রবিবার নিউজিল্যান্ডের বিরুদ্ধে ৪৪ রানের জয় পেয়েছে টিম ইন্ডিয়া। গ্রুপ এ থেকে চ্যাম্পিয়ন হয়ে মঙ্গলবার দুবাইতে অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে সেমিফাইনাল খেলবেন রোহিতরা। বুধবার লাহোরে দ্বিতীয় সেমিফাইনালে দক্ষিণ আফ্রিকার মুখোমুখি নিউজিল্যান্ড।
2
7
নিউজিল্যান্ডের বিরুদ্ধে প্রথমে ব্যাট পেয়ে দুর্দান্ত ইনিংস খেলেন শ্রেয়স আইয়ার। ৯৮ বলে ৭৯ রানের ইনিংস খেলেন তিনি। রান করেন হার্দিক পাণ্ডেয়া(৪৫) এবং অক্ষর প্যাটেলও(৪২)। রান তাড়া করতে নেমে দলকে খেলায় রেখেছিলেন কেন উইলিয়ামসন(৮১)। কিন্তু টিম ইন্ডিয়ার বোলিংয়ের সামনে দাঁড়াতে না পেরে ২০৫ রানে অল আউট হয় নিউজিল্যান্ড।
3
7
একদিনের ক্রিকেটের আইসিসি নক আউটে অজিদের বিরুদ্ধে রেকর্ড খুব এটা ভাল নয় ভারতের। ২০১১ সালের বিশ্বকাপে কোয়ার্টার ফাইনালে রিকি পন্টিংয়ের অস্ট্রেলিয়াকে হারিয়েছিল ধোনির ভারত। কিন্তু তারপর ২০১৫ সালের বিশ্বকাপ সেমিফাইনাল, ২০২৩ সালের বিশ্বকাপ ফাইনাল, ২০২৩ সালের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ ফাইনালে ভারতকে হারিয়েছে অস্ট্রেলিয়া।
4
7
এই তিন মেগা ম্যাচের দলে ছিলেন স্টিভ স্মিথ। ২০২৩ সালের দুটি আইসিসি ইভেন্টের ফাইনালে ভারতবাসীর মন ভেঙেছেন ট্র্যাভিস হেড। এবারেও অস্ট্রেলিয়ার দলে রয়েছেন এই দুই তারকা। ফলে, তাদের বিরুদ্ধে বিশেষ পরিকল্পনা নিয়েই নামবে ভারত।
5
7
মেগা সেমিফাইনালের আগে একনজরে দেখে নেওয়া যাক ভারত-অস্ট্রেলিয়ার একদিনের ম্যাচের হেড টু হেড রেকর্ড। আইসিসি চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে দুই দলের চারবারের সাক্ষাতে ভারত এগিয়ে ২-১ ফলাফলে। একটি ম্যাচের কোনও ফল হয়নি।
6
7
১৯৯৮ সালে ঢাকায় জিতেছিল টিম ইন্ডিয়া। ২০০০ সালে নাইরোবিতে ২০ রানে অস্ট্রেলিয়াকে হারিয়েছিল সৌরভের ভারত। একদিনের ক্রিকেটে মোট ১৫১ বারের সাক্ষাতে অস্ট্রেলিয়া জিতেছে ৮৪টি এবং ভারত জিতেছে ৫৭টি। ফলাফল হয়নি ১০টি ম্যাচের।
7
7
একদিনের ক্রিকেটের বিশ্বকাপে দুই দল মুখোমুখি হয়েছে ১৪ বার। তার মধ্যে অস্ট্রেলিয়া জিতেছে ন’বার এবং ভারত জিতেছে পাঁচটি ম্যাচ। মঙ্গলবার ফের একবার হাইভোল্টেজ ম্যাচে মুখোমুখি দুই দল। ২০২৩ সালের বিশ্বকাপ ফাইনালের বদলা রোহির শর্মারা নিতে পারেন কিনা এখন সেদিকেই নজর সকলের।