আমিরের ছবি নিয়ে সানির তোড়জোড়
আমির খানের প্রযোজনার ‘লাহোর ১৯৪৭’ এখন চূড়ান্ত শুটিংয়ের পথে। ভারতে বিভাজনের সময়ে মানুষের আবেগঘন যাত্রার কাহিনি নিয়ে তৈরি এই পিরিয়ড ড্রামা এবার সিনেমার পর্দায় আসতে যাচ্ছে তার চূড়ান্ত আকারে। প্রাথমিক রিপোর্ট অনুযায়ী, গত বছরের নভেম্বরেই জানা গিয়েছিল যে আমির খান প্রথম কাটের পর কিছু পরিবর্তনের পরামর্শ দিয়েছিলেন। এবার সেই পরিবর্তনগুলো বাস্তবায়ন করতে ফেরত আসছেন পরিচালক রাজকুমার সন্তোষী ও প্রধান অভিনেতা সানি দেওল। খবর,যদিও প্রীতি জিন্টা এবং শবানা আজমি ইতিমধ্যেই তাঁদের অংশ শেষ করেছেন, চূড়ান্ত শ্যুটের ফোকাস এবার সম্পূর্ণভাবে সানি দেওলের উপর।‘লাহোর ১৯৪৭’-এর প্রথম শুট শুরু হয়েছিল ফেব্রুয়ারি ২০২৪-এ, তবে মেকাররা সিদ্ধান্ত নিয়েছেন যে দ্রুত মুক্তির জন্য মানে আপস করা যাবে না। সানি দেওল আগামী সপ্তাহে শ্যুটিং শুরু করবেন, যা হবে ছবির চূড়ান্ত পর্যায়। ইউনিট পাঞ্জাবের রিয়েল লোকেশনে যাবেন, যেখানে সত্যিকারের পরিবেশে তুলে ধরা হবে ইতিহাসের ছাপ। এবারের চূড়ান্ত শুট এবং পোস্ট-প্রোডাকশন শেষ হওয়ার পর, ২০২৬ সালে বড়পর্দায় দর্শকরা দেখতে পাবেন একটি আবেগময়, ইতিহাসের ছাপ সম্বলিত ছবি।
চুমু বাদ!
মুক্তির আর মাত্র দু’দিন বাকি বরুণ-জাহ্নবী অভিনীত ছবি ‘সানি সংস্কারী কি তুলসি কুমারী’। ছবির অ্যাডভান্স বুকিং ইতিমধ্যেই শুরু হয়েছে। ছবির সেন্সর প্রক্রিয়া শেষ হয়েছে ছ'দিন আগে। সিবিএফসি (CBFC) ছবিটিকে U/A 13+ সার্টিফিকেট দিয়েছে দু'টি কাটের সঙ্গে—একটি শব্দ মিউট করা হয়েছে এবং বরুণ-জাহ্নবীর ঠোঁটে ঠোঁট ডুবিয়ে চুমুর সব দৃশ্যের ৬০% বাদ দেওয়া হয়েছে! আগামী ২ অক্টোবর বিশ্বব্যাপী মুক্তি পাচ্ছে ছবিটি। অভিনয় করছেন বরুণ ধাওয়ান, জাহ্নবী কাপুর, সানিয়া মালহোত্রা ও অন্যান্য। পরিচালনা শশাঙ্ক খৈতান, প্রযোজনা ধর্মা প্রোডাকশনস।২ ঘণ্টা ১৫ মিনিটের এই পরিবারের গল্পে মিলেছে হাসি, রোমাঞ্চ ও খানি নস্টালজিয়া। নির্মাতাদের মতে অবশ্য এই ছবির মাধ্যমে এক পুরোপুরি টানটান এবং মজার সিনেমা অভিজ্ঞতা হবে দর্শকের।
কাজল-জয়া কাণ্ড!
সপ্তমী তিথিতে নর্থ মুম্বই দুর্গাপুজোর মণ্ডপে একসঙ্গে দেখা গেল জয়া বচ্চন ও কজলকে। সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়ল পরস্পরকে তাঁদের আলিঙ্গন ও হাসিমুখের মুহূর্তের ভিডিও ও ছবি। ওই ভাইরাল হওয়া ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে, কাজল ধীরে ধীরে জয়ার কাছে এগিয়ে গেলেন, জয়া হেসে হাত বাড়িয়ে তাঁকে সস্নেহে জড়িয়ে ধরে আলিঙ্গন করলেন। কিছুক্ষণ আলিঙ্গনের পরে দুজনের মধ্যকার সংলাপ এবং হাসিতে ভরে ওঠে। পরে পাপারাৎজিদের জন্যও পোজ দিলেন তারা। অনুষ্ঠান উপলক্ষে কাজল পরেছিলেন হলুদ, বেইজ ও গোলাপি শাড়ি, আর জয়া বেছে নিয়েছিলেন সোনালী-বেইজরাঙা শাড়ি।
সব দেখেশুনে নেটপাড়ার বাসিন্দারা মন্তব্য করেছেন, “কাজলের সঙ্গে ছবি ছাড়া জয়া কখনও খুশি হন না।” আরেকজন লিখেছেন, “এক ফ্রেমে একই মনোভাবের দুই মানুষ।”
