নিজস্ব সংবাদদাতা: রাহুল মুখোপাধ্যায়ের প্রথমদিনের শুটিংয়ে অভিনেতারা পৌঁছালেও অনুপস্থিত ছিলেন টেকনিশিয়ানরা। তাঁর পাশে দাঁড়িয়েছে টলিউডের পরিচালক মহল। সেদিনও তার অন্যথা হয়নি। রাজ চক্রবর্তী সেদিন জানিয়েছিলেন, এই অপমান আর এই অসম্মানের পরিস্থিতির মীমাংসা না হলে দু'দিনের মধ্যে কোনও পরিচালক শুটিং ফ্লোরে যাবেন না। কিন্তু তারপরেও ফেডারেশন অনড় ছিলেন তাঁদের সিদ্ধান্তে। তাই জল্পনার পারদ চড়ছিল টলিউডের শুটিং বন্ধ হওয়ার।
ঠিক এমন কিছু যে ঘটতে পারে সেই আঁচ করে এদিন টলিগঞ্জের একাধিক ধারাবাহিক ডবল ইউনিট নিয়ে সকাল থেকে শুটিং শুরু করেছিল। কারণ ধারাবাহিকের ক্ষেত্রে প্রচুর এপিসোড ব্যাঙ্কিং থাকে না। আর একদিন শুটিং বন্ধ থাকা মানে ধারাবাহিকের সম্প্রচার বন্ধের মুখে পড়তে পারে।
তাই মাসের চতুর্থ রবিবার যেখানে টলিপাড়ায় ছুটি থাকে, সেখানে ডবল ইউনিটে চলেছে জোরকদমে শুটিং। সেই শুটিং চলল সোমবার ভোররাত পর্যন্ত। বেশকিছু ধারাবাহিকের শুটিং চলল সকাল ১১ টা পর্যন্তও। ষ্টার জলসার 'কথা' থেকে শুরু করে জি বাংলার সদ্য শুরু হওয়া 'মালা বদল' -এর শুটিংয়ে রাত জেগে কাজ করলেন অভিনেতা থেকে শুরু করে কলাকুশলীরা।
সূত্রের খবর, পরিচালকদের একটি দল গঠন করা হচ্ছে। যাঁরা এই মুহূর্তে বিভিন্ন ষ্টুডিওতে পৌঁছে দেখবেন সেখানে কোনও শুটিং হচ্ছে কিনা। যদি কোনও শুটিং সেইসময় তাঁরা হতে দেখেন, তা তৎক্ষণাৎ বন্ধ করবেন বলেও জানা গিয়েছে। আজ বিকেল ৪টের সময় বসবে টেকনিশিয়ানদের মিটিং। তাঁদের পরবর্তী পদক্ষেপ নিয়ে আলোচনা হবে সেখানে, এমনটাই জানা যাচ্ছে।
ঠিক এমন কিছু যে ঘটতে পারে সেই আঁচ করে এদিন টলিগঞ্জের একাধিক ধারাবাহিক ডবল ইউনিট নিয়ে সকাল থেকে শুটিং শুরু করেছিল। কারণ ধারাবাহিকের ক্ষেত্রে প্রচুর এপিসোড ব্যাঙ্কিং থাকে না। আর একদিন শুটিং বন্ধ থাকা মানে ধারাবাহিকের সম্প্রচার বন্ধের মুখে পড়তে পারে।
তাই মাসের চতুর্থ রবিবার যেখানে টলিপাড়ায় ছুটি থাকে, সেখানে ডবল ইউনিটে চলেছে জোরকদমে শুটিং। সেই শুটিং চলল সোমবার ভোররাত পর্যন্ত। বেশকিছু ধারাবাহিকের শুটিং চলল সকাল ১১ টা পর্যন্তও। ষ্টার জলসার 'কথা' থেকে শুরু করে জি বাংলার সদ্য শুরু হওয়া 'মালা বদল' -এর শুটিংয়ে রাত জেগে কাজ করলেন অভিনেতা থেকে শুরু করে কলাকুশলীরা।
সূত্রের খবর, পরিচালকদের একটি দল গঠন করা হচ্ছে। যাঁরা এই মুহূর্তে বিভিন্ন ষ্টুডিওতে পৌঁছে দেখবেন সেখানে কোনও শুটিং হচ্ছে কিনা। যদি কোনও শুটিং সেইসময় তাঁরা হতে দেখেন, তা তৎক্ষণাৎ বন্ধ করবেন বলেও জানা গিয়েছে। আজ বিকেল ৪টের সময় বসবে টেকনিশিয়ানদের মিটিং। তাঁদের পরবর্তী পদক্ষেপ নিয়ে আলোচনা হবে সেখানে, এমনটাই জানা যাচ্ছে।
