প্রকৃতির সান্নিধ্যে অথবা পাহাড়-সমুদ্রের কোলে, বেশি খরচ না করেও লম্বা ছুটি কাটানোর সুযোগ খুঁজছেন? দেশের বিভিন্ন প্রান্তে ছড়িয়ে ছিটিয়ে রয়েছে এমন কিছু গ্রাম, যেখানে সামান্য টাকায় ঘর ভাড়া নিয়ে কিংবা হোম স্টে-তে থেকে আপনি প্রকৃতির অপার সৌন্দর্য উপভোগ করতে পারেন।
2
8
কাসল, হিমাচল প্রদেশ: হিমাচলের পার্বতী উপত্যকার এই গ্রামটি তরুণ পর্যটকদের কাছে দারুণ জনপ্রিয়। ‘হিপ্পি কালচার’ আর শান্ত পরিবেশের জন্য পরিচিত কাসলে হোস্টেল বা গেস্ট হাউসে দৈনিক ৫০০ থেকে ৮০০ টাকার মধ্যেই থাকার ব্যবস্থা হয়ে যায়। পাশেই রয়েছে আরও নিরিবিলি গ্রাম - তোশ, ক্ষীরগঙ্গা।
3
8
তোশ, হিমাচল প্রদেশ: কাসল থেকে খানিকটা দূরে এই গ্রামটি আরও শান্ত, প্রকৃতির আরও কাছাকাছি। ট্রেক করে এখানে পৌঁছাতে হয়। যারা আরও নিভৃতি চান, তাদের জন্য তোশ আদর্শ। থাকার খরচ কাসলের চেয়েও কম।
4
8
ভারকালা, কেরালা: সমুদ্রপ্রেমীদের জন্য এটি দারুণ ঠিকানা। কেরালার অন্যান্য সৈকত শহরের চেয়ে ভারকালা অনেক কম ভিড়ের, আবার পকেট-সহায়কও।
5
8
কৌসানি, উত্তরাখণ্ড: উত্তরাখণ্ডের এই ছোট্ট গ্রামটি ‘ভারতের সুইজারল্যান্ড’ নামে পরিচিত। হিমালয়ের নৈসর্গিক দৃশ্যের মাঝে এক শান্ত গ্রাম্য জীবন কাটাতে চাইলে কৌসানি বেছে নিতে পারেন। স্বল্প খরচে এখানে থাকার ভালো ব্যবস্থা মেলে।
6
8
ধর্মকোট/ভাগসুনাগ, হিমাচল প্রদেশ: ম্যাকলিওডগঞ্জের কাছে অবস্থিত এই গ্রামগুলি যোগা ও মেডিটেশনের জন্য বিখ্যাত। যারা লম্বা সময়ের জন্য ঘর ভাড়া নিতে চান, তাঁরা এই এলাকায় সস্তায় ঘর বা হোম স্টে খুঁজে নিতে পারেন।
7
8
পুষ্কর, রাজস্থান: রাজস্থানের এই ধর্মীয় শহরটি পুষ্কর হ্রদ এবং ব্রহ্মা মন্দিরের জন্য পরিচিত। এখানে ধর্মশালা বা সাধারণ গেস্ট হাউসে অত্যন্ত কম খরচে থাকা যায়। বিশেষত মেলার সময় বাদে অন্য সময়ে খরচ খুবই কম থাকে।
8
8
নৈংরিয়াত, মেঘালয়: চেরাপুঞ্জির কাছাকাছি অবস্থিত। এই গ্রামেই বিখ্যাত ডাবল ডেকার রুট ব্রিজ অবস্থিত। এখানে পৌঁছাতে ট্রেক করতে হয়। এখানকার স্থানীয়রাই অত্যন্ত কম দামে পর্যটকদের থাকার জন্য হোম স্টে-র ব্যবস্থা করে থাকেন।