকলিস্ট নতুন করে তৈরি করুন। মন খারাপ থাকলে জোর করে কোনও কাজ করবেন না। এতে সমস্যা বাড়বে। স্ট্রেসে থাকলে প্রোডাক্টিভিটি থেকে একটু দূরে থাকা ভাল, দাবি থেরাপিস্টের। আপনার মন শান্ত থাকলে তবেই আপনি কাজে ফোকাস করতে পারবেন।
৩. এই সময়ে বড় সিদ্ধান্ত নেবেন না। তা সে কাজ নিয়েই হোক বা ব্যক্তিগত কোনও বিষয়।
৪. সময় সুযোগ বুঝে বাইরে একটু হেঁটে আসুন। বাড়ির ছাদেও যেতে পারেন। প্রকৃতির মধ্যে থাকলে মন ভাল হবে নিমেষেই।
৫. কাছের বন্ধুদের সঙ্গে কথা বলুন, বা কফি ডেটে সময় কাটান। সোশ্যাল মিডিয়া থেকে দূরে থাকুন।
৬. যত বেশি সম্ভব বিশ্রাম নিন।
১. শরীরের দিকে খেয়াল রাখা, এটাই সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ। শরীরের সাধারণ প্রয়োজন যেমন, সারাদিন পর্যাপ্ত ঘুম হয়েছে কিনা, যথেষ্ট পরিমাণে জল খেয়েছেন কিনা, সুষম আহার করেছেন কিনা এবং অতি অবশ্যই কিছু শরীরচর্চা বা কমপক্ষে একটু হাঁটাহাঁটি করেছেন কিনা। এই কয়েকটি কাজে শুধু শরীর নয়, মন ও ভাল থাকে।
২. সারাদিনের চেকলিস্ট নতুন করে তৈরি করুন। মন খারাপ থাকলে জোর করে কোনও কাজ করবেন না। এতে সমস্যা বাড়বে। স্ট্রেসে থাকলে প্রোডাক্টিভিটি থেকে একটু দূরে থাকা ভাল, দাবি থেরাপিস্টের। আপনার মন শান্ত থাকলে তবেই আপনি কাজে ফোকাস করতে পারবেন।
৩. এই সময়ে বড় সিদ্ধান্ত নেবেন না। তা সে কাজ নিয়েই হোক বা ব্যক্তিগত কোনও বিষয়।
৪. সময় সুযোগ বুঝে বাইরে একটু হেঁটে আসুন। বাড়ির ছাদেও যেতে পারেন। প্রকৃতির মধ্যে থাকলে মন ভাল হবে নিমেষেই।
৫. কাছের বন্ধুদের সঙ্গে কথা বলুন, বা কফি ডেটে সময় কাটান। সোশ্যাল মিডিয়া থেকে দূরে থাকুন।
৬. যত বেশি সম্ভব বিশ্রাম নিন।
