নিজস্ব সংবাদদাতা: একটু একটু করে স্মৃতি ফিরে এসেছে আদৃতের। যদিও এর আগে পুরনো কথা ভাবতে গেলে মাঝেমধ্যেই অসুস্থ হয়ে পড়েছে সে। তবে এক সময় শুভলক্ষ্মীকে দেখে সে জানায়, তাকে চিনতে পেরেছে। এতদিন পরে আদৃতের মুখে তাকে চেনার কথা শুনে আবেগপ্রবণ হয়ে পড়েছিল শুভ। এদিকে, আদি-শুভকে একসঙ্গে দেখে অবাক হয়ে যায় মোহনা। কারণ, মনে মনে এতদিন আদৃতকে ভালবেসে ফেলে সে।‌

 

 

 

 

মুখে কিছু না বললেও, আদৃত ও শুভকে একসঙ্গে দেখে সহ্য করতে পারে না মোহনা। কীভাবে দু'জনকে আলাদা করা যায়, সেই ছক কষতে থাকে সে। ইতিমধ্যেই, আদৃত ও শুভলক্ষ্মীর সংসারে আবারও সুখ ফিরে এসেছে। 

 

 

 

 

আবারও নাকি মা হতে চলেছে শুভলক্ষ্মী। বাড়ির সকলকে জুটিতে এই সুখবর দেয় তারা। বাড়ির সবাই খুশি হলেও কোথাও যেন অজানা বিপদের আশঙ্কা করে শুভ। মনের খটকা দূরে সরার আগেই স্বয়ং বিপদ এসে হাজির তাদের পরিবারে। শুভর দ্বিতীয়বার মা হওয়ার খুশিতে বাড়ির সবাই যখন আনন্দে মেতে ওঠে, ঠিক তখন মোহনা বারবার ফোন করে আদৃতকে। 

 

 

 

আদৃতকে একা দেখা করতে বলে সে।‌ দু'জনের দেখা হলে মোহনা কাঁদতে কাঁদতে আদৃতকে জানায় যে, সে তার সন্তানের মা হতে চলেছে। মোহনার মুখে এই কথা শুনে অবাক হয়ে যায় আদৃত। এখন কোন খাতে এগোবে তিনজনের জীবন? আদৃত-শুভর সংসারে কি সত্যিই ভাঙন ধরবে?