আজকাল ওয়েবডেস্ক: বেড়া নেই এই এলাকাগুলিতে। ঝুঁকি এড়াতে ভারত-বাংলাদেশের সীমান্তের এই বিশেষ জায়গাগুলিতে টহলদারি আরও বাড়াল বিএসএফ। টহলদারি প্রসঙ্গে দক্ষিণবঙ্গের ডিআইজি একে আর্য বলেন, 'সুন্দরবন এলাকায় ভারতের সঙ্গে বাংলাদেশের অনেক জায়গায় সীমানা রয়েছে। যেহেতু এই এলাকাগুলি দিয়ে নদী বয়ে যাচ্ছে তাই কাঁটাতারের বেড়া বা অন্য কিছু দিয়ে সীমান্ত আটকানো সম্ভব নয়। এই এলাকায় নজরদারি চালাতে বিএসএফ-এর ভাসমান বর্ডার আউট পোষ্ট আছে। এর বাইরেও উদ্ভূত পরিস্থিতিতে সেখানে আরও বেশি করে টহলদারি বাড়ানোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। কলকাতা থেকে নিয়মিতভাবে সেখানকার দায়িত্বে থাকা আধিকারিকদের সঙ্গে যোগাযোগ রাখা হচ্ছে।' 



দায়িত্ব নেওয়ার পর সোমবারই রাজ্যে এসেছেন বিএসএফ-এর ডিজি দলজিৎ সিং চৌধুরী। এদিন তিনি নিজে উত্তর ২৪ পরগণায় বিএসএফ-এর বিভিন্ন চৌকি পরিদর্শন করা ছাড়াও সুন্দরবন এলাকার জলসীমান্তগুলি পরিদর্শন করেন। কথা বলেন সংশ্লিষ্ট আধিকারিকদের সঙ্গে এবং প্রয়োজনীয় নির্দেশ দেন। তাঁর সঙ্গে ছিলেন বিএসএফ-এর এডিজি ও বিএসএফ-এর দক্ষিণবঙ্গের আইজি। 

অন্যদিকে জল সীমান্ত ছাড়া স্থল সীমান্তেও বাড়ানো হয়েছে নজরদারি। হাই অ্যালার্ট জারি করা হয়েছে ভারত-বাংলাদেশ‌ সীমান্তে। সেখানে বাড়ানো হয়েছে জওয়ানের সংখ্যা।