আজকাল ওয়েবডেস্ক: দেশ দুনিয়ার নানা বিষয়েই তিনি মতামত প্রকাশ করেন, বিতর্কের জন্ম দেন। এবার তাঁর নিশানায় অলিম্পিকের উদ্বোধন। অভিনেত্রী, বিজেপি সাংসদ কঙ্গনা রানাউতের প্রশ্ন, সেক্স বিষয়টা কেন শোয়ার ঘরেই আবদ্ধ নয়?
ঠিক কী ঘটেছে? সমগ্র ঘটনার সূত্রপাত অলিম্পিকের উদ্বোধনী অনুষ্ঠান ঘিরে। তাঁর সমজমাধ্যমের পোস্ট থেকেই স্পষ্ট, উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে রীতিমত ক্ষুব্ধ 'বলিউডের কুইন'। বেশকিছু মুহূর্তের ছবি দিয়ে লিখেছেন, 'অলিম্পিকের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে সবজায়গায় সমকামিতার জয়গান। আমি এর বিরুদ্ধে নই। কিন্তু অলিম্পিকের সঙ্গে যৌনতার কী সম্পর্ক আমি বুঝতে পারছি না।' তারপরেই প্রশ্ন করেছেন, সেক্স কি বেডরুমে থাকতে পারে না? কঙ্গনা লিখেছেন, ড্রাগ কুইনদের অনুষ্ঠানে শিশুদের ব্যবহার করা হয়েছে। একজন নগ্ন ব্যক্তিকে নীল রঙ করা হয়েছে এবং তাঁকে যিশুখ্রীষ্ট হিসাবে উপস্থাপিত করা হয়েছে। এটা খ্রিস্ট ধর্মের প্রতি উপহাস।
প্যারিস অলিম্পিকের উদ্বোধনে অনুষ্ঠিত হয়েছে দ্যা লাস্ট সাপার। আর ওই অনুষ্ঠানকে কেন্দ্র করেই শুরু হয়েছে বিতর্ক। ওই অনুষ্ঠানের সঙ্গীত পরিচালনা করেছিলেন ডি জে বারবারা বুচ। যদিও শুধু কঙ্গনা নয়, ওই অনুষ্ঠান নিয়ে নেতিবাচক মন্তব্য করেছেন অনেক নেটিজেনরাই। কেউ কেউ বলছেন, এই অনুষ্ঠানে অপমান করেছে খ্রিস্ট ধর্মকে। ইলন মাস্ক নিজেও এই পরিবেশনাকে খ্রিস্টানদের অপমান বলে অভিহিত করেছেন।
ঠিক কী ঘটেছে? সমগ্র ঘটনার সূত্রপাত অলিম্পিকের উদ্বোধনী অনুষ্ঠান ঘিরে। তাঁর সমজমাধ্যমের পোস্ট থেকেই স্পষ্ট, উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে রীতিমত ক্ষুব্ধ 'বলিউডের কুইন'। বেশকিছু মুহূর্তের ছবি দিয়ে লিখেছেন, 'অলিম্পিকের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে সবজায়গায় সমকামিতার জয়গান। আমি এর বিরুদ্ধে নই। কিন্তু অলিম্পিকের সঙ্গে যৌনতার কী সম্পর্ক আমি বুঝতে পারছি না।' তারপরেই প্রশ্ন করেছেন, সেক্স কি বেডরুমে থাকতে পারে না? কঙ্গনা লিখেছেন, ড্রাগ কুইনদের অনুষ্ঠানে শিশুদের ব্যবহার করা হয়েছে। একজন নগ্ন ব্যক্তিকে নীল রঙ করা হয়েছে এবং তাঁকে যিশুখ্রীষ্ট হিসাবে উপস্থাপিত করা হয়েছে। এটা খ্রিস্ট ধর্মের প্রতি উপহাস।
প্যারিস অলিম্পিকের উদ্বোধনে অনুষ্ঠিত হয়েছে দ্যা লাস্ট সাপার। আর ওই অনুষ্ঠানকে কেন্দ্র করেই শুরু হয়েছে বিতর্ক। ওই অনুষ্ঠানের সঙ্গীত পরিচালনা করেছিলেন ডি জে বারবারা বুচ। যদিও শুধু কঙ্গনা নয়, ওই অনুষ্ঠান নিয়ে নেতিবাচক মন্তব্য করেছেন অনেক নেটিজেনরাই। কেউ কেউ বলছেন, এই অনুষ্ঠানে অপমান করেছে খ্রিস্ট ধর্মকে। ইলন মাস্ক নিজেও এই পরিবেশনাকে খ্রিস্টানদের অপমান বলে অভিহিত করেছেন।
