আজকাল ওয়েবডেস্ক: বিশ্বের পাঁচটি বৃহৎ কয়লাখনির মধ্যে দুটিই রয়েছে এদেশে। রিপোর্ট বলছে তেমনটাই। পরিসংখ্যান বলছে ছত্তিশগড়ের কোরবা জেলার দুই কয়লাখনি থেকে বছরে ১০০ মিলিয়ন টনের বেশি কয়লা খনন করা হয়, যা সারা দেশের মোট কয়লা উৎপাদনের ১০ শতাংশ।
একটি সংস্থার সমীক্ষায় যে তথ্য উঠে এসেছে, তাতে জানা গিয়েছে ছত্তিশগড়ের কোল ইন্ডিয়া সাবসিডারি এসইসিএল অর্থাৎ সাউথ ইস্টার্ন কোলফিল্ডস লিমিটেড গেভরা এবং কুসুমুণ্ডা কোল মাইন বিশ্বের বৃহত্তম কয়লাখনির তালিকায় দ্বিতীয় এবং চতুর্থ স্থানে রয়েছে।
গেভরা খনির বার্ষিক কয়লা উৎপাদন ক্ষমতা ৭০ মিলিয়ন টন। ২০২৩-২৪ অর্থবর্ষে ৫৯ মিলিয়ন টন কয়লা উৎপাদিত হয়েছে খনি থেকে। এই খনির খনন শুরু হয় ১৯৮১ সালে। মনে করা হয়, এই খনিতে যে পরিমাণ কয়লা মজুত রয়েছেন তাতে দেশের আগামী ১০ বছরের শক্তির চাহিদার জোগান সে একাই দিতে পারবে। অন্যদিকে কুসুমুণ্ডার খনি থেকে ২০২৩-২৪ বর্ষে ৫০মিলিয়ন টনের বেশি কয়লা উৎপাদন হয়েছে।
একটি সংস্থার সমীক্ষায় যে তথ্য উঠে এসেছে, তাতে জানা গিয়েছে ছত্তিশগড়ের কোল ইন্ডিয়া সাবসিডারি এসইসিএল অর্থাৎ সাউথ ইস্টার্ন কোলফিল্ডস লিমিটেড গেভরা এবং কুসুমুণ্ডা কোল মাইন বিশ্বের বৃহত্তম কয়লাখনির তালিকায় দ্বিতীয় এবং চতুর্থ স্থানে রয়েছে।
গেভরা খনির বার্ষিক কয়লা উৎপাদন ক্ষমতা ৭০ মিলিয়ন টন। ২০২৩-২৪ অর্থবর্ষে ৫৯ মিলিয়ন টন কয়লা উৎপাদিত হয়েছে খনি থেকে। এই খনির খনন শুরু হয় ১৯৮১ সালে। মনে করা হয়, এই খনিতে যে পরিমাণ কয়লা মজুত রয়েছেন তাতে দেশের আগামী ১০ বছরের শক্তির চাহিদার জোগান সে একাই দিতে পারবে। অন্যদিকে কুসুমুণ্ডার খনি থেকে ২০২৩-২৪ বর্ষে ৫০মিলিয়ন টনের বেশি কয়লা উৎপাদন হয়েছে।
