আজকাল ওয়েবডেস্ক: বিনিয়োগের প্রস্তাব ৩ লক্ষ ৭৬ হাজার ২৮০ কোটি টাকার। মউ ও "লেটার অফ ইনটেন্ট" সাক্ষর হয়েছে ১৮৮টি। শিল্প সম্মেলনে এসেছেন ৪০টি দেশের প্রতিনিধিরা। যোগ দিয়েছেন ৫০০০-এর বেশি প্রতিনিধি। সেইসঙ্গে বাংলায় পরিকল্পনা করা হয়েছে ছয়টি অর্থনৈতিক কড়িডোর তৈরির। বুধবার ধনধান্য প্রেক্ষাগৃহে বিশ্ব বঙ্গ বাণিজ্য সম্মেলনের শেষদিনে একথা জানান মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জি।
এদিন একদিকে যেমন তাঁর মুখে শোনা গেছে ক্ষুদ্র শিল্পকে উৎসাহদান অন্যদিকে "ক্যাশলেস ইকোনমি" বা "ডিজিটাল ইন্ডিয়া" নিয়ে নাম না করে কেন্দ্রের সমালোচনা করেছেন তিনি। মুখ্যমন্ত্রী বলেন, "সাধারণ মানুষের কতজন ডেবিট বা ক্রেডিট কার্ড ব্যবহার করতে পারেন। ক্যাশলেস ইকোনমি কর্মসংস্থান তৈরি করতে পারে না।" একইসঙ্গে এদিন শিল্পপতিদের বিরুদ্ধে কেন্দ্রীয় এজেন্সির অভিযান নিয়েও সরব হন মমতা। অভিযোগ করেন, "শিল্পাপতিদের গলা টিপে ধরছে এজেন্সি। করদান স্বাগত। কিন্তু অতিরিক্ত করের বোঝা কিন্তু মাথায় চাপ তৈরি করে।"
উন্নয়নে বাংলার গ্রামের ভূমিকার প্রশংসা করে মমতা বলেন, "গ্রাম এখন উন্নতির কেন্দ্র বা "গ্রোথ সেন্টার"। চাষাবাদ থেকে শুরু করে অন্যান্য বিষয়, ভূমিপুত্ররাই সেই কাজকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছেন। রাজ্যে ৯০ লক্ষ স্বনির্ভর গোষ্ঠী আছে।" কর্মসংস্থানের ক্ষেত্রে যে দেশের মধ্যে বাংলা এগিয়ে চলেছে এদিন সেই প্রসঙ্গ তুলে মুখ্যমন্ত্রী বলেন, "যেখানে গোটা দেশে ৪০ শতাংশ কর্মসংস্থান কমেছে সেখানে বাংলায় ৪২ শতাংশ কর্মসংস্থান বেড়েছে।"
রাজ্যের ক্ষুদ্র শিল্পপতিদের উৎসাহ দিয়ে এদিন মমতা বলেন, "সমস্ত ক্ষুদ্র শিল্প সংস্থাকে বলব তারা যেন নিজেদের দুর্বল না মনে করে। ছোট সবসময় সুন্দর।" একইসঙ্গে রাজ্যের অন্যান্য শিল্প সম্ভাবনার প্রসঙ্গ ও সুযোগ তুলে মমতা জোর দেন পর্যটন শিল্পেও। তুলে ধরেন বাংলার ভিন্ন ভিন্ন ভৌগলিক অঞ্চলের কথা। সেইসঙ্গে আইটি শিল্পকে আহ্বান করেন উত্তরবঙ্গে বিশেষত কার্শিয়াং, কালিম্পংয়ে তাদের সেন্টার গড়ে তুলতে।
বাংলার দক্ষ শ্রমিকের উদাহরণ ও বিশ্বের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ ক্ষেত্রে বাংলার প্রতিভারা কীভাবে যুক্ত আছেন সেই প্রসঙ্গ তুলে উপস্থিত শিল্পপতিদের উদ্দেশ্যে মমতা বলেন, "বাংলা সবচেয়ে নিরাপদ জায়গা। বাংলাই হল ভবিষ্যতের গন্তব্যস্থান।"
এদিন একদিকে যেমন তাঁর মুখে শোনা গেছে ক্ষুদ্র শিল্পকে উৎসাহদান অন্যদিকে "ক্যাশলেস ইকোনমি" বা "ডিজিটাল ইন্ডিয়া" নিয়ে নাম না করে কেন্দ্রের সমালোচনা করেছেন তিনি। মুখ্যমন্ত্রী বলেন, "সাধারণ মানুষের কতজন ডেবিট বা ক্রেডিট কার্ড ব্যবহার করতে পারেন। ক্যাশলেস ইকোনমি কর্মসংস্থান তৈরি করতে পারে না।" একইসঙ্গে এদিন শিল্পপতিদের বিরুদ্ধে কেন্দ্রীয় এজেন্সির অভিযান নিয়েও সরব হন মমতা। অভিযোগ করেন, "শিল্পাপতিদের গলা টিপে ধরছে এজেন্সি। করদান স্বাগত। কিন্তু অতিরিক্ত করের বোঝা কিন্তু মাথায় চাপ তৈরি করে।"
উন্নয়নে বাংলার গ্রামের ভূমিকার প্রশংসা করে মমতা বলেন, "গ্রাম এখন উন্নতির কেন্দ্র বা "গ্রোথ সেন্টার"। চাষাবাদ থেকে শুরু করে অন্যান্য বিষয়, ভূমিপুত্ররাই সেই কাজকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছেন। রাজ্যে ৯০ লক্ষ স্বনির্ভর গোষ্ঠী আছে।" কর্মসংস্থানের ক্ষেত্রে যে দেশের মধ্যে বাংলা এগিয়ে চলেছে এদিন সেই প্রসঙ্গ তুলে মুখ্যমন্ত্রী বলেন, "যেখানে গোটা দেশে ৪০ শতাংশ কর্মসংস্থান কমেছে সেখানে বাংলায় ৪২ শতাংশ কর্মসংস্থান বেড়েছে।"
রাজ্যের ক্ষুদ্র শিল্পপতিদের উৎসাহ দিয়ে এদিন মমতা বলেন, "সমস্ত ক্ষুদ্র শিল্প সংস্থাকে বলব তারা যেন নিজেদের দুর্বল না মনে করে। ছোট সবসময় সুন্দর।" একইসঙ্গে রাজ্যের অন্যান্য শিল্প সম্ভাবনার প্রসঙ্গ ও সুযোগ তুলে মমতা জোর দেন পর্যটন শিল্পেও। তুলে ধরেন বাংলার ভিন্ন ভিন্ন ভৌগলিক অঞ্চলের কথা। সেইসঙ্গে আইটি শিল্পকে আহ্বান করেন উত্তরবঙ্গে বিশেষত কার্শিয়াং, কালিম্পংয়ে তাদের সেন্টার গড়ে তুলতে।
বাংলার দক্ষ শ্রমিকের উদাহরণ ও বিশ্বের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ ক্ষেত্রে বাংলার প্রতিভারা কীভাবে যুক্ত আছেন সেই প্রসঙ্গ তুলে উপস্থিত শিল্পপতিদের উদ্দেশ্যে মমতা বলেন, "বাংলা সবচেয়ে নিরাপদ জায়গা। বাংলাই হল ভবিষ্যতের গন্তব্যস্থান।"
