জেরায় জানা যায়, ওই ব্যক্তির কোনো বিয়েই তিন থেকে চারদিনের বেশি টেকেনি। বিয়ের কয়েকদিনের মধ্যেই ওই ব্যক্তি তাঁর স্ত্রীয়ের সমস্ত মূল্যবান জিনিসপত্র, গয়না ও নগদ টাকা নিয়ে পালিয়ে যেত। ঘটনায় আগেও একাধিকবার ধরা পড়েছেন ফিরোজ। জেলেও গিয়েছেন। কিন্তু ছাড়া পেয়েই আবারও একই ঘটনা ঘটিয়েছেন। শহর পরিবর্তন করে আনোয়ার, রহমান, রহিম, সুরেশ বা রমেশের মত নাম রেখে একই কাণ্ড চালিয়ে গেছেন। এখনও পর্যন্ত ফিরোজের শিকার হয়েছেন ২৫ জন।
তাঁর লক্ষ্য একটাই, বিয়ে করে স্ত্রীয়ের সম্পত্তি নিয়ে পালিয়ে যাওয়া। বিভিন্ন ম্যাট্রিমোনিয়াল সাইটে একাধিক প্রোফাইল খুলে মহিলাদের ফ্রেন্ড রিকোয়েস্ট পাঠাতেন তিনি। মূলত, বিধবা বা বয়স্ক মহিলারাই তাঁর লক্ষ্য ছিল। প্রেমের জালে ফাঁসিয়ে বিয়ে করতেন তাঁদের। তারপর পালিয়ে যেতেন। পুলিশের জেরার মুখে অপরাধ স্বীকার করেছেন ফিরোজ। জানা গিয়েছে, প্রতারিত হওয়ার পর ফিরোজের নামে মামলা করেন এই মহিলা। অভিযোগের ভিত্তিতে তদন্ত শুরু করে পুলিশ।
ভুয়ো নামে অ্যাকাউন্ট খুলে ফিরোজের সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়। বিয়ের টোপ দিয়ে দেওয়া হয় অভিযুক্তকে। ফিরোজ ফাঁদে পা দিতেই তাঁকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। তাঁর থেকে প্রায় তিন লক্ষ টাকা, একাধিক মহিলার নামে এটিএম কার্ড, পাসবুক ও অন্যান্য জিনিসপত্র বাজেয়াপ্ত করেছে পুলিশ। পুলিশ জানিয়েছে, শুধু মহারাষ্ট্রে নয়, অন্যান্য রাজ্যেও বিয়ের নামে বহু মেয়েকে নিজের শিকার বানিয়েছে সে।্ত্রীয়ের সমস্ত
